Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

Friday, October 30, 2015

৩৬ তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ২০১৬ সালের ৮ই জানুয়ারি

আগামী ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি ৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) প্রাথমিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।

এ বিষয়ে জানতে দ্য রিপোর্টের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার বিকেলে পিএসসির চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘এটাতো আমরা এখনো পাবলিশ করিনি। সপ্তাহ খানেকের মধ্যে জানতে পারবেন। তবে আলোচনা হয়েছে, আরও ভাবা হচ্ছে।’

আগামী ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারি ৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়ে সরাসরি কিছু না বললেও তিনি জানান, দেখা যায় একটি তারিখ আমি বললাম, কিন্তু কোনো কারণে তা বদলে যেতে পারে। এ জন্য একটু ধীরেই আমরা তারিখটা জানাব। তবে জানুয়ারির শুরুর দিকে আমরা ৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করব। কারণ আমরা এক বিসিএস থেকে অন্য বিসিএস পরীক্ষার সময়ের ব্যবধান কমিয়ে আনতে চাই।

পিএসসির চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘প্রশ্ন তৈরি, কেন্দ্র পাওয়া, পরিদর্শক, আইনশৃংখলাবাহিনী পাওয়া- সবকিছু মিলিয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠান সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। তবে আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে পরীক্ষা নেওয়া ও ফলাফল প্রকাশের চেষ্টা করছি।’

এর আগে গত ৩১ মে ৫৪২টি সাধারণ ক্যাডারের পদসহ মোট দুই হাজার ১৮০টি শূন্যপদে নিয়োগ দিতে ৩৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল পিএসসি। ১৪ জুন থেকে শুরু হওয়া আবেদনের সময়সীমা শেষ হয় গত ২৩ জুলাই।

পিএসসির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল, সেপ্টেম্বরে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে। সম্ভাব্য সময়সীমার দুইমাসেও পরীক্ষা না হওয়ার বিষয়ে সম্প্রতি পিএসি চেয়ারম্যান ইকরাম আহমেদ দ্য রিপোর্টকে জানিয়েছিলেন, আগামী নভেম্বর মাসে পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব না।
Share:

Thursday, October 29, 2015

আমেরিকায় মেডিকেল সাইন্সে উচ্চশিক্ষা



বুয়েটের ছেলেরা এত সহজে কীভাবে ইউরোপ আমেরিকাতে যায়? সমসাময়িক বুয়েটের বন্ধুদের খোঁজ নিলে দেখা যাবে – তাদের অধিকাংশই এখন দেশের বাইরে। ডাক্তাররা কী যেতে পারেনা?????

চলুন উত্তর খুঁজি। এমবিবিএস কোর্স শেষ হওয়ার পর অর্থাৎ ইন্টার্ন শেষ করার পর আমাদের জীবনটা আরও দুর্বিষহ হয়ে যায়। চার বছরের অনাহারি (অবৈতিনিক) প্রশিক্ষণ। এদিকে বাসায় সংসারের ঘানি টানতে টানতে খাবি খাওয়া বৃদ্ধ পিতা বা স্বল্প বেতনের চাকরি করা অসহায় বড়ভাই-বা সদ্য বিয়ে করা নববধূর সামান্য চাহিদা নিয়ে আপনার আমার প্রতি চেয়ে থাকা অসহায় মুখ। ওহ, কী যাতনা, যে এই কষ্ট পায়নি, সে কখনোই ফিল করতে পারবেনা অনাহারি জীবনের কষ্ট।

এখন আবেগের কথা বাদ দিয়ে একটু কাজের কথায় আসি। বুয়েটের অধিকাংশরাই যখন বোস্টন, ক্যালিফোর্নিয়া আর সানফ্রানসিসকোতে একটি নিরাপদ এবং স্বচ্ছন্দ জীবন পার করেছে – সেসময় তারই ক্লাসমেট বা একাডেমিক প্রতিবেশী ডিএমসি র বন্ধুটি হয়ত রাত তিনটার সময় কোন মৃত্যুপথযাত্রী রোগীকে অজপাড়াগাঁয়ের কোন সরকারি হাসপাতালে রোগীকে সিপিআর দিচ্ছে।

কেন, তাদের কি পথ খোলা নেই, তারা কী বাইরে যেতে পারেনা????

অবশ্যই পারে। চাইলে ইঞ্জিনিয়ারদের মত ডাক্তারেরা চাইলে দলে দলে আমেরিকা যেতে পারে।

কীভাবে???????
ইউএসএমএলই?

ইউএসএমএলই তে চান্স পাওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন স্টুডেন্টসের সংখ্যা আমাদের দেশে অনেক। কিন্তু একটা কারণেই তারা যেতে পারেনা – এবং সে কারনটা অর্থনৈতিক।

ইউএসএমএলই – র সবগুলো পার্ট পাশ করে রেসিডেন্সি তে ঢোকা পর্যন্ত খরচ মোটামুটি ১০ থেকে ১৫ হাজার ডলার। (আট থেকে ১২-১৩ লাখ) এত বড় অংকের টাকা খরচ করা আমাদের গরীব দেশের গরীব জুনিয়র ডাক্তারদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

তবে হ্যাঁ – একটা পথ খোলা আছে। কেউ যদি এদেশ ছেড়ে যাওয়ার ব্যাপারে ডিটারমাইন্ড হয় – সেক্ষেত্রে তার জন্য পথ সর্বদা খোলা।

সবচেয়ে কমন পথ হচ্ছে ক্লিনিক্যাল লাইন থেকে রিসার্চ লাইনে চলে যাওয়া। আর কেউ যদি দুই বছর মাস্টার্স করে ইউএসএমএলই করতে চায়, তার জন্য ক্লিনিক্যাল পথ তো খোলাই আছে।

কীভাবে রিসার্চ লাইনে যাওয়া যায়?

