Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

Tuesday, February 21, 2017

টানা ২৪ ঘন্টা চিকিৎসা সেবা দিয়ে কার্ডিয়াক এ্যারেস্টে মারা গিয়েছিলেন বিখ্যাত ডা: লি জিং

হাসপাতালে বিশ্রামহীন টানা ২৪ ঘন্টা মানুষের সেবা করে কার্ডিয়াক  এ্যারেস্টে চির নিদ্রায় শায়িত বিখ্যাত ডা:লি জিং
 Dr.Li Jing


A beloved doctor at one of China’s top hospitals has died of sudden cardiac arrest after working a 24-hour shift, prompting medical staff to question workers’ hours and staffing at the facility, Central European News (CEN) reported. Dr. Li Jing, 43, was the head of the emergency department at the Guangzhou Red Cross Hospital in Guangzhou, capital of south China’s Guangdong Province. According to CEN, Jing died at home with his wife after reportedly undergoing excess physical fatigue. Jing’s co-workers described him as a tireless worker who frequently logged overtime and would go out of his way to lighten co-workers’ loads. Yang Weiguang, one of Jing’s colleagues, said Jing put his head down on his desk in his office after his 8 a.m. to 8 a.m. shift ended, and that the doctor seemed feverish. But staffers didn’t express concern over the doctor’s tiredness as the symptom wasn’t uncommon among any of the workers. “It was very sudden,” Weiguang told CEN. “He was in such good health, and he loved sports. It’s sad to see a doctor with 21 years of experience go like that." Weiguang noted that Jing had led the hospital during outbreaks of SARS, dengue fever and the avian flu. He said colleagues will remember him as a modest and hardworking man. "I believe the reason for this tragedy is that hospitals are too often understaffed,” Weiguang added. “There is not enough manpower to handle the work and to allow doctors to rest."

Read more at: https://forum.facmedicine.com/threads/er-doctor-dies-of-cardiac-arrest-after-working-24-hour-shift.22186 

http://www.foxnews.com/health/2015/07/02/er-doctor-dies-cardiac-arrest-after-working-24-hour-shift.html






ডাক্তার বন্ধুদের  জন্য  সুখবর !!

 100% সত্যি ! প্রমাণ দেখুন !



রেজিষ্টার্ড ডাক্তারদের জন্য 

এফ সি হেলথ 

  দিচ্ছে রিওয়ার্ড বোনাস !!

 আমি পেয়েছি Reward Bonus 

এখান থেকে  যারা নির্দেশনা মেনে 

সাইন আপ করেছে,

 তারা সবাই REWARD বোনাস পেয়েছে, 

আপনিও পাবেন  নিশ্চিত থাকেন !



    
Sign Up করার নতুন প্রক্রিয়া !! ভালোভাবে পড়ুন 

 যেভাবে সাইন আপ করবেন  ঃ-বাটনে ক্লিক করলে,     

 ! Attension !  এর  OK বাটনটি  দৃশ্যমান হবে,  

                      তারপর  OK  বাটন  ক্লিক করে 

নির্দেশনা মেনে  Full Name , Mobile No,

Date of Birth , City , Area, Chamber Address

 ও  ইচ্ছেমত পাসওয়ার্ড দিয়ে 

Sign Up সম্পন্ন করুন ।

  ( কোনো Registration চার্জ নেই  )








দাতব্য প্রতিষ্ঠানের চ্যারিটেবল ফান্ড ও 

 কোম্পানির প্রচারের জন্য  এ বোনাস

কেবল রেজিষ্টার্ড ডাক্তারদের  দেয়া হচ্ছে !






                             
Sign Up  করার সাথে সাথে মোবাইল নাম্বারে

এ রকম একটি মেসেজ আসবে!

Registration successfull. We shall contact 
you soon to verify your account. Thank you.

সাইন আপ  করার পর,
Smart Physician এ্যাপস মোবাইলে  Install করে

মোবাইল নাম্বার ও Password দিয়ে সাইন ইন করুন !


