Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

Friday, June 30, 2017

জনপ্রিয় অধ্যাপক ডা:আনোয়ার স্যার আর আমাদের মাঝে নেই!

অধ্যাপক ডা. আনোয়ার হোসেন স্যারের ইন্তেকাল।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা.  আনোয়ার হোসেন আজ শুক্রবার ভোর ৬ টায় ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাইহি রজিউন)।

তার মৃত্যুতে দেশবাসী শোকাহত৷
আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য ধারণের তৌফিক দিন, আমীন৷

উনি এতোটাই নির্ভুল রিপোর্ট তৈরী করতেন,
যা সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছিলো।

মেঘনা ল্যাবের আনোয়ার স্যারকে চিনেন না,
এমন লোক চট্টগ্রাম শহরে নেই। 
Share:

Sunday, May 28, 2017

Dr.Abdun Noor Tushar এর ছাত্র জীবনে ঘটে যাওয়া এক বাস্তব কাহিনী !!





মেডিকেল কলেজে পড়বার সময় আমার মা আমাকে সপ্তাহে ১০০ টাকা দিতেন যাতায়াত ভাতা আর ৫০০ টাকা দিতেন মাসে অন্যান্য খরচের জন্য। সব মিলিয়ে ৯০০ টাকা। আমার সারা মাসে যাতায়াতের টাকা লাগত ৩০০ ।

সরাসরি মিনিবাসে চানখারপুল বা বখশিবাজার যেতে আসতে মীরপুর থেকে দিনে ১০ টাকা। মুড়ির টিন (বড় বাস) চড়লে ৬ টাকা , ছাত্র আই ডি কার্ড দেখালে হাফ ভাড়া, ৩ টাকা। তাই প্রতিবার মাসএর শেষ সপ্তাহের শুরুতে ১০০ টাকা পেলেই আমি চলে যেতাম নিউমার্কেট। হেঁটে যেতাম যাতে পয়সা বাঁচে,আর জমানো পুরো টাকা দিয়ে বই কিনতাম।


একবার সেরকম বই কিনে পকেটে আছে ১২ টাকা। রিকশা দিয়ে বাড়ী ফেরার সিদ্ধান্ত নিলাম। তখন ২য় বর্ষে পড়ি। রিকশাওয়ালা অতিরিক্ত ভাড়া চাইতে থাকায় আমি হেঁটে কলাবাগান চলে আসলাম। কলাবাগান থেকে আমার বাসার রিকশা ভাড়া ছিল আট টাকা। কেন যেন কোন রিকশা সেদিন আর যেতে রাজী হয় না।

আমি রাগ করে হেঁটে চলে এলাম আসাদগেট। এবার একজন রাজী হলো যেতে কিন্তু ভাড়া তখনো বেশী। পকেটের ১২ টাকাই সে চায়, আমি সিদ্ধান্ত নিলাম হেঁটেই বাড়ী ফিরবো।

ঠিক কলেজ গেট আর শ্যামলীর সংযোগস্থলে আসতেই দেখি রাস্তায় দাঁড়িয়ে এক দিনমজুর কাঁদছেন আর বলছেন,

“আল্লাহ তোমার দুনিয়ায় কি কেউ নাই আমাকে একবেলা ভাত খাওয়ায়।”

আমি তার সাথে কথা বলে মনে হলো তিনি সত্যি কথা বলছেন। সকালে এসেছিলেন তুরাগ নদীর ওপার থেকে বসিলা হয়ে। দেরী হয়ে যাওয়ায় কাজ পান নি। কাঁদতে কাঁদতে বললেন

“আজকে না খেলে তো কালকেও কাজ করতে পারবো না।”

উল্টোদিকের হোটেলে তাকে নিয়ে যেতে তিনি বললেন , কই মাছ দিয়ে ভাত খাবেন। হোটেলওয়ালা বললো, ভাত আর কই মাছ ১২ টাকা দাম। পকেটের সব টাকা দিয়ে তাকে ভাত আর কই মাছ খাওয়ালাম। তিনি হাততুলে আমাকে দোয়া করলেন, আমার স্পষ্ট মনে আছে।

“আল্লাহ,আমার ভাইটার জীবনে যেন কোনদিন ভাতের অভাব না হয়।”

অামি বাকি রাস্তা হেঁটে মীরপুরে আমার বাড়ীতে ফিরলাম।

আমার পকেটে বহুদিন টাকা ফুরিয়ে গেছে। (যখন এভাবে বই বা খেলনা কিনেছি)  এমনকি বিদেশেও একবার এমন হয়েছিল। পকেটে টাকা নাই। থাকতে হবে আরো দুই দিন। খিদে লাগার সাথে সাথে কেউ না কেউ , আমাকে খাবার সেধেছে। আমার জীবনে এখনো ভাতের অভাব হয় নাই।

সেদিন কেন এতটা পথ হেঁটেছিলাম?

এখন বুঝি , আমি স্বেচছায় হাঁটি নাই। সেই দিনমজুরের দোয়া কবুল হয়েছিল। আমি হেঁটেছিলাম , কারন আল্লাহ সেদিন আমার মাধ্যমে তাকে ভাত পাঠিয়েছিলেন।

তাকে আরেকবার খুঁজে পেলে আমার জন্য দোয়া করতে বলতাম।

বলতাম , আল্লাহকে বলেন ভাই

“আমার ভাইটা যেন প্রিয় মানুষের ভালবাসার মধ্যে মরতে পারে। ”




Courtesy  : Dr.Abdun Noor Tushar 

Share:

ডাক্তারদের বাস্তবতা নিয়ে, Dr.Abdun Noor Tushar এর অসাধারণ লেখা ......


ডাক্তাররা সমাজের চোখে ভিলেনে পরিনত হয়ে চলেছেন।
তারা মারামারি করেন।
তারা চামার।
তারা হৃদয়হীন।
তারা রোগীদের অবহেলায় আর ভুল চিকিৎসায় মৃত্যুমুখে ঠেলে দেন।
তারা অমানুষ।

এত অভিযোগের সবগুলির সাথে একটি প্রশ্নের উত্তর নেই।
ডাক্তার ধরে ধরে মারলে কি সমস্যার সমাধান হবে?

এতগুলি অভিযোগের ও সমস্যার পেছনের কারনের কোন মীমাংসা নেই। কেবল শাস্তি নিয়ে সকলের আগ্রহ।
সমাজ থেকে ডাক্তার তাড়িয়ে দিলে কি সমস্যা মিটবে?
ডাক্তার পিটিয়ে স্ট্যাটাস দিলে কি সমস্যা মিটবে?

বছরের পর বছর ডাক্তারদের সমস্যাগুলি সমাধান না করে, ডাক্তারদের সংগঠনগুলিকে দলীয় লেজুড় বানিয়ে ফেলেছেন আমাদের রাষ্ট্র ও চিকিৎসক নেতৃবৃন্দ।। এখন তার ফলাফল ভোগ করতে হচ্ছে সকলকে। নিরীহ চিকিৎসকরা মার খাচ্ছেন আর নিরীহ রোগীরা ভুগছেন।

১. যে কোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য চাই সঠিক ব্যবস্থাপনা।বাংলাদেশে সরকারী ও বেসরকারী সকল চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান আন্ডার স্টাফড বা প্রয়োজনের তুলনায় কর্মী ও সেবা নিয়ে সক্ষম নয়।

ঢাকা মেডিকেলের রেডিওলজী বিভাগ তার সকল রোগীর এক্সরে করতে সক্ষম না। ব্লাড ব্যাংক এর আকার তার বেড সংখ্যার তুলনায় ক্ষুদ্র। কিচেন বলতে কিছু নেই। ভবনটির রক্ষনাবেক্ষন করে সরকারের আরেকটি বিভাগ। নার্স ও চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীদের উপর চিকিৎসকদের কোন নিয়ন্ত্রন নেই। ঔষধের সরবরাহ ও বেড সংখ্যা রোগীর তুলনায় কম। ওয়েস্ট ডিসপোজাল বা আবর্জনা ব্যবস্থাপনা অবৈজ্ঞানিক।

উর্দিপরা ব্যক্তিরা সব হাসপাতালের ডিরেক্টর। যেন পোষাকেই ভক্তি, পোষাকেই মুক্তি। হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট নামক বস্তটি রাষ্ট্রের ও হাসপাতাল মালিকদের অজানা।

২. ইন্টার্নিরা প্রতি বছর ১৫০ জন আসে আর যায়। । অনারারী মেডিকেল অফিসারেরা নিজেরে পকেটের পয়সা দিয়ে সেখানে চিকিৎসা দেয়।