আপনি প্রায়ই শুনে থাকেন – বুয়েটের আপনার অমুক বন্ধুটি ওয়াশিংটনে, তমুক নিউ জার্সিতে…………

বুয়েটের পোলাপাইন কীভাবে এত দ্রুত আমেরিকা চলে যায়?????

তারা কী আমার আপনার চেয়ে অনেক বেশি মেধাবী????

মোটেই নয়।

তাহলে?????

আমেরিকাতে আমাদের দেশ থেকে যে সব বুয়েটিয়ান যায় – তারা হয় মাস্টার্স অথবা পিএইচডি-র জন্য যায়। অনেকেই আবার এমবিএ ও করে।

আমেরিকাতে মাস্টার্স করার চেয়ে পিএইচডি করাটা আমাদের দেশের স্টুডেন্টদের জন্য বেশি সুবিধাজনক। কারণ মাস্টার্সে ফান্ড পাওয়া দুঃসাধ্য, পিএইচডি তে তুলনামূলক ভাবে সহজ। কেন আমেরিকার লোকাল স্টুডেন্টসরা পোস্ট গ্রেজুয়েশনের ব্যাপারে পিএইচডির চেয়ে মাস্টার্স করতে বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করে?

এর কারণ অনেক গুলো।

প্রথমত – দীর্ঘসূত্রিতাঃ

মাস্টার্সে সময় লাগে মাত্র দেড় থেকে দুই বছর, পিএইচডি তে পাঁচ থেকে সাত বছর

দ্বিতীয়ত – পিএইচডির স্বল্প (তুলনামূলক) চাহিদা/ মাস্টার্সের চেয়ে অতিরিক্ত সুবিধা না থাকাঃ

পিএইচডিকে সাধারণত মাস্টার্স + ৩ বছরের এক্সপেরিয়েন্স এর মান দেওয়া হয়। অর্থাৎ একজন পিএইচডি হোল্ডারের বেতন ও অন্যান্য সুবিধাদি মাস্টার্স করে তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে যে স্কেল পাওয়া যায়, সে স্কেল দেওয়া হয়। অনেক সময় দেখা যায় মার্কিন প্রতিষ্ঠান গুলো নতুন অভিজ্ঞতাবিহীন পিএইচডি হোল্ডারের চেয়ে মাস্টার্স + ৩ বছরের অভিজ্ঞদের বেশি বিবেচনা করে চাকরির জন্য। কারন যেসব ছেলেরা মাস্টার্স করে চাকরিতে ঢুকে ৩ বছর চাকরি করে তারা তাদের কোম্পানিতে/কর্মস্থলে একটা জব এক্সপেরিয়েন্স অর্জন করে, একজন নবাগত পিএইচডির যদিও মাস্টার্স + ৩ বছরের অভিজ্ঞতার সমমান, কিন্তু একটি নির্দিষ্ট কোম্পানিতে নির্দিষ্ট কাজের জন্য উক্ত পিএইচডি ধারীর সেই অভিজ্ঞতা থাকেনা, তাই অনেক মার্কিন প্রতিষ্ঠান চাকরিতে পিএইচডিদের চেয়ে মাস্টার্সদের প্রায়োরিটি দেয়।

তৃতীয়ত – স্বল্প আর্থিক সুবিধাঃ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাচেলর বা মাস্টার্স পাশ করা স্টুডেন্টসরা সেখানকার প্রতিষ্ঠানগুলোতে মাসিক চার থেকে ছয় হাজার ডলার করে বেতন পায়। অন্য দিকে পিএইচডির জন্য ফান্ড দেওয়া হয় মাসে দেড় থেকে সর্বোচ্চ আড়াই বা তিন হাজার ডলার। তাই চার থেকে ছয় হাজার ডলারের চাকরি ছেড়ে দুই হাজার টাকা ফান্ডিং এর পিএইচডি তাদের কাছে খুব বেশি কাঙ্ক্ষিত নয়। পিএইচডি করলেও সেটা তারা পার্ট টাইম পিএইচডি করে। পার্ট টাইম পিএইচডি – তে কোন ফান্ডিং পাওয়া যায়না বটে, তবে আবার কোন টিউশন ফি ও দেওয়া লাগেনা। মার্কিন স্টুডেন্টরা এইভাবেই প্রফেসর/প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। নো ফান্ড বাট পার্ট টাইম পিএইচডি। এভাবে তারা পার্ট টাইম পিএইচডি করায় ফুল টাইমার পিএইচডি গবেষকদের অধিকাংশ ই থার্ড ওয়ার্ল্ডের গরীব দেশগুলো থেকে রিক্রুট করতে হয়।

লোকাল স্টুডেন্টরা ফুল টাইম পিএইচডি করেনা কেন?
পিএইচডি কোর্স ৫ বছর। ফাণ্ডিং মাত্র ২০০০ ডলার/মাস। অন্যদিকে ব্যাচেলর/মাস্টার্সরা ইজিলি চার থেকে ছয় হাজার ডলার বেতন পায়। সুতরাং ব্যাচেলর/মাস্টার্স করে চাকরি করার পাশাপাশি পার্ট টাইম পিএইচডি করে নেওয়াটাই তাদের জন্য সুবিধাজনক।