আপনার একাউন্ট ভেরিফাইড হলে

মেসেজ আসবে,

 Dear sir, your account has been Successfully   
 Verified ,Now you can use all of our Smart 

Physycian features. Thank you.


Thank you. 
 Register


আপনি  রিওয়ার্ড বোনাস , গরীব দুঃখীদের সাহায্যার্তে ,

বিভিন্ন সমাজ সেবামূলক সংস্থায় ডোনেট করতে পারেন।

 যেমন, এক টাকায় আহার- Bidyanondo , Action Aid Bangladesh, 

Jaago Foundation , Center for zakat , Anzuman Mofidul Islam 




কিভাবে ডোনেট করবেন ?

 স্মার্ট ফিজিশিয়ানের Analytics  যাবেন তারপর Donate Reward Option এ ক্লিক করলে কিছু  সমাজ সেবা মূলক প্রতিষ্ঠানের নাম আসবে, 
যেখানে ডোনেট করতে চান , 
তা সিলেক্ট করে টাকার পরিমান দিয়ে দিবেন ।

আর রিওয়ার্ড নিজে নিতে  চাইলে Others অপশন সিলেক্ট করুন ।








 sign Up link

                               Free Sign Up Link



 রিওয়ার্ড বোনাস AFC Health  প্রতিনিধি রেজিষ্টার্ডভুক্ত 

চিকিতসকের কাছে পৌঁছে দিবেন ,

অথবা কেউ চাইলে ফ্রি হোম ডেলিভারী 

সুবিধাওসহ অনলাইন থেকে ঔষুধ

 ও কনজুম্যার পন্য ক্রয় করতে পারবেন !

এছাড়াও SMART PHYSICIAN এর মাধ্যমে

বাংলাদেশে প্রাপ্ত সকল ঔষুধের বিবরণি জানতে পারবেন।






                                                      
                     Freeরেজিষ্ট্রেশন লিংক
     


 Smart Physician
                         








             Consumer Product Order Proof
                                                         App 

বিস্তারিত....


 SMART PHYSICIAN                                          
                                     

       
  ডাক্তার বন্ধুদের SMART PHYSICIAN   

এখান থেকে নির্দেশনা মেনে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন  করতে  বলুন  ।







সর্ব সাধারণের জন্য রয়েছে 


AFC Health   BONUS

Sign Up করার  প্রক্রিয়া !! ভালোভাবে পড়ুন 

 যেভাবে সাইন আপ করবেন  ঃ-বাটনে ক্লিক করলে,     

 ! Attension !  এর  OK বাটনটি  দৃশ্যমান হবে,  

                      তারপর  OK  বাটন  ক্লিক করে 


নির্দেশনা মেনে  

Full Name ,  Active Mobile No,

Age , City 

 ও  ইচ্ছেমত পাসওয়ার্ড দিয়ে 

Sign Up সম্পন্ন করুন ।

  ( কোনো Registration চার্জ নেই  )




যে জন্য সাইন আপ করবেন ঃ

মেডিসিন কিনতে হয় আমাদের নিত্যদিনই । সুস্থ থাকার প্রয়োজনে এর বিকল্প খুব বেশি নেই। কিন্তু একবার ভেবে দেখেছেন কি, যে মেডিসিনের কাজ আমাদের সুস্থ করে তোলা তা খেয়ে আমরা উল্টো অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি কি না? কষ্টের পয়সা খরচ করে ভেজাল ও নিম্নমানের মেডিসিন কিনছি না তো? অথবা যা সঠিক দাম তার থেকে বেশি দাম দিয়ে কিনছি না তো? সব প্রশ্নের উত্তর হয়তো জানা নেই আমাদের। কিন্তু একটি কাজ করলে এই প্রশ্নগুলো হয়তো এড়ানো সম্ভব। এএফসি হেলথ লিমিটেড নিয়ে এসেছে  - এএফসি হেলথ ল্যাব অ্যাপ। ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং খুলনা মেট্রোপলিটনের যেকোনো জায়গা থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় মেডিসিন এবং কনজুমার পণ্য কিনতে পারবেন দিনের ২৪ ঘণ্টা , সপ্তাহের ৭ দিন । 