৩. মেডিকেলের ভালো ছাত্র হওয়া না হওয়ার সাথে তার চাকুরীর বা পোস্টিং এর কোন সম্পর্ক নাই। আমি  প্রফে স্ট্যান্ড করেও পোস্টিং পেয়েছিলাম ইউনিয়নে আর আমার সংগে এক বছর পরে পাশ করা ছাত্র নেতার চাকুরী হয়েছিল বিএসএমএমইউতে।
আমাদের ক্লাসের সেরা ছাত্রীটিও সেই সময় আমারি সাথে ছিল, চাকুরী হয় নি তারো।

মরহুম প্রফেসর কাদরী আমাকে চাকুরী দেন নাই, কারন আমার নামের পাশে তদবির ছিল না।আমি বুঝি নাই, যোগ্যতা হলো তদবির , রেজাল্ট হলো ফালতু জিনিষ।

বিসিএস চাকুরীতে দেখলাম আমার থাকার জায়গা নেই আর তদানীন্তন স্বাস্থ্য সচিব এর মেয়ের জামাই যেহেতু টাংগাইলে তাই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কোয়ার্টারের বারান্দায় সরকারী পয়সায় গ্রীল লাগানো হচ্ছে , চুনকাম হচ্ছে। কারন তারা সেখানে উঠবেন।

কমপ্লেক্সের দুটো কোয়ার্টারে ভাড়া থাকেন, সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার ও পল্লী বিদ্যুতের জি এম।

গ্রামে চাকুরী করলে ডাক্তারের ট্রেনিং কাউন্ট হয় না।
ডাক্তার হয়ে পড়ে এক হতাশ, বিরক্ত ও বিষন্ন মানুষে।

৪. এই সব অব্যবস্থাপনা ১৯৯৬ সালের গল্প। ১৮ বছর পরে দেশে এখন ৮৩ টি মেডিকেল কলেজ। এখনো একজন এমবিবিএস এর অবস্থা একই রকম। তার ক্লিনিকে বেতন ঘন্টায় ১০০ টাকার কম।

৫. হাসপাতালে একজন রোগীর সাথে আসে ১০ জন আত্মীয় পরিজন।কারন তাদের দৌড়াদৌড়ি করতে হয় সবকিছুর জন্য। ঔষধ থেকে শুরু করে খাবার। ইনফেকশন কন্ট্রোল করতে হিমসিম খায় চিকিৎসকেরা।রোগীর অপারেশন ঠিকমতো হয়, ইনফেকশনে রোগী মরে যায়।
হাসপাতালে প্রবেশে কোন বিধিনিষেধ মানা হয় না। এমনকি চিকিৎসকের লিফটে চড়ে বসে রোগীর বন্ধুরা। না করলে ডাক্তারকে ধরে মারে।

৬. কোন হাসপাতালে ডাক্তারের কোন প্রশাসনিক ক্ষমতা নেই। একজন নার্স যদি কর্তব্যে অবহেলা করে তবে তার এসিআর নামক বস্তটিতে চিকিৎসকের কোন মন্তব্যের ঘর নাই।
আমার মনে আছে অত্যন্ত রুপবতী এক নার্স আমার ডিউটির সময় লম্বা লম্বা নখ নিয়ে, ডিউটি সিস্টারের টেবিলের উপর পা তুলে নেলপলিশ লাগাচ্ছিলেন। তিনি আবার আমার এক মেডিকেলীয় বড়ভাই এর সাথে ঈষৎ ভালোবাসার অভিনয় করতেন। আমি তাকে ওয়ার্ড থেকে বের হয়ে নেলপলিশ লাগিয়ে আসতে বলায় তিনি মেট্রনের কাছে এমন ভংগীতে বিচার দিতে গেলেন যে আমি কথাটা বলে তাকে ভিষন অপমান করেছি।

মেট্রনকে বলে আমি তাকে আমার ওয়ার্ড থেকে চিরবিদায় দেবার পরে আমার সেই বড়ভাই আমাকে এসে বলেন, তোমার ভাবীর সাথে এরকম করাটা তোমার ঠিক হয় নাই।পরে অবশ্য ময়লা নখের কারনেই হয়তো তিনি আর আমার ভাবী হতে পারেন নাই।

এই হলো মেডিকেলের হাল হাকিকত।

ব্যবস্থাপনার খোল নলচে বদলে আধুনিক নিয়ম কানুন না আনলে এইসব চলতেই থাকবে।

*এখন সিস্টাররা অভিযোগ করেছেন সিলেটে এক ইন্টার্নি নাকি ছাত্রী সিস্টারকে মেরেছেন।
*সাংবাদিক ও ডাক্তাররা লাঠি হাতে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া দিচ্ছেন।
*রোগীর আত্মীয় ডাক্তার মেরে ফেসবুকে স্ট্যটাস দিচ্ছেন।1
*লিফটে ওঠা নিয়ে বচসা ও মারামার করছেন রোগীর বন্ধুরা ও ডাক্তাররা।
*ভাত খেতে গিয়ে মার খেয়ে আইসিইউতে গেছেন ঘটনার সাথে সম্পর্কহীণ ডাক্তার।

***এটা চুড়ান্ত অরাজকতা।

এর কারন হতাশা, ডিস্যাটিসফ্যাকশন এবং অবিচার। মেধাবীদের বিচার যেখানে দলের পাল্লায় তেলের বাটথারা দিয়ে হয়, সেখানে অযোগ্যতা থাকবে। থাকবে হাহাকার।
সেখানে এরকম হতেই থাকবে।

আমার কথা বিশ্বাস না হলে গত ২৪ বছরে পোস্টিং , প্রমোশন, ট্রেনিং, স্কলারশীপ ও বিদেশ যাত্রার তালিকা পরীক্ষা করে দেখেন।

দলীয়কৃত , একচোখা , স্বজনপ্রিয় চিকিৎসকদের নেতৃত্ব কখনোই কর্মস্থলে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা ও চাকুরীর সন্তষ্টি দিতে পারবেন না।

অসন্তষ্ট মানুষের কাছ থেকে দয়া মায়া প্রেম আশা করা যায় না।
সেটা কোথাও না। কোন পেশাতেই না।

তাই সচিবালয়, পুলিশ, বিডিআর, কাস্টমস, কোথাও কেউ ভালো ব্যবহার করে না।
ফলে ভুল চিকিৎসা , অবহেলা, দুর্ব্যবহার সবই চলতে থাকবে।

আর জীবনের নিরাপত্তা তো বাড়ীতে নেই, রাস্তাতেও নেই।উপজেলা চেয়ারম্যান এর গাড়ীর ছবি দেখুন, সাগর রুনির কথা মনে করুন। নারায়নগঞ্জের ৭ খুন দেখুন।

অন্য সরকারী কর্মকর্তারা তবু নিজের অফিসে নিরাপদ। চিকিৎসকের নিরাপত্তা তার কর্মস্থলেও নেই।

কর্মস্থলে নির্যাতিত হয়ে মরলেন যে চিকিৎসক, তার অপরাধীর শাস্তি হয়েছিল?
স্বামীর হাতে মার খেয়ে মরলেন যে চিকিৎসক?
এই যে সেদিন সড়ক দুর্ঘটনায় মরলেন আরেকজন? তার পরিবারকে কে ক্ষতিপুরন দেবে?
কেবল রানা প্লাজাতে মরলেই ক্ষতিপুরন?
রানা প্লাজার সময়ে মেডিকেলের ভাইবোনরা যা করেছিলেন, তারা গাড়ীচাপা পড়লে সমাজ কি সেই সেবা তাদের বেলায় করে?
আমার সি এ, এলিন ভাই যে দু পা ভেঙে পড়েছিলেন বিছানায়, কর্মস্থলে যেতে গিয়ে, তার চিকিৎসার খরচ কে দিয়েছিল? সরকার?

আসুন প্রার্থনা করি
হে মহান স্রষ্টা! তোমার ”শেফার হাত, নিরাময়ের গুণ” যাদের হাতে তুমি ন্যস্ত করেছো, তোমার দয়া মায়া যাদের মধ্য দিয়ে তুমি প্রকাশিত করো রোগীর কাছে, তাদের তুমি ধৈর্য দাও। তাদের তুমি রক্ষা করো্।

এছাড়া আর কিইবা বলার আছে?



Dr. Abdun Noor Tushar
22.May.2016

Share:

Tuesday, May 23, 2017

প্রফেসর এবিএম আবদুল্লাহ স্যারের ছেলে ডাক্তার Sadi Abdullah এর লেখা:

প্রফেসর এবিএম আবদুল্লাহ স্যারের ছেলে 

ডাক্তার Sadi Abdullah এর লেখা:







ডাঃ এ বি এম আব্দুল্লাহ্

বিভাগীয় প্রধান,মেডিসিন,বি এস এম এম ইউ.

ডিন,মেডিসিন ফ্যাকাল্টি,বি এস এম এম ইউ.