মাস্টার্স বা পিএইচডির জন্য মেডিকেল রিলেটেড সাবজেক্টসমূহ
• Medicine
• Ophthalmology
• Pharmacology
• Physiology
• Physiotherapy
• Psychology
• Public Health
• Speech-Language Pathology & Audiology
• Epidemiology
• Rehabilitation/Therapeutic Services
• Biochemistry
• Biomedical sciences
• Biophysics
• Biotechnology
• Bacteriology
• Anatomy
• Biometrics & Biostatistics
• Cell/Cellular Biology and Histology
• Developmental biology/Embryology
• Endocrinology
• Entomology
• Immunology
• Molecular Biology
• Microbiology
• Neuroscience
• Nutrition science
• Toxicology
• Genetics
• Pathology
• Pharmacology
• Physiology

এছাড়া ও রয়েছে
• Complementary Health
• Counseling
• Dentistry
• Health Studies
• Health and Safety
• Midwifery
• Nutrition and Health
• Environmental Health
• Environmental toxicology
• Health Systems/Service Administration
• Kinesiology/Exercise science
• Nursing sciences
• Pharmacy
• Physician Assistant
• Health Sciences, General
• Health Sciences, Other
• Entomology
• Parasitology
• Biology/Biological sciences
• Biology/Biomedical sciences

কী করবেন? কিসে পড়বেন মাস্টার্স না পিএইচডি?

এবারে দেখা যাক, মাস্টার্স আর পিএইচডির মধ্যে সুবিধা অসুবিধা কেমন।

সময় : মাস্টার্সে সময় লাগবে দেড় থেকে দুই বছর। আর পিএইচডিতে ৫ থেকে ৭ বছর।

পরিশ্রম : অন্তত এটুকু বলা যায় – আমাদের ডাক্তারেরা; যারা চাকরি, ট্রেনিং আর পোস্ট গ্রেড পড়াশুনার মত তিনটা কঠিন কাজ প্রায় একই সাথে করতে অভ্যস্ত, তাদের জন্য এই পরিশ্রম খুব বেশি হওয়ার কথা না। তবে মাস্টার্স ও পিএইচডি পর্যায়ের পরিশ্রমের মধ্যে আকাশ পাতাল তফাৎ। মাস্টার্সের কোর্স রিকয়ারমেন্ট পিএইচডির প্রায় অর্ধেক, আর থিসিসের পার্থক্যও বিশাল। মাস্টার্সের থিসিস প্রায় ক্ষেত্রেই একটি মাত্র প্রজেক্ট নির্ভর, যেখানে পিএইচডি থিসিসে একাধিক রিসার্চ পেপারের কাজ নিয়ে বেশ বড় আকারের কাজ করতে হয়। যেখানে এক সেমিস্টার খেটেই এক্সপেরিমেন্ট সহ মাস্টার্স থিসিস অনেকে লিখে ফেলে, সেখানে পিএইচডির গবেষণা শেষ হবার পরে থিসিস লিখতেই অনেকের এর চেয়ে অনেক বেশি সময় লেগে যায়।

চাকুরির সুযোগ : একাডেমিক ও রিসার্চ লাইনের জন্য পিএইচডি অপরিহার্য। কাজেই আপনার লক্ষ্য যদি হয় একাডেমিক বা রিসার্চ লাইনে থাকা, সেক্ষেত্রে পিএইচডি করতেই হবে। আর আপনার লক্ষ্য যদি হয় কোনো মার্কিন কোম্পানিতে চাকুরি পাওয়া, তাহলে তার জন্য মাস্টার্স করাই যথেষ্ট। অধিকাংশ চাকুরির জন্য মাস্টার্স ডিগ্রি হলেই চলে। আর ২ বছর পড়েই চাকুরির বাজারে ঢুকতে পারছেন, যা বড় একটা সুবিধা।

তবে অনেক চাকুরিতেই পিএইচডি থাকাটা কোনো অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসাবে ধরা হয় না। চাকুরির বাজারের অনেক জায়গাতেই পিএইচডি বা মাস্টার্সের কোনো পার্থক্য নেই। আগেই বলা হয়ছে পিএইচডিকে সাধারণত মাস্টার্স + ৩ বছরের এক্সপেরিয়েন্স এর মান দেওয়া হয়। অর্থাৎ একজন পিএইচডি হোল্ডারের বেতন ও অন্যান্য সুবিধাদি মাস্টার্স করে তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে যে স্কেল পাওয়া যায়, সে স্কেল দেওয়া হয়।

সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট বিষয় ফান্ডিং : মাস্টার্স পর্যায়ে ফান্ড পাওয়াটা বেশ কঠিন। অন্তত প্রথম সেমিস্টারে ফান্ড পাওয়াটা প্রায় অসম্ভব। সেক্ষেত্রে টিউশন ফি দিয়ে পড়তে হবে, যা আমাদের দেশের ম্যাক্সিমাম জুনিয়র ডাক্তারদের নাগালের বাইরের পর্যায়ে। স্টেইট ইউনিভার্সিটিগুলোতে টিউশন কম।

বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় হলে সেই ফি এর পরিমাণ বেড়ে যাবে অনেকখানি। মাস্টার্স পর্যায়ে প্রতি সেমিস্টারের ফি প্রায় ১৫ থেকে ২৫ হাজার ডলার। মাস্টার্সে প্রথম সেমিস্টারে ভালো কাজ দেখিয়ে প্রফেসরের কাছ থেকে রিসার্চ অ্যাসিস্টান্টশিপ যোগাড় করতে পারলে টিউশন মাফ হতে পারে, আর বেতনও পাওয়া যেতে পারে।