জরুরী প্রয়োজনে গুগল ম্যাপ থেকে খুজে পাবেন আপনার নিকটবর্তী ডাক্তারকে। 

তবে নিচের ৬টি কারনের জন্য অবশ্যই অ্যাপটি ব্যবহার করা উচিত আপনারঃ

১) নির্ভেজাল মেডিসিনের নিশ্চয়তাঃ এএফসি ফার্মেসি সবসময় সরাসরি প্রস্তুতকারকের কাছ থেকে মেডিসিন ক্রয় করে থাকে । তাই নিশ্চিত থাকতে পারেন অ্যাপ এর মাধ্যমে সবসময়ই নির্ভেজাল মেডিসিনই পাবেন আপনি।

২) মান সম্পন্ন মেডিসিনঃ সকল মেডিসিন সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা হয় বিধায় মেডিসিনের গুনগত মান ঠিক থাকে। শুধু তাই নয়, নিজস্ব ল্যাবে দৈবচয়নের ভিত্তিতে মেডিসিনের মান যাচাই করা হয়ে থাকে। । তাই নিশ্চিত থাকতে পারেন অ্যাপ এর মাধ্যমে সবসময়ই মানসম্পন্ন মেডিসিনই পাবেন আপনি।

৩) সঠিক দামঃ সবসময় সঠিক দামে মেডিসিন বিক্রয় করা হয়, তাই অ্যাপ এর মাধ্যমে মেডিসিন কিনে ঠকার ভয় নেই।

৪) ২৪ ঘণ্টা অর্ডার সার্ভিসঃ দিনে রাতে যেকোনো সময় যেকোনো জায়গায় বসে আপনি অর্ডার করতে পারবেন এই অ্যাপ এর মাধ্যমে। যা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আপনার নিকট পৌঁছে দেয়া হবে। 

৫) সরাসরি প্রেসক্রিপশন আপলোডের সুবিধাঃ মেডিসিনের নাম টাইপ না করতে চাইলে, এই অ্যাপ এর মাধ্যমে সরাসরি আপনার প্রেসক্রিপশন আপলোডও করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়াই। 

৬) নিকটবর্তী ডাক্তার এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিংঃ এই অ্যাপের মাধ্যমে জরুরী মুহূর্তে আপনি গুগল ম্যাপ থেকে খুজে পাবেন আপনার নিকটবর্তী ডাক্তারকে এবং ফোন কলের মাধ্যমে আপনি ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং নিতে পারবেন।
এএফসি হেলথ ল্যাব অ্যাপ এর মাধ্যমে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং খুলনায় যেকোনো সময়ে মেডিসিন এবং কনজুমার পণ্য অর্ডার করতে পারবেন আপনি।
একবার সার্ভিস নিয়েই দেখুন।

**  ফ্রী হোম ডেলিভারি সুবিধা **

                                    


















Share:

চিকিৎসকদের কাজ ভিডিও কনফারেন্স করে মনিটরিং করবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী নাসিম