বাংলাদেশের অন্যতম সেরা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও একুশে পদকপ্রাপ্ত চিকিৎসক।




""আব্বু, এই রিসেন্ট ঘটনা নিয়ে যা হলো তাতে পুরো ডাক্তার সোসাইটি খুব কষ্ট পাচ্ছে। ছেলে হিসেবে আমার কষ্ট টা আরেকটু বেশি। হসপিটালে ভাংচুর এর যেই কালচারটা এই দেশে চালু হয়েছে তুমি যখন এটা নিয়ে পেপারে লেখা দিতে গেলা আমি রাগ দেখালাম, কি দরকার এইসব নিয়ে লেখার। মানুষ মনে রাখবে না, কোন প্রতিকার ও হবে না। তুমি বল্লা মানুষ মনে রাখার জন্য তো লিখি না। দেশের মানুষ এর যদি একটু উপকার হয়। আর আজ সেই অভিযোগ তোমার এগেনেস্টে। যারা এটা করছে তারা জানে না কার সাথে করছে, তাদের ফাইট করার কোন গ্রাউন্ড নাই, তাও তারা হুযুগে লড়াইয়ে নামলো...
...যারা আবেগ এর নামে কিছু বিবেচনা না করে ভুল চিকিৎসার ধুয়া তুললো, ভাংচুর করলো, মামলা করলো তাদের প্রতি গভীর গভীর অশ্রদ্ধা।
আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে তোমাকে যা দিয়েছে তাতে তুমি চাইলে অনেক কিছু করতে পারতা। কিন্তু সেই ৯০০ টাকার বাটা স্যান্ডেল আর ইন ছাড়া হাফ শার্ট পড়ে BSMMU, চেম্বার যাওয়ার এই ছিলো তোমার ড্রেস। জীবনে একটা মাত্র ব্লেজার বানালা সাবাহর বিয়ের সময়। এই ৩০০ টাকার ভিজিট থেকে মিনিমাম ৫০০ টাকা করতে কতো তোমার সাথে রাগ দেখালাম। টেক্টফুল্লি প্রসঙ্গ এভোয়েড করতা। বই লেখার জন্য চেম্বার থেকে এসে এক গাদা টেক্সট বই নিয়ে বসে কত কষ্ট করেছো আমি জানি। শুধু নেক্সট জেনারেশন ডাক্তাররা যাতে উপকৃত হয়। তাতে দেশ ও জাতির উপকার হবে। এই ছিলো তোমার ধ্যান। খুব খুব শর্টে এই তুমি সবার প্রফেসর আবদুল্লাহ স্যার, আমার চির লোভহীন, চির সাধারণ বাবা।
এই দেশ তোমাকে কিছু দেয়নি কখনো বলবো না। মানুষ এর অপরিসীম ভালবাসা তোমার জন্য। তোমার স্টুডেন্টরা তোমাকে পিতার মত ভালবাসে। আল্লাহ্‌ এর রহমতে তুমি একুশে পদক পেয়েছো। দেশের খুব নিম্ন পর্যায় থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ পর্যায়ের মানুষজন আল্লাহ্‌ এর হুকুমে তোমার ট্রিটমেন্টে সুস্থ হচ্ছে। দেশের প্রতিটা প্রান্তে আল্লাহ্‌ তোমার সুনাম ছড়িয়ে দিয়েছে। এই দেশ তোমাকে অনেক দিয়েছে।
কিন্তু দেশের কতিপয় মানুষ যারা না বুঝে তোমাকে বিনা কারণে এই হেয় করলো তাদের সমুচিত জবাব দিতে হবে। দেশের নানা প্রান্তে যেখানে ডাক্তাররা লাঞ্ছিত হচ্ছে তোমার উছিলায় এর একটা প্রতিকার বের করতে হবে। এই কালচারটা বন্ধ করতে হবে। কতিপয় অপদার্থ সাংবাদিক এর লেখনীর জন্য দেশের মানুষ আর ডাক্তার এর মাঝে বিরোধ তৈরি হয়। সাংবাদিকদের প্রতি বিরূপ ধারনা তৈরি হবে এটা আর কত?? দেশে লোভী ডাক্তার নাই, অদক্ষ ডাক্তার নাই, বিহেভিয়ার প্রবলেম নাই, এটা কখনোই বলবো না। কিন্তু এক এক করে তো প্রতিকার বের করতে হবে। যারা ভাংচুর করলো এরাই বড় হয়ে বড় ঘুষখোর হবে, দেশ ধ্বংসকারী হবে। কারণ ওদের তো কোন নীতি নাই, দেশের সম্পদ নষ্ট করতে ওদের কষ্ট হয় না।
তোমার উছিলায় প্রশাসন যদি এইবার ভাংচুর পার্টির এগেইনেস্টে নড়েচড়ে বসে, মিথ্যা হয়রানির বিরুদ্ধে এবার নামতেই হবে। ওদেরকে শাস্তি দিয়ে ফিউচারে এইদেশে কোন কিছু প্রমাণের আগেই এই অতি উৎসুক ভাংচুর পার্টির কার্যক্রম থামাতে হবে। দেশে এই আগাছাদের উপদ্রব কমাতে হবে। আল্লাহ্‌ তোমার সাথে থাকবেন।""



---------------------------------------------------

Share:

Friday, May 19, 2017

চিকিৎসকদের পথপ্রদর্শক মানবতার মহান সেবক অধ্যাপক ডা: এ বি এম আবদুল্লাহ স্যারের কথা বলছি!






ডাঃ এ বি এম আব্দুল্লাহ্

বিভাগীয় প্রধান,মেডিসিন,বি এস এম এম ইউ.

ডিন,মেডিসিন ফ্যাকাল্টি,বি এস এম এম ইউ.

বাংলাদেশের অন্যতম সেরা মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও একুশে পদকপ্রাপ্ত চিকিৎসক।

এই আব্দুল্লাহ্ স্যার সিংগাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে না বসে শুধু দেশকে ভালোবেসে

বাংলাদেশেই থেকে গেছেন। বি এস এম এম ইউ'তে যতক্ষণ অবস্থান করেন ফ্রি রোগী দেখেন।

বি এস এম এম ইউ'র বাইরে তিনি ভিজিট ২০০০ টাকা না নিয়ে মাত্র ৩০০ টাকা রাখেন,

শুধু বাংলাদেশের গরীব মানুষদের কথা চিন্তা করে।

তার লেখা মেডিসিনের শর্ট কেস বই পড়ে এম বি বি এস লেভেলে

সমস্ত পৃথিবীর মেডিকেল শিক্ষার্থীরা এম বি বি এস পাশ করে।

গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে শিক্ষার্থী  Acute Myeloblastic Leukemia with pneumonia তে

আক্রান্ত হয়ে মারা গেল,মৃত্যুইই ছিল তার অবধারিত গন্তব্য,

সে যদি আমেরিকাতেও চিকিৎসা নিত,মৃত্যু থেকে তাকে ফেরানো যেত না....

স্যার ভুল করেছেন এদেশে থেকে গিয়ে,

এদেশের মানুষ আপনার মত উচুমানের ডাক্তার তথা মানুষের মূল্য দেয়ার যোগ্যতা রাখেনা....

এর চেয়ে ভালো করতেন যদি আপনি বিদেশের হাসপাতালে চিকিৎসা দিতেন।

 সমস্ত পৃথিবীর মানুষ আপনার দ্বারা উপকৃত হত, ১০০০-২০০০ ডলার ভিজিট রাখতে পারতেন।

 আপনার অধীনে চিকিৎসারত অবস্থায় কেউ মারা গেলে সবাই বলতো পৃথিবীর সর্বোচ্চ জায়গায়

 চিকিৎসা করিয়েও যেহেতু রোগী বাচেনি,এই রোগীকে আর কোনভাবেই বাচানো যেতনা....

জীবনে অনেক বড় ভুল করেছেন এদেশকে ভালোবেসে,

এদেশে থেকে গিয়ে,এদেশের মানুষকে সেবা দিয়ে....





লেখা : ডা:মোহাম্মদ টিপু সুলতান







----------------------------------======---------------------------------------------------


Share:

Tuesday, May 16, 2017

চিকিৎসা বিজ্ঞানের উজ্জ্বল নক্ষত্র ডাঃ দিলীপ স্যারের কথা বলছি !