পক্ষান্তরে, পিএইচডিতে অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়েই ফান্ড দেয়া হয়, টিচিং/রিসার্চ অ্যাসিস্টান্টশীপ বা ফেলোশীপের মাধ্যমে। এর সাথে টিউশন ফি ও মাফ করা হয়। যা বেতন দেয়া হয়, তা খুব বেশি না হলেও মোটামুটি বেশ ভালই থাকা যায়।

মাস্টার্সে ফান্ড দেয়া কম হয় বলে ভর্তির কড়াকড়িও কম, অ্যাডমিশন পাওয়া সহজ। পক্ষান্তরে পিএইচডির অ্যাডমিশন পাওয়াটা কঠিন। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই কয়েকশ মাস্টার্স ছাত্র থাকে, কিন্তু পিএইচডি ছাত্র নেয়া হয় জনা দশেক/বিশেক প্রতি বছরে।

সব বিচার করে বেছে নিন, পিএইচডি নাকি মাস্টার্স, কোনটিতে আবেদন করবেন। একটি বেছে নিলে অন্যটাতে যেতে পারবেন না, তা কিন্তু নয়। দরকার হলে প্রোগ্রাম পাল্টানো যায়, তবে সেটি সময়সাপেক্ষ।

কাজে নেমে পড়েন এখন থেকেই।

Prerequisites:
1. Machine Readable Passport

2. Birth Certificate in English

3. National ID and/Certificate from union chairman/councilor

4. Academic Certificates and Transcripts converted in GPA system.

5. GRE, TOEFL or IELTS score

6. Well & nicely prepared CV

7. Letter of intent (কেন আপনি ওই কোর্সটি করতে চান – সেটির সুন্দর, যুক্তিসঙ্গত এবং আকর্ষণীয় বিবরণ থাকতে হবে এখানে)

8. Letter of recommendation/experience

(Very important; suppose you want to do a research work/PhD in immunology, you were a lecturer of microbiology & immunology in a medical college with well arranged lab. You can show this experience in your letter of recommendation)

9. Police Clearance

যারা প্রথাগত ক্লিনিক্যাল লাইন ছেড়ে রিসার্চ লাইনে যেতে চাচ্ছেন, অথবা অন্তত ছাংবাদিক আর রাজনীতিবিদদের শ্বাসরুদ্ধকর জ্বালা যন্ত্রণায় এদেশ ছেড়ে চলে যেতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য এই লেখাটি লেখা।

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ জানেইনা, পাঁচ বছর এমবিবিএস কোর্স শেষে ইন্টার্নশীপে ডাক্তারদের বেতন দেওয়া হয় মাত্র দশ হাজার টাকা।

এফসিপিএস বা এমডি/এমএস এর চার পাঁচ বছর কোর্স চলাকালীন হাসপাতালে কাজ করার সময় ডাক্তারদের মাসিক বেতন শুন্য টাকা।

বিসিএস স্বাস্থ্য দিয়ে সহকারী সার্জন পদে ডাক্তারদের মাসিক বেতন মাত্র সতের হাজার টাকা।

ডাক্তারেরা এদেশের সবচেয়ে মেধাবী সন্তান, সে ব্যাপারে দ্বিমত কম। তারা দেশপ্রেমের জন্য হোক, আর পরিস্থিতির শিকার হয়ে হোক, দেশের কাছ থেকে এবং দেশের জনগণের কাছ থেকে টাকা পয়সা কম নিতে প্রস্তুত, এবং এটাকে তারা তাদের নিয়তি হিসেবে মেনে নিয়েছে।

কেন জানেন?

ওই যে ডাক্তারি পেশায় সম্মান!

কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সেই সম্মান ও মর্যাদা শেষ হয়ে গিয়ে এখন নিরাপত্তা টুকু ও নেই।

হ্যাঁ সম্মান আছে বটে, সেটা পোস্ট গ্রেড হওয়ার আরও কয়েক বছর পর ভাল প্র্যাকটিস হলে তারপর। এর আগ পর্যন্ত আমি আপনি এমবিবিএস দিয়ে কেবল রেফারেল নলেজ অর্জন করি।

মানে কী বুঝলেন???

এমবিবিএস করে আপনাকে আপনার পরিচিত বা আত্মীয় – স্বজন জিজ্ঞেস করবে, আমার তো হালকার উপর ঝাপসা মাথাব্যাথা; তো এখন বল তো কোন ডাক্তারের কাছে গেলে ভাল হয়?

বা একটু বেশি জানাশোনা পাবলিক হলে বলবে – বল তো কোন নিউরোলোজিস্ট এর কাছে যাওয়া যায়???

তার মানে কী??

আপনি ছয় বছর পড়াশুনা করে রেফারেল নলেজ অর্জন করলেন মাত্র, তাও রোগী না দেখে!

Referral System আর জিপি লেভেলের ডাক্তার সিস্টেম না থাকায় আমাদের জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থা কোথায় গিয়ে ঠেকেছে চিন্তা করেছেন?

