Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

Monday, August 29, 2016

চমেক হাসপাতালের আর এস ডা: সঞ্জয় FCPS বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেলেন।

 রিকশায় জামালখান সড়ক দিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। লিচুবাগান পেরোতে না পেরোতেই বুলেটের মতো কি যেন গেল। দেখলাম সূঁচালো লোহার রড। উপরে তাকিয়ে দেখলাম রমনা ভবনের ১০ তলায় মিস্ত্রিরা কাজ করছে। রডটা হাতে না লেগে আমার মাথায়ও ঢুকে যেতে পারত। বড় বাঁচা বাঁচলাম।
রোববার (২৮ আগস্ট) বিকেল চারটায় কোতোয়ালি থানাধীন জামালখান সড়কে ১৪ তলা নির্মাণাধীন ভবনের সামনে কথাগুলো বললেন চমেক হাসপাতালের আবাসিক সার্জন ডা. সঞ্জয় দাশ। দুর্ঘটনার পরপরই বিক্ষুব্ধ জনতা ভাঙচুর করতে চাইলে ডা. সঞ্জয় দাশ তাদের নিবৃত করেন।
এ সময় উপস্থিত বিক্ষুব্ধ কয়েকজন তরুণ বাংলানিউজকে জানান, এ ফুটপাত দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার স্কুল-কলেজ ছাত্রছাত্রী, রোগী, স্বজন ও স্থানীয় লোকজন হাঁটাচলা করেন। অথচ ১৪ তলা নির্মাণাধীন ভবনটি কোনো ধরনের জাল বা ঘেরা ছাড়াই তৈরি করা হচ্ছে। এর আগেও এখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশন, পুলিশ কেউই নিরাপত্তা বেষ্টনী ছাড়া বহুতল ভবন নির্মাণের মতো উদাসীনতা দেখছে না।  
জামিলুদ্দীন লিমিটেডের মালিকানাধীন এজিবি বিল্ডার্সের প্রকল্প অফিসে সাব্বির আহমদ নামের একজন মিস্ত্রি বাংলানিউজকে জানান, ১০ তলায় রাস্তার পাশ বরাবর যে শেড ছিল সেটি কাটছিলাম। অসাবধানতা বশত লোহার রডটি পড়ে গিয়েছিল।
প্রকল্প অফিসে মো. শাহজান নামের একজন কর্মচারী জানান, তিনজনের মধ্যে মালিকানা নিয়ে বিরোধের কারণে এ ভবনের নির্মাণকাজ এখন স্থগিত রয়েছে। তারপরও দুর্ঘটনা ঘটেছে শুনে মুরাদপুরের রমনা ট্রেড সেন্টার থেকে ছুটে এসেছি।
জামিলুদ্দীন লিমিটেডের সেলস ম্যানেজার পরিচয় দিয়ে মোস্তাক আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, আমরা সেলস ডিপার্টমেন্ট দেখি। এখানে আসিও না। তাই নিরাপত্তা বেষ্টনী ছাড়া নির্মাণকাজ পরিচালনা বা রড নিচে পড়ে যাওয়ার বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।
প্রকল্প অফিসের সামনে দৃশ্যমান ‘প্রকল্পের বিবরণ’ থেকে জানা গেছে, প্রকল্পের স্থপতি হচ্ছেন পরেশ মণ্ডল এবং প্রকৌশলী ইউসুফ শাহ সাজু।


Share:

Saturday, August 27, 2016

ডায়েবেটিস রোগীর জন্য সুখবর ! ইনসুলিন নিতে আর ইঞ্জেকশন নয় !