চিকিৎসকরা কর্মস্থলে উপস্থিত থেকে সেবা দিচ্ছেন কিনা তা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সচিবালয় থেকে প্রতিদিন মনিটরিং করবেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। এ জন্য প্রযুক্তিগত সব প্রক্রিয়া শিগগিরই সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে চিকিৎসক উপস্থিতি মনিটরিং করতে সিভিল সার্জনদের আরও সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘মাঠ পর্যায়ে চিকিৎসক না থাকলে তত্ত্বাবধানকারী কর্মকর্তা হিসাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও জেলার সিভিল সার্জনদের বিরুদ্ধেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চিকিৎসকদের উপস্থিতির ওপর নজরদারি বাড়াতে মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রতি সপ্তাহে বিশেষ সভা করে অনুপস্থিতদের বিরুদ্ধে দ্রুত শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন মোহাম্মদ নাসিম।
বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে চিকিৎসকদের কর্মস্থলে চিকিৎসা প্রদান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে করণীয় বিষয়ে এক সভায় সভাপতিত্বকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকারের সময়ে উপজেলা পর্যায়ে ৬ হাজারের বেশি চিকিৎসক নিয়োগ এবং তাদের কর্মস্থলে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করায় অতীতের তুলনায় এখন হাসপাতালে রোগীরা বেশি সেবা পাচ্ছেন। সরকার এই তদারকি ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করতে চায়।’
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘হাসপাতালে রোগী সেবা না পাওয়ার অভিযোগ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। সময়মতো চিকিৎসক পাওয়া যায় না, এমন অভিযোগ পেলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসককে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।’
সংসদ সদস্যদেরকে নিজ নিজ এলাকায় হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিষদের সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘তাদের প্রতিমাসে একবার হাসপাতালে সভা করে যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ ও হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় মানোন্নয়ন নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি চিকিৎসকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করায় বিষয়টিও তুলে ধরতে হবে।’

সভায় জানানো হয়, চিকিৎসকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সারা দেশের হাসপাতালগুলোতে স্থাপিত বায়োমেট্রিক মেশিন ব্যবহারের হার সম্প্রতি বেড়েছে। রোগীদের অভিযোগ জানানোর জন্য হাসপাতালে স্থাপিত মোবাইল নম্বর ব্যবহারের প্রবণতা বেড়েছে এবং অধিদপ্তর থেকে দ্রুত অভিযোগ নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলেও সভায় জানানো হয়
Share:

Friday, February 17, 2017

আমারই মনে হচ্ছে, ডাক্তারদের দেশ ছাড়ার সময় এসে গেছে ভাই...


আমি পৃথিবীর চরম optimistic লোকদের একজন।পা কেটে দিলেও গড়িয়েগড়িয়ে চলার সাহস রাখি ইনশাহআল্লাহ।
আমারই মনে হচ্ছে,দেশ ছাড়ার সময় এসে গেছে ভাই।
বুয়েটিয়ানরা এই কাজটা বহু আগেই শুরু করেছে।আমরা ডাক্তাররাই বলদ রয়ে গেলাম।
বলদ বদল হোক।
কেন দেশ(বিশেষত চিকিৎসকরা) ছাড়বেন:
আমাদের দেশের অনেকে অভিযোগ করে বলে - "বাংলাদেশ থেকে যেসব মেধাবী বিদেশ যায়, তারা আর ফিরে আসে না। তারা দেশে আসলে না জানি দেশ কত উন্নত হইতো".।
আমেরিকার সেরা গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট বাংলাদেশী। এটা শুনেই পুলকিত হই। কিন্তু তার মর্যাদা এই দেশ দিতে পারবে না। তার যোগ্য সম্মান দিতে পারবে না, তার রিসার্চ সুযোগ এই দেশ দিতে পারবে না। আমেরিকাতে পাবলিক হেলথ প্রফেসর সেজান মাহমুদ। তারও একি অবস্থা। আমেরিকায় তিনি উত্তরোত্তর সম্মান পাচ্ছেন।
কানাডার ওয়েস্টার্ন ওন্টারিও ইউনিভার্সিটির প্রেসিডেন্ট অমিত চাকমা বাংলাদেশি। তিনি ওই দেশের সেরা কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ার। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি কাঁপানো ছাত্র ছিলেন। এই দেশে থাকলে হয়তো তারে সরকার দয়া করে উপজাতি কোটায় একটা চাকুরী দিত কি না সন্দেহ। কিন্তু দেশ ছেড়েই বিশ্ব জয় করেছেন।
সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডাক্তার মোহাম্মদ আহমেদুল্লাহ। তিনিও যদি দেশে আসেন। কসাই ধাক্কা খেয়ে কয় দিন টিকতে পারতেন উপরওয়ালা ভালো জানেন।
উল্টাটা করেছিলেন চিটাগাং ভার্সিটির প্রফেসর জামাল নজরুল ইসলাম স্যার। ১৯৮৪ সালে কেম্ব্রিজ ইউনিভার্সিটির সোয়া লাখ বেতনের চাকুরী ছেড়ে চিটাগাং ভার্সিটিতে তিন হাজার টাকা বেতনে জয়েন করেছিল। কি লাভ হয়েছে জামাল স্যারের। তার মাহত্ব্য ভুলে গেছে সবাই। কিন্তু তার রুমমেট ছিলেন স্টিফেন হকিংস। হকিংসকে সারা দেশ চিনলেও জামাল স্যারের নাম ১% মানুষও জানে না।
প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী স্যারকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল - স্যার, দেশের মেধা তো সব পাচার হয়ে যাচ্ছে, এর জন্য কিছু কি করা যায় না?? স্যার শুধু একটাই উত্তর দিয়েছিলেন - "Brain Must be Drained, otherwise it will be in the Drain".
জনৈক কবি বলেছিলেন,
"রোগী কিংবা চিকিৎসক সবাই যাবে বিদেশ,
পরে রইবে দালাল ঘেরা হতভাগা স্বদেশ "
আফসোস লাগে এদেশের অনেক মেধাবী ব্রেইনের জন্য যা ড্রেনে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে।
যে দেশে গুনির কদর নাই সে দেশে গুনি জন্মায় না-ড. শহীদুল্লাহ
ভুলক্রমে জন্মিলেও অকালে মরিয় যায়-ডা.হুদা