সেই ক্লাস এইটের কথাটাই মনে পড়ে।

সকল প্রফেসর/সিনিয়র কনসালটেনটই জিপি, তবে সকল জিপি কনসালটেনট নয়।

বিসিএস এ গ্রামে যাবেন! বেতন মাসে মাত্র ১৭,৩০০ টাকা, যেখানে একটা প্রাইভেট ব্যাংকে জয়েনিং বেতন ই ৬০ – ৭০ হাজার টাকা। এরপর ও এই ডাক্তারেরা বেতন বৃদ্ধির দাবীতে কখনো ধর্মঘট করেছে – এই রকম অভিযোগ সাংবাদিকেরা ও কখনো করেনি।

তাহলে আমরা কী চাই???

মেধাবী হিসেবে তারা শুধু জাতির কাছ থেকে একটু সম্মান আর নিরাপত্তা চায়। আমাদের জাতির কিছু অশিক্ষিত সাংবাদিক আর জাতির কিছু উশৃঙ্খল মানুষ নবীন এবং মাঝারি পর্যায়ের ডাক্তারদের এতটুকু সম্মান ও দিতে রাজী নয়।

তাহলে আমরা যারা নবীন এবং মাঝারি পর্যায়ের ডাক্তার, আমরা কী করব??

আর্থিক ভাবে ও যদি আমরা ভাল না থাকি, আর মানুষের কাছ থেকে ন্যায্য সম্মান ও যদি না পাই, বরং সাজিয়া আপু আর মুরাদ ভাইদের মত নৃশংসভাবে যদি খুন হতে হয়, তাহলে কোন মায়ায় আমরা এ দেশে পড়ে থাকব??

আমাদের দেশের ইঞ্জিনিয়াররা গণহারে বিদেশমুখি হলেও এখনো আমাদের ডাক্তারেরা দেশমুখি। বিদেশে যাওয়ার trendsটা ইদানীং শুরু হয়েছে মূলত কিছু ডিএমসি – র স্টুডেন্টস দের মধ্যে। অন্যান্য মেডিকেল থেকে বিদেশে যাওয়ার trends অনেক অনেক কম। যে হারে ডাক্তারদের লাঞ্ছিত করা হচ্ছে, আগামীতে এদেশের মেধাবী ডাক্তারেরা দলে দলে বিদেশমুখি হতে খুব বেশি দেরী নেই।

যারা এই ধরনের চিন্তা অলরেডি করছেন, অথবা যারা প্রথাগত ক্লিনিক্যাল লাইনের বাইরে অন্য কিছু চিন্তা করার মত হিম্মত রাখেন তাদেরকে শুভকামনা।

সংগ্রহ, সাইফ তুহিন
ঢাকা মেডিকেল কলেজ

[সূত্র : সেইভ দ্যা ডক্টরস]












---------------------------------------


ডাক্তার বন্ধুদের  জন্য  সুখবর !!

ভূয়া নয়, 100% সত্যি ! প্রমাণ দেখুন !



রেজিষ্টার্ড ডাক্তারদের জন্য এফ সি হেলথ দিচ্ছে রিওয়ার্ড বোনাস !!
 যারা আমার ব্লগ থেকে সাইন আপ করবেন ।

           তাদের কুপন কোড হলো  CTG1000

 আমি পেয়েছি  Reward Bonus 
আমার এখান থেকে যারা সাইন আপ করেছে , তারা সবাই  বোনাস পেয়েছে,
আমার রেফারেন্সে করে থাকলে REWARD
 পাবেন  ১০০% নিশ্চিত থাকেন !
 না পেলে আমাকে ইনবক্স করবেন ।



                         Proof date 23May17 
 Sign Up

( কোনো Registration চার্জ নেই  )

দাতব্য প্রতিষ্ঠানের চ্যারিটেবল ফান্ড  ও  কোম্পানির প্রচারের জন্য  এ বোনাস দেয়া হচ্ছে !


দেরি না করে রেজিস্ট্রেশন করুন


কেবল রেজিষ্টার্ড ডাক্তারদের রিওয়ার্ড দিচ্ছে!


Sign Up  করার সাথে সাথে মোবাইল নাম্বারে

এ রকম একটি মেসেজ আসবে!

Registration successfull. We shall contact 

you soon to verify your account. Thank you.

 এবং, ২৪ ঘন্টার মধ্যে AFC প্রতিনিধি 

কল করে আপনার একাউন্ট 

ভেরিফাই করে দিবে

মেসেজ আসবে,

 Dear sir, your account has been Successfully   
 Verified ,Now you can use all of our Smart 

Physycian features. Thank you.

তারপর, Smart Physician  এ গিয়ে Analytics 

 অপশনে  Apply Coupon এ কোড  লিখুন ।

 এরকম মেসেজ আসবে..

  
Congratulations,
You haveSuccessfully Received 

BDT. ....... as Smart Physician Opening Offer. 

Thank you. 


যারা আমার ব্লগ থেকে সাইন আপ করেছেন 


           তাদের কুপন কোড হলো  CTG1000




 FreeSign Up Link  



নির্দেশনা মেনে BMDC Registration No ও 

ইচ্ছেমত পাসওয়ার্ড Sign Up  সম্পন্ন  করুন 

 sign Up link

                               Free Sign Up Link



সম্পূর্ণ  রিওয়ার্ড বোনাস AFC Health  প্রতিনিধি রেজিষ্টার্ডভুক্ত 

চিকিতসকের হাতে পৌছে দিবেন ,

অথবা কেউ চাইলে ফ্রি হোম ডেলিভারী 

সুবিধাওসহ অনলাইন থেকে ঔষুধ

 ও কনজুম্যার পন্য ক্রয় করতে পারবেন !