ইনসুলিন নিতে আর ইঞ্জেকশন নয় !
আমাদের দেশে তো বটেই, বিশ্বে ডায়াবেটিস একটি বড় ধরনের সমস্যা হয়ে রয়ে গেছে। একবার যিনি আক্রান্ত হয়েছেন, চিরজীবন তাকে বয়ে বেড়াতে হয়েছে অ-নিরাময়যোগ্য রোগটি। যদিও একে নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায় রয়েছে নানারকম ওষুধপত্র প্রয়োগের পাশাপাশি জগিং ও হঁটাচলার মাধ্যমে। এই ওষুধপত্রের মধ্যে একটি হচ্ছে ইনসুলিন, যা নিতে হয় ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে। কিন্তু সব সময় নিতে কি আর ভাল লাগে, ব্যাথা তো একটু লাগেই।
তবে এখন আর ইনসুলিন নিতে চিন্তার কোনো কারণ নেই, কেননা ইঞ্জেকশন নিতে হবে না। তবে এর বদলে খেতে হবে ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল, যা অত্যন্ত ফলদায়ক ও ইনসুলিনের মতোই কার্যকর। এটি (ইনসুলিন) খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রক্তে চিনির মাত্রা দ্রুত স্বাভাবিক স্তরে নেমে আসবে।
যুক্তরাজ্যের সান পত্রিকায় বলা হয়, এই ক্যাপসুলটি ব্যবহার করে শুধুমাত্র যুক্তরাজ্যে প্রতিদিন ৪০ লাখ মানুষ ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ইনসুলিন নেওয়ার হাত থেকে রেহাই যাবে।
এই ক্যাপসুল তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নায়াগ্রা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বিশেষজ্ঞ দল। এটি খাওয়ার পরপরই পৌঁছে যাবে পাকস্থলীতে। এরপর ইনসুলিন উৎপাদন করে ছড়িয়ে দিবে রক্তে। নতুন এই পদ্ধতিকে বলা হয় কলেস্টোসোম।
এতে ব্রিটেনের ৪০ লাখ ডায়াবেটিস রোগী দৈনিক ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে ইনসুলিন নেয়ার হাত থেকে রেহাই পাবে।
গবেষক দলের প্রধান প্রফেসর ম্যারি ম্যাককোর্ট বলেছেন, ‘আমরা কলেস্টোসোম নামে নতুন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছি।
গবেষকরা তাদের এই নতুন উদ্ভাবন ফিলাডেলফিয়ার আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটির জাতীয় সভায় উপস্থাপন করবেন। তবে এর আগে তারা প্রাণী দেহের উপর আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবেন। এরপর এই ক্যাপসুল বাজারজাত করা হবে।
Share:

Thursday, August 25, 2016

গ্রেফতারকৃত আব্দুল বারি ভুয়া ডাক্তার নন , তিনি রাজশাহী মেডিকেলের R-১৭ এর ছাত্র ছিলেন ।


আব্দুল বারি নামে যে ভুয়া ডাক্তার গ্রেপ্তার হয়েছেন সেদিন,
 ছয় মাসের জেলও দেয়া হয়েছে সে আসলে ভুয়া ডাক্তার নয়। 
সে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের R-17 ব্যাচের স্টুডেন্ট !
তার অনেক বন্ধুরা এখন প্রফেসর ।
 কিন্তু এখনো কেউ প্রতিবাদ করল না।
 জিনিসটা খুবি হাস্যকর ও প্রফেশন নিয়ে রসিকতা মনে হলো।





Share:

Sunday, August 21, 2016

ভূয়া ডাক্তার সনাক্ত করবেন যেভাবে ?


৪০ দিনের কোর্স করে কিংবা
পল্লী চিকিৎসক 😎 হয়ে কিভাবে
নামের পূর্বে ডাক্তার লিখে ?
মাথায় আসে না ! 😭
মেডিকেলে শত শত ছাত্র 
শত শত পরীক্ষা দিয়ে,
৫- ৬ বছর হাতেকলমে পড়াশুনা করেও
এম.বি.বি.এস কিংবা বি.ডি.এস পাশ না করে ডাক্তার লিখার সাহস পায় না ।
এম.বি.বি.এস কিংবা বি.ডি.এস
পাশ ছাড়া বাংলাদেশের কেউ নামের পূর্বে ডাক্তার লিখলে
জরিমানার বিধান আছে?
তাই, কোনো সন্দেহ হলে
বি এম ডি সি এর ওয়েব সাইটে গিয়ে
http://bmdc.org.bd/doctors-info/
ডাক্তারের রেজিস্ট্রেশন নং দিয়ে সার্চ দিন?
উনি বাংলাদেশের রেজিস্টার্ড ডাক্তার কি না দেখে নিন।
সকল ডাক্তারদের ভিজিটিং কার্ড ও
প্রেসক্রিপশন পত্রে রেজিষ্ট্রেশন নং
উল্লেখ থাকলে ভূয়া ডাক্তার
সনাক্তকরণ সহজ হবে।