দিলিপ কুমার নাথ নামের এক পাগলের কাছে আমরা পোষ্ট গ্র্যাজুয়েট এর কোচিং করেছিলাম এমবিবিএস পাশের পর। তিনি নিজেকে পাগল বলতে ভালোবাসতেন, তাঁর কোচিং এ গিয়ে আমি পোষ্টগ্রাজুয়েশনে চান্স পাইনি সেটা আমার ব্যর্থতা, কিন্তু জীবনবোধের অনেক শিক্ষা সেখান থেকেই প্রাপ্ত। তিনি এমন কিছু নতুন নতুন কথা বলতেন যেটা বই কিংবা জার্নালে পাওয়া যেতনা, আমরাও ভাবতাম স্যার এমনি এমনি বলে।
একবার স্যার বললেন, ওরাল ড্রাগ (মুখে খাওয়ার ঔষধ ) না দিয়ে ইনসুলিন দিয়ে ডায়াবেটিস এর চিকিৎসা কইরো, বেশী বেশী করে বিটা সেল কে প্রেশার দিয়ে ইনসুলিন বের করার চেয়ে তাকে রেষ্ট দাও, সে কিছুদিন বিশ্রামে থাকলে আগের জায়গায় ফিরে যেতে পারে। আর যুবক বয়সে বিটা সেল কে রেষ্ট দিও, উলটা পালটা খাইও না , লো ফ্যাট আর লো কার্ব খাও। বিটা সেলের যত্ন নাও সে একসময় তোমার যত্ন নেবে।
৬০তম জাপান ডায়াবেটিক কনফারেন্স, বিশ্বের বাঘা বাঘা প্রফেসর এসে উপস্থিত। শিকাগো ইউনিভার্সিটি,মিশিগান ভার্সিটি থেকে শুরু করে রয়েল কলেজের সব বিজ্ঞানী। আগামী পরশু আসছেন শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমিরেটাস ক্রিষ্টোফার জে রোডস। ক্রিষ্টেফার সম্পর্কে একটা কথা বলি, বলা হয়ে থাকে এই পৃথিবীর ডায়াবেটিক চিকিতসায় অর্ধেক অবদান পুরো দুনিয়ার আর বাকী অর্ধেক প্রফেসর রোডস এর।
মজার বিষয় হলো, প্রফেসর ক্রিষ্টেফার নতুন এক গবেষনা নিয়ে বিশ্বের বিজ্ঞানীদের সামনে হাজির হচ্ছেন, জানেন সেই নতুন বিষয় কি?
Resting beta cell for diabetic treatment- বিটা সেলের বিশ্রাম, ডায়াবেটিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে। পুরো আর্টিক্যাল আমাদের আগে থেকেই প্রদান করা হয়েছে।
আমি পড়ছি আর চোখের কোনে একটু করে পানি জমছে, নিকুঞ্জের তিনতলা বিল্ডিং এ বসে থাকা মানুষটার জন্য। কি অপূর্ব মেধা আর প্রজ্ঞা নিয়ে এ মানুষটা দুনিয়াতে এসেছে, জাতির দূর্ভাগ্য আমরা তাকে কাজে লাগাতে পারিনি।
যে কথা বিজ্ঞানীরা এখন বলছে, দিলিপ কুমার বহু আগেই একদিন চিল্লায়া ক্লাসে বলে গেছে।
আমি ডায়াবেটিস সেক্টরের মানুষ বলে হয়তো এই কথাটি এতো ভালো ভাবে মনে আছে। এমনো হতে পারে, এরকম হাজারো কথা আমার মাথা থেকে সরে গেছে।
হে আমাদের ভবিষ্যত ডাক্তারেরা, তোমাদের সৌভাগ্য তোমরা দিলিপ কুমার নাথ এর মতো শিক্ষকের ছোঁয়া পেয়েছো। খুব দুঃখ পাই যখন দেখি শুধু হিংসা বসে আমরা এই মহা মানবকে নিয়ে কটু কথা উচ্চারন করে ফেলি।
যদি আবার কখনো দেশে ফিরে যাই, পা ছুঁয়ে এ মানুষটাকে সালাম করে আসবো। ভালো থাকুন প্রিয় শিক্ষক।

লেখা - Dr.Sharif Qadri
শাহাবুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ২০০৬-০৭ 
পিএইচডি রিসার্চার, আইচি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান..





Share:

Thursday, April 20, 2017

সাংঘাতিক ! এক ভূয়া ডাক্তার গ্রেপ্তার ! ভূয়া ডাক্তার সনাক্তকরণে বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন যাচাই করুন

নিজেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পরিচয় দেন। নামের পাশে লেখা এমবিবিএস (ডিএমসি), বিসিএস (স্বাস্থ্য), এফসিপিএস (মেডিসিন), এমডি (নিউরোলজি) ও এফআরসিপি (লন্ডন)। মুহাম্মদ খোরশেদ আলম নামের ভুয়া এই চিকিৎসককে গতকাল বুধবার ভ্রাম্যমাণ আদালত এক বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন।
খোরশেদ আলম মাগুরা সদর হাসপাতালের পাশে গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেস নামের রোগনির্ণয় কেন্দ্রে নিউরোমেডিসিন বিশেষজ্ঞ হিসেবে দুই মাস ধরে চিকিৎসা দিচ্ছিলেন। প্রতি বুধবার তিনি ঢাকা থেকে মাগুরায় এসে রোগী দেখতেন।
মাগুরার সিভিল সার্জন মুন্সী মো. সাদুল্লাহ বলেন, কিছুদিন আগে তাঁরা জানতে পারেন, খোরশেদ আলম চিকিৎসক নন। অষ্টম শ্রেণি পাস খোরশেদ ঢাকা মেডিকেলের ওয়ার্ডবয়। মিথ্যা পরিচয়ে চিকিৎসাসেবার নামে তিনি প্রতারণা করছেন।
সিভিল সার্জন বলেন, ‘খোরশেদ গতকাল বুধবার সকাল থেকে গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেসে রোগী দেখছিলেন। বিষয়টি জেলা প্রশাসককে জানাই। জেলা প্রশাসক তাৎক্ষণিকভাবে একজন নির্বাহী হাকিমকে পাঠান। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী হাকিম দীপক কুমার দেব শর্মা বলেন, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেসে গিয়ে খোরশেদ আলমকে (৩৮) চিকিৎসাসেবা দিতে দেখি। তিনি নিজেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে দাবি করেন। তবে এর পক্ষে তিনি কোনো প্রমাণপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন। বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের কর্মকর্তা বলে দাবি করলেও তিনি সরকারি চাকরির আইডি নম্বর দেখাতে পারেননি। এ ছাড়া চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) নিবন্ধন নম্বরও তাঁর ছিল না। তাঁর ব্যবহার করা একটি প্যাডে সহকারী অধ্যাপক এবং অন্যটিতে সহযোগী অধ্যাপক লেখা ছিল। পরে নিশ্চিত হওয়া গেছে, তিনি একজন ভুয়া চিকিৎসক। মিথ্যা পরিচয় দিয়ে চিকিৎসার নামে প্রতারণা করছেন। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাঁকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পুলিশ তাঁকে কারাগারে পাঠায়। খোরশেদ আলমের দেওয়া তথ্যমতে, তিনি চট্টগ্রামের পাঁচশাইলের আবদুর রহিমের ছেলে।
গ্রামীণ ল্যাব মেডিকেল সার্ভিসেসের অন্যতম মালিক ও ব্যবস্থাপক মুহাম্মদ তুষার হোসেন বলেন, ‘দুই মাস ধরে খোরশেদ আলম তাঁর ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোগীপ্রতি তিনি ৫০০ টাকা করে ফি নিতেন। ফোনে আমরা তাঁকে কন্টাক্ট করেছি। তাঁর সম্পর্কে আমরা কিছু জানি না। শুধু জানি, তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিউরোমেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। এখন বুঝছি তিনি ভুয়া চিকিৎসক।’
মুহাম্মদ তুষার হোসেন জানান, তাঁদের রোগনির্ণয় কেন্দ্রের নিবন্ধন হয়নি। তবে আবেদন করেছেন,
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় সেখানে উপস্থিতি মাগুরা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের চিকিৎসা কর্মকর্তা সুব্রত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি, খোরশেদ ঢাকা মেডিকেল কলেজের ওয়ার্ডবয়। এর আগে কুমিল্লায় একটি রোগনির্ণয় কেন্দ্রে রোগী দেখতেন। ২০১৩ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ভ্রাম্যমাণ আদালত সেখানে অভিযান চালিয়ে খোরশেদকে আটক করে। পরে ভুয়া চিকিৎসক হিসেবে তাঁকে ছয় মাসের কারাদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সুব্রত কুমার বিশ্বাস আরও বলেন, চিকিৎসাসেবার নামে এ ধরনের প্রতারণা অমার্জনীয় অপরাধ। ভুয়া ওই চিকিৎসক ধরা পড়ার পর সব ক্লিনিক, রোগনির্ণয় কেন্দ্রকে বহিরাগত চিকিৎসকদের নাম-পরিচয়ের কাগজপত্র সিভিল সার্জন কার্যালয়ে জমা দিতে নির্দেশ দেওয়া হবে।


ভূয়া ডাক্তার সনাক্ত করতে  নিচের বিএমডিসি লিংকে গিয়ে 
 রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে সার্চ দিন । 
http://bmdc.org.bd/doctors-info/

যদি ঐ রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিয়ে কোনো ডাক্তার খুঁজে না পান কিংবা ঐ নাম্বারে ভিন্ন আরেকজনের নাম , ছবি,ঠিকানা  দেখায় ! 