এছাড়াও SMART PHYSICIAN এর মাধ্যমে

বাংলাদেশে প্রাপ্ত সকল ঔষুধের বিবরণি জানতে পারবেন।


আপনি চাইলে রিওয়ার্ড বোনাস , গরীব দুঃখীদের সাহায্যার্তে ,

বিভিন্ন সমাজ সেবামূলক সংস্থায় ডোনেট করতে পারেন।

 যেমন, এক টাকায় আহার- Bidyanondo , Action Aid Bangladesh, 

Jaago Foundation , Center for zakat , Anzuman Mofidul Islam 



কিভাবে ডোনেট করবেন ?

 স্মার্ট ফিজিশিয়ানের Analytics  যাবেন তারপর Donate Reward Option এ ক্লিক করলে কিছু  সমাজ সেবা মূলক প্রতিষ্ঠানের নাম আসবে, 
যেখানে ডোনেট করতে চান , 
তা সিলেক্ট করে টাকার পরিমান দিয়ে দিবেন ।

আর রিওয়ার্ড নিজে পেতে চাইলে Others অপশন সিলেক্ট করুন ।


 Register

                                                      
                     Freeরেজিষ্ট্রেশন লিংক
     


 Smart Physician
                         



কোড জানা না থাকলে ইনবক্স করুন।

যারা আমার ব্লগ থেকে সাইন আপ করেছেন তাদের কুপন কোড হলো  CTG1000


                            Consumer Product Order Proof

                   

     
                            কোনো সমস্যা হলে  ইনবক্স করুন।



বিস্তারিত....








যারা সাইন আপ করেছেন   তারা


মোবাইল নাম্বার ও Password দিয়ে সাইন ইন করুন !

                                         
                                          APP

আপনার চেম্বার এ্যাড্রেস  আপডেট করে দিবেন ।
       
  ডাক্তার বন্ধুদের SMART PHYSICIAN   

এখান থেকে নির্দেশনা মেনে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন  করতে  বলুন  ।


যারা আমার ব্লগ থেকে সাইন আপ করবেন ।

           তাদের কুপন কোড হলো  CTG1000



Share:

Tuesday, October 27, 2015

অগ্ন্যাশয় ক্যানসারে নতুন আশার আলো- ওনিভাইড ইনজেকশন,


মারাত্মক প্যানক্রিস বা অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারে আক্রান্তদের চিকিৎসায় নতুন আশার আলো বয়ে এনেছে ওনিভাইড নামের নতুন একটি ইনজেকশন।

জটিল অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসার চিকিৎসায় নতুন এই ওষুধকে সম্প্রতি অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা দি ইউএস ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন।

ওনিভাইডকে (ইরিনোটেকান লিপোসোম ইনজেকশন) ফ্লুরোরেসিল এবং লিউকোভোরিন নামের অপর দুটি ওষুধের সঙ্গে যৌথভাবে প্রয়োগের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

তবে কেমোথেরাপি নেয়ার পরও যেসব অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীর অবস্থার উন্নতি হয়নি শুধু সেসব রোগীর ক্ষেত্রেই ওষুধটি ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

ইনজেকশনটির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং কার্যকারিতা নিশ্চিত হতে কমপক্ষে চারশ’ রোগীর ওপর পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হয় বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। কেমোথেরাপি দেয়া হলেও এসব রোগীদের পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছিলো।

গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব রোগীর শরীরে ওনিভাইড ইনজেকশনটি ফ্লোরোরাসিল অথবা লিউকোভোরিন এর সঙ্গে দেয়া হয়েছে তাদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা কমপক্ষে ৬.১ মাস বৃদ্ধি পেয়েছে। অপরদিকে যাদের ক্ষেত্রে শুধু ফ্লোরোরাসিল অথবা লিউকোভোরিন ব্যবহার করা হয়েছে তাদের আয়ু বৃদ্ধি হয়েছে ৪.২ মাস। তবে শুধু ওনিভাইড ব্যবহারে কোনো ফল পাওয়া যায়নি। 

ওনিভাইড অগ্ন্যাশয়ের টিউমারের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে তাদের বৃদ্ধির হারকে শ্লথ করে দেয়। তবে ওনিভাইড ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডায়রিয়া, বমি, মাথা ব্যথা, ক্ষুধা কমে যাওয়া, জ্বর প্রভৃতি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও দেখা গেছে রোগীদের শরীরে। 

ওষুধটিকে বাজারজাত করছে যুক্তরাষ্ট্রের কেমব্রিজের মেরিম্যাক ফার্মাসিউট্যাকালস। দেশটিতে প্রতি বছর ৪৯ হাজার জন অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীকে শনাক্ত করা হয়।  আর এ রোগে বছরে মারা যায় ৪০ হাজারের ওপর মার্কিনী।

সাধারণত রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারকে শনাক্ত করা কঠিন এবং এর চিকিৎসাও অত্যন্ত জটিল।
Share:

Monday, October 26, 2015

Payoneer International MasterCard অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যবহার এবং টাকা উত্তোলন

                                                     
Payoneer হল একটি  Global Payment Solution Company। Payoneer এর Prepaid debit Mastercard এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি থেকে Payment Receive/Pay করতে পারবেন। যেমনঃ oDesk, Elance, PPH, Amazon, Clickbank, etc.