Now available Reg No. for Medical 1-80000 and Dental 1-6800 only.
N.B.: Any mistake/ error for correction please send scan copy of BM&DC Registration Certificate by email us using: info@bmdc.org.bd /admin@bmdc.org.bd


Share:

Thursday, August 11, 2016

র‍্যাবের অভিযানে ভুয়া চিকিৎসক গ্রেফতার

:উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেই দীর্ঘ সাড়ে ৪ বছর যাবত ডাক্তার সেজে প্রতারনার মাধ্যমে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেয়া ভূয়া ডাক্তার গৌর চাঁদ পন্ডিত ওরফে জি.সি.পন্ডিত সুবীরকে আটক করে নগদ ১লাখ টাকা জরিমানাসহ ২ বছরের কারাদন্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যমান আদালত।বুধবার (১০ আগষ্ট) বিকাল ৩ টায় শহরের বি.বি রোড ন্যাশনাল মেডিকেল সেন্টারে সিদ্ধিরগঞ্জ র‌্যাব-১১ এর এএসপি নাজিম উদ্দিন আল আজাদের নেতৃত্বে একটি টিম অভিযান চালিয়ে এই ভূয়া ডাক্তারকে আটক করেন। এসময় ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের মালিক কামাল হোসেন ও ম্যানেজার সুখলাল সাহাকে ৫ হাজার টাকা করে অর্থদন্ড প্রদান করা হয়।সদর এসিল্যান্ড ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মাসুম আলী বেগ ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে ভূয়া ডাক্তারসহ ডায়াগনিষ্টক সেন্টারের দুইজনকে এই দন্ড প্রদান করেন।কারাদন্ড প্রাপ্ত সুবীর (৪০) কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী এলাকার সতেন্দ্র পন্ডিতের ছেলে।র‌্যাব ১১ এএসপির নাজিম আল আজাদ সাংবাদিকদের জানান, ভুয়া ডাক্তার জিসি পন্ডিত দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে এমবিবিএস সহ বিভিন্ন ডিগ্রী ব্যবহার করে শহরের কয়েকটি ফার্মেসী ও মেডিকেল সেন্টারে রোগী দেখতেন। র‌্যাব ১১ গোয়েন্দা টিম দীর্ঘদিন তার উপর নজর রাখে এবং সে একজন ভুয়া ডাক্তার প্রমান হলে অভিযান চালিয়ে বিবিরোড ন্যাশনাল মেডিকেল সেন্টারে অভিযান চালানো হয়। এ সময় ভুয়া ডাক্তার তার এমবিবিএস সাটিফিকেট দেখাতে পারেনি। পরে ভ্রাম্যমান আদালত তাদের সাজা প্রদান করেন।নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মাসুম আলী বেগ জানান, বিএমডিসির রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার ও এমবিবিএস সার্টিফিকেট না থাকলেও মাত্র এইচএসসি পাশ করেই দীর্ঘ সাড়ে ৪ বছর যাবত নিয়মিত রোগী দেখে আসছিল ভূয়া ডাক্তার জি.সি পন্ডিত। তাই তাকে এই অপরাধে ১লাখ টাকা জরিমানা এবং ২ বছরের কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে ভুয়া ডাক্তার রাখার অপরাধে হাসপাতালের মালিক ও ম্যানেজারকে মেডিকেল প্র্যাকটিস ও ল্যাবরেটরীর অনুসারে ডাক্তারদের তালিকা না থাকায় ৫ হাজার করে দুইজনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।




Share:

Definition List

Unordered List

Support

সকল