তাহলে বুঝে নিবেন ঐ ব্যক্তি ভূয়া ডাক্তার !!


 BMDC Registerd Doctor



Share:

Tuesday, April 18, 2017

হেপাটাইটিস বি’র চিকিৎসায় দুই বাংলাদেশি ডাক্তারের সাফল্য

হেপাটাইটিস বি’র চিকিৎসায় ‘ন্যাসভ্যাক’
নামে নতুন ওষুধের সফল ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল সম্পন্ন করেছেন বাংলাদেশি দুই চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডা. শেখ মোহাম্মদ ফজলে আকবর ও ডা. মামুন আল মাহতাব (স্বপ্নীল)। এরই মধ্যে কিউবাতে প্রয়োগ শুরু হয়েছে তাদের উদ্ভাবিত নতুন এই ওষুধ। যদিও আইনি জটিলতায় বাংলাদেশে এখনো এ ওষুধের ব্যবহার সম্ভব হয়নি।
হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের সংক্রমণে রোগীদের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ ক্রনিক হেপাটাইটিস বি বা লিভারের স্থায়ী রোগে আক্রান্ত হন। এই রোগ থেকে পরে লিভার সিরোসিস এবং লিভার ক্যান্সারও হতে পারে। বাংলাদেশে প্রায় ৭০ শতাংশ লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাস। প্রতি বছর এই ভাইরাসের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে লিভারের বিভিন্ন রোগে মারা যান ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ। খবর বাংলা ট্রিবিউনের।
জানা গেছে, হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে জাপানের এহিমে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় ২০ বছর গবেষণা করছেন ডা. আকবর। জাপানের সরকারি এই বিশ্ববিদ্যালয়টি গবেষণার জন্যও সারাবিশ্বে স্বীকৃত। এ ছাড়া একই সময়ে বাংলাদেশে ‘হেপাটাইটিস বি’ ভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় এক হাজার রোগী নিয়ে কাজ করেছেন ডা. মাহতাব। বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বের হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় ‘ন্যাসভ্যাক’ সুফল বয়ে আনতে পারে বলে উঠে আসে এসব গবেষণায়। ডা. মামুন আল মাহতাব বলেন, ‘এই ওষুধ হেপাটাইটিস বি ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) হেমাটোলজি বিভাগের এই সহযোগী অধ্যাপক বলেন, ‘হেপাটাইটিস বি’র চিকিৎসায় ‘ন্যাসভ্যাক’ কিউবা ও জাপানে প্রাথমিক গবেষণায় অত্যন্ত প্রতিশ্রুতিশীল প্রমাণিত হয়। এরপর আমরা দেশে ‘ক্রনিক হেপাটাইটিস বি’ রোগীদের চিকিৎসায় এই ওষুধটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করার সিদ্ধান্ত নেই এবং সাফল্যও পাই। কিন্তু আমাদের দেশে আইনি জটিলতার কারণে এটি ব্যবহার করা যাচ্ছে না।’ দেশে এই ওষুধের ব্যবহার চালু করা গেলে হেপাটাইটিস বি রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা অনেক কমে আসত বলে জানান তিনি।
ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে হেপাটাইটিস বি’র নতুন ওষুধ ‘ন্যাসভ্যাক’-এর সাফল্য সম্পর্কে ডা. মাহতাব বলেন, ‘২০০৯ সালে ১৮ জন ক্রনিক হেপাটাইটিস রোগীর ওপর ন্যাসভ্যাকের প্রথম ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনা করি। ট্রায়ালে ক্রনিক হেপাটাইটিস বি’র চিকিৎসায় ব্যবহƒত অন্য সব ওষুধের তুলনায় এটি বেশি নিরাপদ হিসেবে প্রমাণিত হয়। ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা যায়, ন্যাসভ্যাক ব্যবহারে শতকরা ৫০ ভাগ ক্রনিক হেপাটাইটিস বি রোগীর রক্ত থেকে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস সম্পূর্ণ নির্মূল হয়েছে। আর শতভাগ রোগীর লিভারের প্রদাহ পুরোপুরি ভালো হয়েছে।’ ন্যাসভ্যাকের এই সাফল্যের খবর এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় লিভার অ্যাসোসিয়েশনের জার্নাল ‘হেপাটোলজি ইন্টারন্যাশনাল’-এ প্রকাশিত হয় ২০১৩ সালের নভেম্বর সংখ্যায়।
এরপর ২০১১ সালে ১৫১ জন ক্রনিক রোগীর ওপর ন্যাসভ্যাকের দ্বিতীয় ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালানো হয়। এই ট্রায়ালের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ ও এফডিএ এবং বাংলাদেশের ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমতি নেয়া হয়। পাশাপাশি বিএসএমএমইউ ও বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের ‘ইথিক্যাল অ্যাপ্রুভাল’ও নেয়া হয়। এই ট্রায়ালে ৭৫ জন ক্রনিক হেপাটাইটিস বি রোগীকে ১০ বার দেয়া হয় ন্যাসভ্যাক ওষুধটি। বাকি ৭৬ জনকে ৪৮ বার দেয়া হয় বর্তমান বিশ্বে হেপাটাইটিস বি চিকিৎসায় অন্যতম কার্যকর ও সবচেয়ে দামি ওষুধ ‘পেগাইলেটেড ইন্টারফেরন’। ৬ মাস পর দেখা যায়, পেগাইলেটেড ইন্টারফেরন ব্যবহারে ৩৮ শতাংশ রোগী উপকৃত হয়েছেন। বিপরীতে ন্যাসভ্যাকে আরোগ্য হয়েছেন ৫৯ শতাংশ রোগী। এক বছর পরও ন্যাসভ্যাক ওষুধ গ্রহণকারী রোগীদের কোনো ধরনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এই ট্রায়ালেই এটা স্পষ্ট হয়ে যায় যে, লিভারের ইনফেকশনের চিকিৎসায় প্রচলিত অন্য ওষুধগুলোর তুলনায় ন্যাসভ্যাক অনেক বেশি কার্যকর।
ন্যাসভ্যাকের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালটি চালানো হয় ২০১৩ সালে। এই ট্রায়ালটি লিভার বিশেষজ্ঞদের সর্বোচ্চ বৈজ্ঞানিক কনফারেন্স হিসেবে স্বীকৃত আমেরিকান লিভার মিটিংয়ে ‘প্রেসিডেন্সিয়াল ডিস্টিংশন পদক’ লাভ করে। এরপরই এটি বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত শুরু হয় কিউবাতে। দেশটিতে ‘হেবার-ন্যাসভ্যাক’ নামে বিক্রি হচ্ছে ওষুধটি। রাশিয়াতে চলছে মাল্টিসেন্টার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। জাপানেও ওষুধটির ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন মিলেছে। শিগগিরই সেখানে চালানো হবে এর ট্রায়াল।
ওষুধটি বাংলাদেশে কেন ব্যবহার করা যাবে না, জানতে চাইলে ডা. মামুন আল মাহতাব বলেন, ‘বাংলাদেশে কোনো ওষুধের গবেষণা চালিয়ে সাফল্য পাওয়া গেলেও ওই ওষুধের নিবন্ধনের বিষয়ে কোনো আইন নেই। যে কারণে দেশে এখনই ন্যাসভ্যাক ব্যবহার করার সুযোগ নেই। তবে ওষুধের গুণগত মান বিচারে নিবন্ধনের বিধি যুক্ত হতে পারে।’
এদিকে ওষুধ প্রশাসনের একটি সূত্র জানিয়েছে, অতি সম্প্রতি ন্যাসভ্যাক নিয়ে গবেষকদের সঙ্গে কথা বলেছে ওষুধ প্রশাসন। আগামী মে মাসে ওষুধ সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে একটি বৈঠক করার কথা রয়েছে। বৈঠকে ন্যাসভ্যাক গবেষকদের সাফল্য তুলে ধরা হবে। সবকিছু অনুকূলে থাকলে ওষুধ প্রশাসন বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেবে বলেও জানিয়েছে ওই সূত্র



++---------------------++

Share:

Thursday, March 16, 2017

সারা বিশ্বের গর্ব বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. জামাল নজরুল ইসলাম স্যার