Payoneer Mastercard এর মাধ্যমে আপনি যেসব সুবিধা পাবেনঃ

  • একটি Worldwide গ্রহণযোগ্য মাস্টারকার্ড পাবেন।
  • আমেরিকার একটি Virtual ব্যাংক Account পাবেন।
  • Online থেকে Mastercard সাপোর্ট এমন যেকোনো জায়গা থেকে যে কোনো কিছু কিনতে পারবেন।
  • US Payment Service এর মাধ্যমে Paypal, Moneybookers, সহ বিভিন্ন কোম্পানি থেকে Payment গ্রহন করতে পারবেন।
  • Payoneer এর Master Card দিয়ে পৃথিবীর যেকোনো দেশের MASTERCARD Supported ATM Booth থেকে Dollar উত্তোলন করতে পারবেন।
১। প্রথমেই নিচের লিঙ্কে প্রবেশ করে  Signup  করে নিনঃ
এইখান থেকে Signup করলে আপনি পাবেন ২৫ ডলার ফ্রী , আপনি প্রথম ১০০ ডলার লোড করার পরে ২৫ ডলার বোনাস পাবেন । 
 আপনি যদি Payoneer এর কার্ড ব্যবহার করেন তাহলে এই ২৫ ডলার দিয়ে অন্তত Payoneer এর Activation চার্জ টা দিতে পারবেন। তাহলে আসুন আর কথা না বারিয়ে শুরু করা যাক।

Signup Link Click here    

২। এখন এখানে ৪ টি ধাপ আপনাকে অনুসরন করতে হবে।
  • Personal details
  • Contact Details
  • Security Details
  • Almost done!

সাইনআপ করার সময় নাম ঠিকানাতে C/o ও : . +, এধরনের চিনহ দেয়া থেকে বিরত থাকুন, শধুমাত্র পিতার নাম লিখতে পারেন নিচের মত,আর আগে থেকে আপনার একটি কার্ড থাকলে নতুন করে এপ্লাই করা থেকে বিরত থাকুন।



৩। এবার আপনার ইমেইলে লগিন করুন, পেয়নিয়ার থেকে পাওয়া ইমেইলটি ওপেন করুন। দেখুন আপনার রেজিস্ট্রেশন কমপ্লিট হয়েছে এবং এপ্রুভাল এর জন্য কিছু সময় চাইছে।
৪। এবার আপনার পেয়নিয়ার একাউন্টে লগিন করুন, আপনি স্টেপ ২ এ আছেন দেখতে পাবেন। আপনার একাউন্ট এপ্রুভ হবার পরেই কার্ড পাঠানো হবে। এখন Registration Verification এ ক্লিক করুন, অথবা আপনার ইমেইলে আরেকটি মেসেজ দেখতে পাবেন, সেখানে Upload Documents বাটনে ক্লিক করুন।
৫। এবার ফরম টি পুরন করে আপনার National ID কার্ডের স্কান কপি আপলোড করুন।
৬। আপনার Payoneer এর Registration সম্পন্ন হল।
কোন কারনে আপনার একাউন্ট আপ্রুভ হতে অনেক সময় লাগতে পারে। অবশ্যই পেওনিয়ার সাপোর্টে যোগাযোগ করুন। আপনার Payoneer এর Account Approve হলে নিচের মত একটা মেইল পাবেন। আর কার্ড আসার সময় হলে অবশ্যই আপনার টিউন অফিসে যোগাযোগ করুন।
Dear (Your Name),
Congratulations!
Your Payoneer Prepaid Debit MasterCard® card order has been approved!
Your card will be shipped by Regular mail.
Your card is estimated to arrive between (17 Apr 2015 and 24 Apr 2015) sample time.
***কার্ড এপ্রোভ হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে ১ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত অনেক সময় ১ মাস ও লেগে যায়,(কখনো কখনো সাথে সাথেই এপ্রোভ হয়)
কার্ড Approve হলে আপনাকে Shipping Date মেইল এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। সাধারনত কার্ড আসতে ২০ থেকে ৩০ দিন লাগে। DHL এর মাধ্যমে ৬০ ডলার খরচ করে ৩ দিনে আপনার কার্ড পেতে পারেন।
  1. এপ্রোভ করার আগে এপ্রোভাল ডিপার্টমেন্ট কোন তথ্য চাইলে তা দ্রুত রিপ্লাই করুন, ধরুন আপনার ঠিকানা আমার চাচ্ছে এক্ষেত্রে C/o অপশন, স্কুলের নাম বা প্রতিষ্ঠানের নাম দেওয়ার দরকার নাই, শুধু গ্রাম, টিউন অফিস, শহর, টিউন কোড ইত্যাদি দিবেন।
  2. আপনার কার্ড পাইতে হইলে অবশ্যই ভালো ভাবে সাইন আপ করতে হবে। এই জন্য ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা পাসপোর্টের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হবে। স্ক্যান কপি স্পস্ট করে করতে হবে।
  3. পেওনিয়ার বাংলাদেশে তাদের কার্ড সেন্ড করে বাংলাদেশের সরকারী ডাক যোগে। কার্ড অর্ডার দেওয়ার পর এলাকার সরকারী টিউন পিয়ন এর সাথে ভালো যোগাযোগ রক্ষা করুন।
  4. একই ঠিকানায় ২ টা কার্ড ২ নামে আসতে পারে। মানে আপনার ভাই এর নামে একটা আপনার নামে একটা কার্ড আনতে পারবেন। কিন্তু ভুলেও এক কম্পিউটার থেকে দুইটা সাইন আপ করবেন না।
  5. আপনার ন্যাশানাল আইডি যেই নামে আছে সেই নামেই একাউন্ট খুলবেন।
  6. পেওনিয়ারের সাথে স্ক্যাম করার চেস্টা করবেন না। ডলার সহ আপনাকে ব্লক মারবে। যারা স্ক্যাম করে তারাই ভালো বুঝে কি ভাবে স্ক্যাম করা যায়।
  7. পেওনিয়ার কার্ড একবার না আসলে আপনি আবার আনার জন্য রিকোয়েস্ট করবেন।

আসুন জেনে নেই প্রথমে পেওনিয়ার কার্ড কিভাবে লোড করতে হবে ?