লেখা- রোদ্দুর ডা.নূরুল হুদা খান



--------------------------------------------


Share:

Monday, February 13, 2017

অধ্যাপক ডাঃ মাহমুদ হাসান স্যার ২১ শে পদকের জন্য নির্বাচিত

ছবিতে আমরা এমন একজনকে দেখতে পাচ্ছি যিনি:
১.বাংলাদেশের সেই দুর্লভ অধ্যাপকদের ১জন যিনি গ্র্যাজুয়েট রেফারেল ছাড়া রোগী দেখেননা।
২.সকাশে কথা বলতে গিয়ে শুনেছি উনি এমবিবিএস ছাড়া ডা. লেখার প্রতিবাদি
৩.সেজন্য তাদের কোন অনুস্ঠান/গড্ডলিকা রাজনীতিতে তাঁকে দেখা যায় না
৪.ডাক্তার/অতীবদরিদ্র হয়ে তাঁকে ভিজিট দিতে গেলে অপ্রীতিকর অবস্থায় পড়তে পারেন
৫.বুদ্ধিজীবি নিধনতালিকায় রাওফরমানের কলমে লেখা ছিল তাঁর নামও
৬.প্রচারবিমুখতা তাঁর অন্যতম বিশিস্টতা
৭.উনিই যে ২/৩মাস আগ পর্যন্ত বিএমএর সভাপতি ছিলেন তা অনেক চিকিসৎকই জানেননা।
তাঁকে চিকিৎসকদের তাজউদ্দিন বলা যায়।
একুশে পদক আপনাকে পেয়ে গর্বিত হবে প্রিয় ডাঃ মাহমুদ হাসান স্যার...
Share:

Sunday, February 12, 2017

ডাক্তার-নার্সদের অক্লান্ত পরিশ্রম যা মিডিয়ায় আসে না


জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিউটের সিসিউতে ভয়ানক কয়েক ঘন্টা।
বুধবার রাত ১১ টা।
হঠাৎ করে হাসপাতালের সিসিইউ রুমের গেটের দিকে শোরগোল। দ্রুত ট্রলি নিয়ে ছুটলেন কয়েকজন সেদিকে। তাতে তুলে আনা হল মাঝবয়েসি এক যুবককে। পরনের জামা-কাপড় দেখে বুঝা গেল দরিদ্র ঘরের সন্তান। হার্ট অ্যাটাক করেছে তার। মৃত্যুর একেবারে কাছাকাছি সে। ডাঙায় পড়ে যাওয়া পুটি মাছের মতো তরপাচ্ছিল সে। বাঁচবে যে, তেমন আশাও নেই।
ইতোমধ্যে স্বজনরাও মহাকান্নাকাটি শুরু করে দিয়েছে। নার্স-ডাক্তাররা কয়েকজন রুম থেকে বের করে দিলেন সেই স্বজনদের। এরপর যা শুরু হল, তা দেখে একজন সুস্থ্য মানুষও অজ্ঞান হবার দশা। একজন জওয়ান পুরুষ নার্স তার বুকের ওপর ইয়া শব্দ করে আঘাত শুরু করলেন। একজন সুস্থ মানুষকে ওভাবে আঘাত করলে সে নির্ঘাত দম বন্ধ হয়ে মারা যেতো।
যাই হোক, এই ধুরুমধারুম আঘাত চলল মিনিট দশেক। এরপর কাজ না হওয়াতে নিয়ে আসা হল কাপড় ইস্ত্রি করার মতো দুটি শক দেবার যন্ত্র। এই জিনিস আমি শুধু সিনেমাতেই দেখেছি। এরপর সেটি দিয়েও চলল ‘’নির্যাতন’’। একদিকে যমে টানছে যুবককে, আরেক দিকে বাংলাদেশের হাসপাতালের কয়েকজন অসহায় নার্স। তাদের নেতৃত্বে একজন ডাক্তার।
এ কাজ করতে গিয়ে ঘেমে নেয়ে একাকার সবাই। বাইরে পাল্লা দিয়ে চলল যুবকটির পরিবারের কান্না।
আমি অনেক শক্ত মানসিকতার মানুষ। কিন্তু তারপরও বারবার ভেতরে ভেতরে চুরমার হচ্ছিলাম। কিন্তু বুঝতে দিচ্ছিলাম না। কারণ আমার পাশেই আমার নিজের রোগি আছে। তিনি আমার শ্বাশুড়ি। তিনি যদি বুঝতে পারেন আমার নিজেরই এই অবস্থা, তিনি ভেঙে পড়বেন। তাকে সাহস যোগালাম।
এদিকে শুনতে পেলাম নার্সরা বলাবলি করছে, এ যাত্রা বেঁচে গেলো ছেলেটি। আমিও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম।
আমি তখন চিকিৎসক ভলান্টিয়ার দলটির দিকে তাকালাম। দেখলাম সবার মুখে বিজয়ের হাসি চিকচিক করছে। মনে হচ্ছিল তারা এই মাত্র এভারেস্টের চূড়া জয় করে ভোরের তাজা আলোর আভা সারা মুখে মেখেছে। জানতে পারলাম এভাবেই সারারাত ধরে নতুন কোনো রোগির সেবায় দৌড় শুরু করে তারা।
[আমরা যারা প্রতিদিন মজা করে ঘুমাই, ঠিক সেই মূহুর্তে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের সিসিইউতে প্রতি রাতে চলে জীবন-মৃত্যু নিয়ে ’’দরকষাকষির এই খেলা’’। প্রতিরাতে গড়ে কমপক্ষে চারজন মারা যায়। আমরা কখনো কখনো সে কথা পত্রিকায় পড়ি। কিন্তু আমাদের ডাক্তার-নার্সদের অক্লান্ত পরিশ্রমে যে আরও ২০/৩০ জন বেঁচে যায়, তাদের কথা কীভাবে যেন পত্রিকার পাতায় ঠাঁই পায় না।]

লেখা - লুৎফুর রহমান হিমেল

নিউজ এডিটর - বাংলাদেশ প্রতিদিন






Share:

Sunday, February 5, 2017

আমর পথপ্রদর্শক, শিক্ষক অধ্যাপক ডাঃ আজিজুল কাহ্হার স্যার.