ছবির মানুষটিকে কি চিনতে পারছেন? বিজ্ঞানী ড.জামাল নজরুল ইসলাম স্যারের নাম শুনেছেন যিনি ক্যামব্রিজ ভার্সিটির অধ্যাপকতা ছেড়ে দিয়ে যোগ দিয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে?
হুম ছবির এই মানুষটি প্রয়াত বিজ্ঞানী জামাল নজরুল স্যার। শুধু চবি নয় সারা বাংলাদেশের গর্ব। আজ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেক্সিমাম স্টুডেন্ট জানেনা। এমনকি আমিও জানতাম না। একটা পেজের মারফত জানতে পারলাম। জানবো কিভাবে? এতো বড় মাপের একজন মানুষের মৃত্যুবার্ষিকীতে চবি প্রশাসন কি উদ্যোগ নিয়েছে আজ? আমরা চবিতে এত প্রোগ্রাম, এত আলোচনা সভা, এত কিছু করি কিন্তু আজ কিছুই হলোনা কেন? মিডিয়াতে এইটা নিয়ে কোন খবর প্রকাশ হয় না কেন? আমরা তেলে মাথায় তেল দিই। মাঝেমধ্যে এই চবি উপর ঘেন্না চলে আসে। যেখানে জ্ঞানীর কদর নেই সেইখানে ঘেন্না আসাটা অস্বাভাবিক কিছুই না।
২০০৪ সালে স্যারের হাত থেকে  এস.এস.সি সংবর্ধনা সার্টিফিকেট  নেয়ার মুহূর্ত
১৯৮৪ সালে সোয়া লাখ টাকা বেতনের চাকুরী, কেমব্রিজ ভার্সিটির অধ্যাপক! এই চাকুরী অবলীলায় ছেড়ে দিয়ে এইদেশে চলে এসেছিলেন। যোগ দিয়েছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র সাড়ে তিন হাজার টাকার চাকুরীতে। তিনি কোন লেভেলের মানুষ বুঝতে পারছেন তো ? আপনি কিংবা আমি হলে এই লোভনীয় সুযোগ হাতছাড়া করতে পারতাম? দেশে আসার পর সাংবাদিকরা যখন প্রশ্ন করে কেন ফিরে এসেছিলেন জবাবে তিনি বলেছিলেন- "আমি নিজ দেশকে ভালোবাসি, এ জন্য এখানে চলে এসেছি। আমি আমার দেশকে ভালোবাসি তাই দেশকে কিছু দিতে এসেছি। আমি এখান থেকে নিতে আসিনি আমি দিতে এসেছি।" তাঁর দেশপ্রেম নিয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ আছে কি আপনার? স্টিফেন হকিং এর নাম শুনেছেন তো? বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে নামকরা জীবিত বিজ্ঞানী। যার চরিত্রের উপর তৈরি করা সিনেমা থিওরি অব এভ্রিথিং সমগ্র বিশ্বে সাড়া ফেলেছে। এই মানুষটা ছিলেন ছাত্রজীবনে স্টিফেন হকিং এর বন্ধু আর রুমমেট। লেভেল টা বুঝতে পারছেন তো ? ১৯৮৩ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেস থেকে প্রকাশ করেন "আল্টিমেট ফেইট অব দা ইউনিভার্স।" তাবৎ দুনিয়ার রথি মহারথীদের দৃষ্টি একদিকে নিয়ে আসতে পেরেছিলেন এই এক বই দিয়ে। তার গবেষণার উপর ভিত্তি করেই পদার্থবিজ্ঞানের নতুন অধ্যায়ের সুচনা হয়। তার অবদানের কথা অকপটে স্বীকার করেন নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী ওয়েইনবারগ। তিনি বলেন, ‘‘we are particularly indebted to Jamal Islam, a physicist colleague now living in Bangladesh. For an early draft of his 1977 paper which started us thinking about the remote future” নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী আব্দুস সালাম বলেছিলেন- "এশিয়ার মধ্যে আমার পরে যদি দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি নোবেল পুরস্কার পায়, তবে সে হবে প্রফেসর বিজ্ঞানী জামান নজরুল ইসলাম।" তিনি হয়তো নোবেল পেতেন কিন্তু পাননি কেননা নোবেল পাওয়ার জন্য তেলের ড্রামের মালিক হতে হয়, চাটুকার হতে হয়, নিজেরে বিবেক অন্যজনকে বন্ধক দিতে হয়, অন্যের কাছে নিজেকে বিক্রি করে দিতে হয়। এইসব কিছু স্যার করতে পারেননি বলে নোবেল হয়তো তাঁর কপালে আসেনি। ও হ্যাঁ, এই মানুষটাই কিন্তু ১৯৭১ সালে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখে বাংলাদেশে পাকিস্তানী বাহিনীর আক্রমণ বন্ধের উদ্যোগ নিতে বলেছিলেন। ভাবতে পারছেন? কি বড় মাপের মানুষ ছিলেন তিনি? এই মানুষটার মৃত্যুবার্ষিকী আজ। নেই কোন স্মরণ, নেই তার কাজের উপর আলোচনা। আমরা পারিও বটে। স্যার, আপনি যে ভালোবাসা নিয়ে দেশে এসেছিলেন সেই ভালোবাসার মূল্য আমরা দিতে পারিনি। যেইখানে থাকেন আল্লাহ্‌ যেন আপনাকে ভাল রাখে। পারলে আমাদের ক্ষমা করে দিয়েন স্যার।


স্যার সম্পর্কে জানতে চাইলে নীচের লিংকগুলো ভিজিট করতে পারেন ।

https://en.wikipedia.org/wiki/Jamal_Nazrul_Islam


http://www.cu.ac.bd/ctguni/index.php?option=com_content&view=article&id=247&Itemid=34



Share:

Friday, March 10, 2017

বিজ্ঞানীদের মতে হোমিও প্যাথি ঔষুধ কোনো কাজ করে না

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অকার্যকর বলে জানিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি শীর্ষ স্থানীয় গবেষণা।    
১৮০০টিরও বেশি গবেষণাপত্র পর্যালোচনা করে তারা এই তথ্য জানিয়েছে বলে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে স্মিথসোনিয়ান ডট কম।
অস্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল হেলথ এন্ড মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল বলেছে, গবেষণাপত্র গুলো থেকে এমন কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি যা থেকে বলা যায় হোমিওপ্যাথির মাধ্যমে শারীরিক অসুস্থতার প্রতিকার করা সম্ভব।    
নতুন গবেষণাটি বলছে, আধুনিক চিকিৎসার পরিবর্তে যারা ২০০ বছর পুরোনো এই বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি- হোমিওপ্যাথি- গ্রহণ করছেন তারা মারাত্নক স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছেন।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, প্রায় চার মিলিয়ন আমেরিকান হোমিওপ্যাথি ঔষধ ব্যবহার করে। 
ন্যাশনাল হেলথ এন্ড মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের প্রধাণ আশাবাদ ব্যক্ত করে জানান, এই গবেষণা অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনবে। 

তিনি আরো বলেন, কেউ কেউ হয়তো এই গবেষণাটিকে হোমিওপ্যাথির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র বলে মন্তব্য করতে চাইবে।



-------------------------------------

Share:

Thursday, March 9, 2017

তিন প্রফেই ফার্স্ট ও দশটা অনার্স পেয়েছিলেন মেধাবী ডাঃ রাফিদ আহমেদ


তিন প্রফেই ফার্স্ট হব দশটা অনার্স সহ, কখনো ভাবিনি। প্রফে যে ফার্স্ট হওয়া যায় এটাই জানতাম না।
মেডিকেলে আসার আগে অবশ্য কখনোই নিয়মিত ফার্স্ট হতাম না। স্কুলে ক্লাস সেভেন পর্যন্ত টানা ফার্স্ট হয়েছিলাম, তারপরে আর হইনি। আসলে ডিএমসি তে যারা আসে, তারা সবাই যে যার স্কুলে ফার্স্ট হওয়া, কিন্তু এখানে এসে সবাই কেমন যেন ঘুমিয়ে যায়। ভাবে এমনিতেই সব হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে আমি স্রোতের বিপরীতে ছিলাম, ডিএমসিতে এসে যতখানি পড়াশুনা করেছি, তেমনটা আগে কখনো করিনি।

প্রথম আইটেমটা আমার জন্য টার্নিং পয়েন্ট ছিল। দশে আট পেয়েছিলাম। জীবনে প্রথমবারের মতো মনে হয়েছিল, ভালো করা এতো সহজ! প্রথম পরীক্ষা ছিল থোরাক্স কার্ড। এই কার্ডেও ফার্স্ট হলাম। আমার মধ্যে উৎসাহ চলে আসল, এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। মেডিকেলের আর কোন পরীক্ষায় সেকেন্ড হই নাই, পরম করুণাময় আল্লাহর অশেষ রহমতে সবগুলো প্রফ সহ সব পরীক্ষায় ফার্স্ট হলাম।

একসময় মনে হতো, ফার্স্ট না হয়ে একটু সেকেন্ড থার্ড হই। হতে পারতাম না, ফার্স্টই হতাম। বিরক্ত লাগতো, কারন একটা সময়ের পর সবার প্রত্যাশাকে বোঝা মনে হত। পরীক্ষা দিতে গেলে সবাই বলতেন, তুমি তো ফার্স্ট, পরীক্ষা শুরুই হতো কঠিন প্রশ্ন দিয়ে।