  • আপনার নামে আগে থেকেই একটি পেওনিয়ার কার্ড আছে অথবা নতুন কার্ড আনতে যাচ্ছেন পেওনিয়ার কার্ডের সাথে আপনি একটি আমেরিকান ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ও রাউটিং নাম্বার পাবেন Us Payment Service নামক অপশনে।
  • আপনি যদি Odesk, Freelancer, Fiverr, Elance, Infolinks অথবা মাস্টার কার্ডে ডলার উইথড্র করার সুবিধা দেয় এমন কোম্পানিতে কাজ করে থাকেন তবে আপনার পেওনিয়ার কার্ডটি অ্যাড করে সরাসরি কার্ডে ডলার আনতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোম্পানি গুলো ২% চার্জ করতে পারে এজন্য ২৫ ডলার বোনাস পেতে ১০৩ উইথড্র দিবেন।
অথবা
  • Google Adsens, Skrill, Bidvertiser, Amazon, clicksure অথবা অন্যন্য কোম্পানি থেকে ব্যাংক উইথড্র বা ওয়্যার ট্র্যান্সফারের মাধ্যমে কার্ডে ডলার আনতে পারেন, এজন্য Us Payment Service এর ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার ও রাউটিং নাম্বার আপনার প্রোফাইলের ব্যাংক উইথড্র অপশনে যোগ করুন,Us Payment Service এর ব্যাংক অ্যাড করার সময় কান্ট্রি অবশ্যই U.S.A সিলেক্ট করে নিবেন।
  • আপনার আমেরিকান ক্লায়েন্ট চাইলে Us Payment Service এর Bank Of America ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দিয়ে সরাসরি ব্র্যাঞ্চ থেকেও ডিপোজিট করে দিতে পারবেন।

আপনি কার্ড এনেছেন কিন্তু লক হয়ে গিয়েছে বা একাউন্টে লগইন করতে পারছেন না তাহলে আপনি কি করবেন ?

  • কার্ড একটিভ করার ১৮০ দিনের মধ্যে লোড না করলে আপনার একাউন্টে লগইন করতে সমস্যা হতে পারে, আপনি পেওনিয়ার এর সাথে লাইভ চ্যাট করে বলুন আপনার কার্ড লোড দিতে চাচ্ছেন কিন্তু লগইন করতে পারছেন না, তাই আপনার একাউন্ট রিএকটিভ করে দিতে অনুরোধ করুন।

আপনি আরো যে যে কাজে কার্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন???

  • অনলাইন শপিং।
  • অনলাইন বিল উত্তোলন ও প্রদান।
  • ওডেক্স, ফ্রিল্যান্সার, ইল্যান্স, স্ক্রিল, ফিভার, গুগল অ্যাডসেন্স সহ অন্যান্য জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইটে টাকা উত্তোলন ও বিল প্রদানের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন।
  • ফেসবুক, টুইটার, গুগুল প্লাস, গুগুল, ইয়াহু সহ অন্যন্য সকল সামাজিক যোগাযোগ সাইটে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রচারের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।

কার্ডের টাকা কোথায় থেকে তুলবেন???

  • কার্ডের টাকা তোলার জন্য আপনার নিকটস্থ বা বিশ্বের যেকোন মাষ্টারকার্ড লোগো যুক্ত বুথ থেকে তুলতে পারবেন। বাংলাদেশের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের বুথ ভালো হয়।
  • সতর্কতাঃ আপনার পেওনিয়ার কার্ডে ডলার না থাকলে বুথে কার্ড ঢুকাবেন না, তাহলে কার্ড আটকে যাবে কারন বুথে ব্যাল্যান্স চেক করতেও কার্ডে ১ ডলার থাকা দরকার হবে।
বিঃ দ্রঃ প্রথমে আপনার কার্ডে পার্সোনাল লোড লক করা থাকবে তাই অন্য কার্ড থেকে কার্ড লোড দিতে পারবেন না, ১০০ ডলার যেকোন মার্কেটপ্লেস থেকে উইথড্র দেবার পর  অন্য কার্ড থেকে কার্ড লোড দিতে পারবেন ।
  • অনেকে কার্ড একটিভ করার ১৮০ দিনের কার্ডে কোন প্রকার উইথড্র না দেয়ায় কার্ড লক হয়ে যায় ৭ মাসে এসে কার্ডে উইথড্র প্রয়োজন হয় আরপর আবার নতুন কার্ডের জন্য আবেদন করেন! কিন্তু আপন কি জানেন ডলার উইথড্র করার জন্য চাইলে সাপোর্টে কথা বলে আগের কার্ডটি পুনরায় একটিভ করা যায় কার্ডের মেয়াদ শেষ হবার আগে পর্যন্ত !
কার্ডটি মেয়াদ শেষ হবার আগ পর্যন্ত পেমেন্ট উইথড্র করার জন্য কার্ডটি আবার জীবিত করা সম্ভব!



কৃতজ্ঞতা - কায়ছারুল আলম
Share:

Blog Archive

Definition List

Unordered List

Support

সকল