আমর পথপ্রদর্শক, শিক্ষক অধ্যাপক ডাঃ আজিজুল কাহ্হার স্যার এর শেষ কর্মদিবস এর কথা হতে নেওয়া
(৩১ জানুয়ারি ২০১৭)
সব শেষে স্যার সবার সাথে বসলেন।" সব সময়তো আমি বলি, আজকে আপনারা বলেন"এক সময় স্যার নিজেই বলা শুরু করলেন-"
মায়ের ইচ্ছায় আমি ডাক্তার হই, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসিতে তিন মাস পড়েছিলাম। বায়োকেমিস্ট্রিতেও আমার ভালো নলেজ ছিলো, আমার তো এখনো মনে হয় অন্য কোথাও গেলে হয়তো আমি আরো বেশি কিছু করতে পারতাম। কিন্তু এই যে রিকশাওয়ালার বউ থেকে শুরু করে সচিব, মন্ত্রি, পুলিশের বড় কর্মকর্তা- সমাজের সব স্তরের মানুষ কে যে আমি কাছ থেকে দেখতে পারলাম,তাদেরকে জানতে পারলাম, তাদের সেবা দিতে পারলাম - এই সুযোগ আমি অন্য কোনও পেশায় পেতাম না।
একবার এক ভদ্রমহিলা ওনার নয় বছরের ছেলেকে আমার কাছে নিয়ে আসলেন, মহিলা আমার রোগি। উনার ছেলে নাকি আমাকে দেখতে চাচ্ছিলো। ছেলেটা আমার দিকে তাকালো -মনে হলো সে বলতে চাইলো সে এখন নিশ্চিত তার মায়ের চিকিৎসা ঠিকমতো হচ্ছে। এরপর ভদ্রমহিলা কিংবা তার স্বামী যতবারই আমার কাছে এসেছেন -ছেলেটা সাথে আসতো। এটা আমার আজীবন মনে থাকবে।
সিনসিয়ারিটি, ডিটারমিনেশন, ইন্টেগ্রিটি, ডিভোশন- এই চারটা জিনিস থাকলে জীবনে যে কোন কিছু অর্জন করা সম্ভব। অবশ্যই সম্ভব।জীবনে একটা পর্যায়ে আসার পর তোমার সকল সিদ্ধান্তের দায়ভার তোমার।
আমার ব্যাচমেটদের অনেকেই এখন ইরানে। আমার ও সুযোগ হয়েছিল, চিঠিও এসেছিল। ওই রাতটা আমার নির্ঘুম কাটে। সারা রাত আমি চিন্তা করি। সকালের দিকে আমি চিঠিটা একটানে ছিঁড়ে ফেলি। না, আমি দেশে থাকবো।..
আমাকে যখন যেখানে পাঠানো হয়েছে আমি সেখানে গিয়েছি। দিনাজপুর পাঠিয়েছে, গিয়েছি। পাবনা পাঠিয়েছে, গিয়েছি । উপজেলায় গিয়েছি। বদলির আদেশ পরিবর্তনের কোনও চেষ্টা করি নাই। পুরো দেশটাই তো বাংলাদেশ।..
.জীবনে বড় কিছু হতে হলে অসংখ্য ত্যাগ স্বীকার করতে হয়, তার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। জীবন থেকে অনেক কিছুই বাদ দিতে হয়, দিতে হবে।সেটা মেনে নিতে হবে "..
আমরা যারা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি, আমাদের অনেক কষ্ট করেই এতদূর আসতে হয়েছে। সোনার চামচ মুখে নিয়ে তো আর সবাই জন্মায় না। ....রাত দশটা, সাড়ে দশটা পর্যন্ত পড়ে বাসায় ফিরতাম, আমার কাছে রিকশা ভাড়াটাও থাকতো না। হেঁটে হেঁটে বাসায় ফিরতাম।..
জীবনে চলার পথে ভুল হতেই পারে। কোনো ভুল হয়ে গেলে নিজেকে জিজ্ঞেস করবে, ভুল স্বীকার করবে, সেটা সংশোধন করবে। ভুল আকড়ে পরে থেকো না.....
আমি কৃপণ হতে পারি, মানুষ কিন্তু কৃপণ না, মানুষ অনেক উদার। মানুষ যখন দেয় তখন হিসাব ছাড়াই দেয়।.. "স্যার মিনিট বিশেকের কথায় গোটা জীবনের গাইড লাইন দিয়ে দিলেন.....