আসলে সব পড়ুয়া স্টুডেন্ট ভালো স্টুডেন্ট হতে পারে না, কারণ পরীক্ষা দেয়াটাও একটা আর্ট। মেডিকেলের পরীক্ষাগুলো নাটকের মতো, পরীক্ষার্থী সেখানে অভিনেতা, রোগী সাইড অভিনেতা আর পরীক্ষক দর্শক। নাটক কোনটা দেখতে ভালো লাগে? যেটাতে সাউন্ড কম, সংলাপ একঘেয়ে, অভিনেতা সংলাপ ভুলে যায়, বার বার থেমে যায়, অপ্রাসংগিক কথা বলে, সেটা? না যেটাতে অভিনেতা তার অভিনয় দিয়ে প্রাণবন্ত করে তুলে, সেটা? ভালো করতে হলে তাই পরীক্ষা নামক নাটকের স্ক্রিপ্ট জানতে হবে। বার বার রিহার্স করতে হবে। প্রশ্নগুলো জানতে হবে, সিলেবাস জানতে হবে, কিভাবে ডেলিভারি করতে হয় জানতে হবে, পারফর্ম করতে হবে।

তবে তোমাকে জীবনে সবার সেরা হতে হবে, এমন কোন কথা নেই। বরং সহজ জীবনযাপন কর, জীবনে সুখী থাকো। এভারেস্টের চূড়ায় তোমাকে উঠতে হবে না, উঠে শান্তি পাবে না, দেখবে একা লাগছে। তারচেয়ে বন্ধুবান্ধব নিয়ে, পরিবার পরিজন নিয়ে রাঙামাটি ঘোরা অনেক ভালো। আমি বিশ্বাস করি একজন ডক্টর কখনো দেশের ভবিষ্যৎ হতে পারে না। পুরো দেশকে সেবা দিবে একটা ডাক্তার সমাজ। তাই অন্য ডাক্তারের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দাও, একটা সমাজ বানিয়ে ফেল। একা উঠে লাভ নেই, সবাইকে নিয়ে উঠো।

অর্থ অনর্থের মূল কিন্তু অর্থহীণতা আরো বড় অনর্থ ডেকে আনে। তাই এমবিবিএস পাশ করে কেউ বেকার থেকো না। টুকটাক কাজ করো। মেডিসিনের ডক্টরদের ক্রিটিকাল কেয়ারের কাজ জানলে অনেক সুবিধা। পোস্টগ্রাজুয়েশন  করো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। পোস্টগ্রাড শেষ করলে দেখবে তোমার স্যাররা তোমাকে উনাদের পাশে বসাবেন। উনাদের পাশে দাঁড়িয়ে সেলফি অনেকেই তুলতে পারবে, কিন্তু উনাদের পাশে বসার মতো যোগ্য হতে চাইলে দ্রুত পোস্ট গ্রাড কর।

আমার ইন্টার্নশিপ যেদিন শেষ হল, তার পরদিনই এক ডাক্তার বড়ভাইকে মারল ডি ইউ এর ছেলেরা। কষ্ট পেয়েছিলাম এই ঘটনায়, ভেবেছিলাম, দেশে থাকবো না। এম আর সি পি করলাম, কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ও পেয়েছি। কিন্তু ইসমাইল স্যার, প্রাণগোপাল স্যার, দ্বীন মোহাম্মদ স্যার সবাই আমাকে জোর করলেন দেশে থেকে যাওয়ার জন্য। অনেকটা পথ পাড়ি দেয়ার পর এখন বুঝি, আমি জন হপকিন্সের প্রফেসরও হতে চাই না, ইংল্যান্ডের কন্সাল্ট্যান্টও হতে চাই না। আমার স্বপ্ন বাংলাদেশের মেডিসিনের অধ্যাপক হওয়া। এদেশে থাকতে চাই, এদেশের মেডিকেল স্টুডেন্টদেরকে পড়াতে চাই, এইটাই আমার স্বপ্ন।

I never thought I would stand first in all three professional examinations with honours in 10 subjects. In fact, I didn't know you could stand first in prof at all.

I never used to stand first consistently before coming to DMC. Though I was the first boy at school up to class seven, after that I never stood first. Actually all the first boys from different schools of the country end up in DMC, but after coming here, they all fall asleep. They lose interest and think that they will be doctors anyway, doesn’t matter if they study or not. But I was different. I studied harder than ever after coming here.

My first ever item was the turning point of my life. I got eight out of ten. For the first time in my life, I thought, it is so easy to get good marks! I stood first in thorax card too; it was my first official exam here. It made me like my studies even more. After that, I never looked back. I never stood second from then on. By the grace of Allah I stood first in every examination including all of the professional examinations.

Sometimes I wanted to stand second or third. But I used to stand first anyway. It annoyed me, the burden of expectation. Whenever I attended any exam, the examiners used to say,” you are the first boy”, and they used to start with difficult questions.

Not every studious student can be a good student, because attending an examination is an art itself. Examinations in medical science is more like a drama, where the student is an actor, the patient is a side actor, and teachers are the audience. Which Drama is more enjoyable? The one with faulty sound, monotonous irrelevant dialogue? or the one that the actor makes it lively with his acting? So you have to know the script of this drama and reharse it again and again. You have to know the questions, the syllabus, how to deliver the things you have studied and how to perform well.

But it is not necessary to be the best or the most successful person. Rather lead a simple life, be happy. You don't have to mount the Everest, even if you do, chances are that you will find yourself all alone there. Travelling Rangamati with friends and family is so much better than that. I believe a single doctor can never be the future of a country. We need thousands of doctors to serve the total population. So extend a helping hand to your fellow doctors, make it a community. It won't matter if you succeed alone, make it a group success.

It is said that money is the reason of all bad things, but I believe poverty brings out worse things in life. So don't stay unemployed once you have passed the MBBS examination. Work, even if it is not that big job you always wanted to do. Knowing the management of critical patients goes a long way for medicine specialist. Get a post graduation degree as early as possible. Once you have completed your post Graduation, you will find yourself sitting beside your teachers. Many students can take a selfie with their mentors and teachers but not everyone get to sit beside them. Complete your post graduation as soon as you can, so you can be worthy enough to sit beside them.

A senior DMCan was injured by some students of Dhaka University the day after I completed my internship. I was so hurt by this incident that I deciced to settle abroad. I completed my MRCP, got chosen for Common wealth Scholarship too. But Ismail sir, Prangopal sir, Din Mohammad sir everyone requested me to stay here at Bangladesh. After a long journey that I took, now I realize I don't want to be a professor of Jhon Hopkins's or a consultant in England. I want to live here in my country, treat the people here, teach the young to-be-doctors here. If u ask me if I have a dream, yes I do have one, my dream is to be a professor of medicine here in Bangladesh.

Dr. Rafid Ahmed
DMC K-65
Member of Royal College of Physicians of UK, London
Common wealth Scholar in UK 2017
MD Resident at NICVD
First in all professionals exam (Record honours  marks in 10 subjects).

-Courtesy - Human of DMC





Share:

Tuesday, February 21, 2017

টানা ২৪ ঘন্টা চিকিৎসা সেবা দিয়ে কার্ডিয়াক এ্যারেস্টে মারা গিয়েছিলেন বিখ্যাত ডা: লি জিং

হাসপাতালে বিশ্রামহীন টানা ২৪ ঘন্টা মানুষের সেবা করে কার্ডিয়াক  এ্যারেস্টে চির নিদ্রায় শায়িত বিখ্যাত ডা:লি জিং
 Dr.Li Jing


A beloved doctor at one of China’s top hospitals has died of sudden cardiac arrest after working a 24-hour shift, prompting medical staff to question workers’ hours and staffing at the facility, Central European News (CEN) reported. Dr. Li Jing, 43, was the head of the emergency department at the Guangzhou Red Cross Hospital in Guangzhou, capital of south China’s Guangdong Province. According to CEN, Jing died at home with his wife after reportedly undergoing excess physical fatigue. Jing’s co-workers described him as a tireless worker who frequently logged overtime and would go out of his way to lighten co-workers’ loads. Yang Weiguang, one of Jing’s colleagues, said Jing put his head down on his desk in his office after his 8 a.m. to 8 a.m. shift ended, and that the doctor seemed feverish. But staffers didn’t express concern over the doctor’s tiredness as the symptom wasn’t uncommon among any of the workers. “It was very sudden,” Weiguang told CEN. “He was in such good health, and he loved sports. It’s sad to see a doctor with 21 years of experience go like that." Weiguang noted that Jing had led the hospital during outbreaks of SARS, dengue fever and the avian flu. He said colleagues will remember him as a modest and hardworking man. "I believe the reason for this tragedy is that hospitals are too often understaffed,” Weiguang added. “There is not enough manpower to handle the work and to allow doctors to rest."

Read more at: https://forum.facmedicine.com/threads/er-doctor-dies-of-cardiac-arrest-after-working-24-hour-shift.22186 

http://www.foxnews.com/health/2015/07/02/er-doctor-dies-cardiac-arrest-after-working-24-hour-shift.html






ডাক্তার বন্ধুদের  জন্য  সুখবর !!