Courtesy : Dr. Nesar Ahmed








--------------------------------------------------------------



Share:

Saturday, February 4, 2017

একজন লোভী ডাক্তারের?? কাহিনী.. মন দিয়ে পড়ুন

■  আমি  একজন লোভী  ( ??? ) ডাক্তার  ■       আমার   প্রেমিকা  নাই , বৌ নাই , চট্টগ্রাম জেলার সিভিল সার্জন হলেও সরকারি বাসা নাই , বেতন ছাড়া আর কোন ইনকাম নাই,  অফিসে  কোন উপরি নাই  (  এসেই বন্ধ করে  দিয়েছি ) ,ট্রেনিং এর সম্মানীর টাকা  ও বেতনের টাকা দিয়া সরকারি প্রটোকলের মেহমানদারী করি , প্রাইভেট প্র্যাকটিস করি না দীর্ঘ বছর ,  যখন করতাম তখন  বিশ রোগী দেখেও পাঁচশ টাকা হত না , জীবনে কোন ক্লিনিক থেকে একটাকাও কমিশন খাইনি,   চব্বিশ বছর কুমিল্লায় বিএমএ'র নেতা ছিলাম - শত সহস্র ডাক্তারের তদবীর করেছি - এক টাকাও নেই  নাই , নিজের কোন বাড়ি -গাড়ি নাই  ,  নিজের নামে এ পৃথিবীর এক ইন্চি জায়গাও নাই , বৌ-বাচ্চা সংসার নাই ,  মা নাই - খালার বাসায় খাই ,  পেনশনের টাকা দিয়া  গ্রামের  বাড়িতে এতিমখানা করব ভাবছি এবং শেষ জীবনটা   এতিম শিশুদের সাথেই কাটাব ভাবছি, বুড়ো বয়সে গ্রামের বাড়িতে প্রাইভেট প্র্যাকটিস করব এক শর্তে  যেন রোগীরা   পালা করে এই চিরকুমার কে  তিনবেলা খাবার দেয়----  আমার মত এত বড় লোডী ( ???) ডাক্তার বাংলাদেশে নাই? তবে লোভ টা  আমার  মানুষের ভালোবাসার প্রতি --  ভালোবাসার জন্যই আমি  "চিরকুমার "  , মায়ের ভালোবাসার লোভেই   বঙ্গবন্ধু কন্যাকে  মায়ের চোখে দেখি , খালাকে মা জ্ঞান করে সুখে আছি  , ভালোবাসার লোডেই ফেইসবুকে বিশ্বজুড়ে  হাজার  হাজার  বন্ধু আমার  , ভালোবাসার লোভেই আমি এ পৃথিবীতে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে পারি । ■■■  মৃত্যুর পর আল্লাহপাক আমার গুনাহ মাফ করলে ইনশাআল্লাহ  বলব " আল্লাহ , আমি  বেহেশত চাই না , শুধু অনন্তকাল তোমার  ভালোবাসা চাই ।।। ( আমার  মত  " লোভী  ডাক্তার "  ইহকালে-পরকালে নাই ???  আমিন ) ।■■■■

লেখা - ডা:আজিজুর রহমান সিদ্দিকী






--------------------------


   
Share:

Blog Archive

Definition List

Unordered List

Support

সকল