 100% সত্যি ! প্রমাণ দেখুন !



রেজিষ্টার্ড ডাক্তারদের জন্য 

এফ সি হেলথ 

  দিচ্ছে রিওয়ার্ড বোনাস !!

 আমি পেয়েছি Reward Bonus 

এখান থেকে  যারা নির্দেশনা মেনে 

সাইন আপ করেছে,

 তারা সবাই REWARD বোনাস পেয়েছে, 

আপনিও পাবেন  নিশ্চিত থাকেন !



    
Sign Up করার নতুন প্রক্রিয়া !! ভালোভাবে পড়ুন 

 যেভাবে সাইন আপ করবেন  ঃ-বাটনে ক্লিক করলে,     

 ! Attension !  এর  OK বাটনটি  দৃশ্যমান হবে,  

                      তারপর  OK  বাটন  ক্লিক করে 

নির্দেশনা মেনে  Full Name , Mobile No,

Date of Birth , City , Area, Chamber Address

 ও  ইচ্ছেমত পাসওয়ার্ড দিয়ে 

Sign Up সম্পন্ন করুন ।

  ( কোনো Registration চার্জ নেই  )








দাতব্য প্রতিষ্ঠানের চ্যারিটেবল ফান্ড ও 

 কোম্পানির প্রচারের জন্য  এ বোনাস

কেবল রেজিষ্টার্ড ডাক্তারদের  দেয়া হচ্ছে !






                             
Sign Up  করার সাথে সাথে মোবাইল নাম্বারে

এ রকম একটি মেসেজ আসবে!

Registration successfull. We shall contact 
you soon to verify your account. Thank you.

সাইন আপ  করার পর,
Smart Physician এ্যাপস মোবাইলে  Install করে

মোবাইল নাম্বার ও Password দিয়ে সাইন ইন করুন !


আপনার একাউন্ট ভেরিফাইড হলে

মেসেজ আসবে,

 Dear sir, your account has been Successfully   
 Verified ,Now you can use all of our Smart 

Physycian features. Thank you.


Thank you. 
 Register


আপনি  রিওয়ার্ড বোনাস , গরীব দুঃখীদের সাহায্যার্তে ,

বিভিন্ন সমাজ সেবামূলক সংস্থায় ডোনেট করতে পারেন।

 যেমন, এক টাকায় আহার- Bidyanondo , Action Aid Bangladesh, 

Jaago Foundation , Center for zakat , Anzuman Mofidul Islam 




কিভাবে ডোনেট করবেন ?

 স্মার্ট ফিজিশিয়ানের Analytics  যাবেন তারপর Donate Reward Option এ ক্লিক করলে কিছু  সমাজ সেবা মূলক প্রতিষ্ঠানের নাম আসবে, 
যেখানে ডোনেট করতে চান , 
তা সিলেক্ট করে টাকার পরিমান দিয়ে দিবেন ।

আর রিওয়ার্ড নিজে নিতে  চাইলে Others অপশন সিলেক্ট করুন ।








 sign Up link

                               Free Sign Up Link



 রিওয়ার্ড বোনাস AFC Health  প্রতিনিধি রেজিষ্টার্ডভুক্ত 

চিকিতসকের কাছে পৌঁছে দিবেন ,

অথবা কেউ চাইলে ফ্রি হোম ডেলিভারী 

সুবিধাওসহ অনলাইন থেকে ঔষুধ

 ও কনজুম্যার পন্য ক্রয় করতে পারবেন !

এছাড়াও SMART PHYSICIAN এর মাধ্যমে

বাংলাদেশে প্রাপ্ত সকল ঔষুধের বিবরণি জানতে পারবেন।






                                                      
                     Freeরেজিষ্ট্রেশন লিংক
     


 Smart Physician
                         








             Consumer Product Order Proof
                                                         App 

বিস্তারিত....


 SMART PHYSICIAN                                          
                                     

       
  ডাক্তার বন্ধুদের SMART PHYSICIAN   

এখান থেকে নির্দেশনা মেনে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন  করতে  বলুন  ।







সর্ব সাধারণের জন্য রয়েছে 


AFC Health   BONUS

Sign Up করার  প্রক্রিয়া !! ভালোভাবে পড়ুন 

 যেভাবে সাইন আপ করবেন  ঃ-বাটনে ক্লিক করলে,     

 ! Attension !  এর  OK বাটনটি  দৃশ্যমান হবে,  

                      তারপর  OK  বাটন  ক্লিক করে 


নির্দেশনা মেনে  

Full Name ,  Active Mobile No,

Age , City 

 ও  ইচ্ছেমত পাসওয়ার্ড দিয়ে 

Sign Up সম্পন্ন করুন ।

  ( কোনো Registration চার্জ নেই  )




যে জন্য সাইন আপ করবেন ঃ

মেডিসিন কিনতে হয় আমাদের নিত্যদিনই । সুস্থ থাকার প্রয়োজনে এর বিকল্প খুব বেশি নেই। কিন্তু একবার ভেবে দেখেছেন কি, যে মেডিসিনের কাজ আমাদের সুস্থ করে তোলা তা খেয়ে আমরা উল্টো অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি কি না? কষ্টের পয়সা খরচ করে ভেজাল ও নিম্নমানের মেডিসিন কিনছি না তো? অথবা যা সঠিক দাম তার থেকে বেশি দাম দিয়ে কিনছি না তো? সব প্রশ্নের উত্তর হয়তো জানা নেই আমাদের। কিন্তু একটি কাজ করলে এই প্রশ্নগুলো হয়তো এড়ানো সম্ভব। এএফসি হেলথ লিমিটেড নিয়ে এসেছে  - এএফসি হেলথ ল্যাব অ্যাপ। ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং খুলনা মেট্রোপলিটনের যেকোনো জায়গা থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় মেডিসিন এবং কনজুমার পণ্য কিনতে পারবেন দিনের ২৪ ঘণ্টা , সপ্তাহের ৭ দিন । 

জরুরী প্রয়োজনে গুগল ম্যাপ থেকে খুজে পাবেন আপনার নিকটবর্তী ডাক্তারকে। 

তবে নিচের ৬টি কারনের জন্য অবশ্যই অ্যাপটি ব্যবহার করা উচিত আপনারঃ

১) নির্ভেজাল মেডিসিনের নিশ্চয়তাঃ এএফসি ফার্মেসি সবসময় সরাসরি প্রস্তুতকারকের কাছ থেকে মেডিসিন ক্রয় করে থাকে । তাই নিশ্চিত থাকতে পারেন অ্যাপ এর মাধ্যমে সবসময়ই নির্ভেজাল মেডিসিনই পাবেন আপনি।

২) মান সম্পন্ন মেডিসিনঃ সকল মেডিসিন সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হয় বিধায় মেডিসিনের গুনগত মান ঠিক থাকে। শুধু তাই নয়, নিজস্ব ল্যাবে দৈবচয়নের ভিত্তিতে মেডিসিনের মান যাচাই করা হয়ে থাকে। । তাই নিশ্চিত থাকতে পারেন অ্যাপ এর মাধ্যমে সবসময়ই মানসম্পন্ন মেডিসিনই পাবেন আপনি।

৩) সঠিক দামঃ সবসময় সঠিক দামে মেডিসিন বিক্রয় করা হয়, তাই অ্যাপ এর মাধ্যমে মেডিসিন কিনে ঠকার ভয় নেই।

৪) ২৪ ঘণ্টা অর্ডার সার্ভিসঃ দিনে রাতে যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় বসে আপনি অর্ডার করতে পারবেন এই অ্যাপ এর মাধ্যমে। যা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনার নিকট পৌঁছে দেয়া হবে। 

৫) সরাসরি প্রেসক্রিপশন আপলোডের সুবিধাঃ মেডিসিনের নাম টাইপ না করতে চাইলে, এই অ্যাপ এর মাধ্যমে সরাসরি আপনার প্রেসক্রিপশন আপলোডও করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। 

৬) নিকটবর্তী ডাক্তার এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিংঃ এই অ্যাপের মাধ্যমে জরুরী মুহূর্তে আপনি গুগল ম্যাপ থেকে খুজে পাবেন আপনার নিকটবর্তী ডাক্তারকে এবং ফোন কলের মাধ্যমে আপনি ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং নিতে পারবেন।
এএফসি হেলথ ল্যাব অ্যাপ এর মাধ্যমে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং খুলনায় যেকোনো সময়ে মেডিসিন এবং কনজুমার পণ্য অর্ডার করতে পারবেন আপনি।
একবার সার্ভিস নিয়েই দেখুন।

**  ফ্রী হোম ডেলিভারি সুবিধা **

                                    


















Share:

Blog Archive

Definition List

Unordered List

Support

সকল