Download

Download most essential Medical books

Doctors

Doctor Details

News

details

Doctors Chamber>

Doctors Chamber address

Everything

Everything

Sunday, January 10, 2016

দ্বিগুণ হচ্ছে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা..


সরকারি মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের মাসিক ভাতা দ্বিগুণ হচ্ছে। চলতি মাসেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের একাধিক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, বর্তমানে রাজধানীসহ সারাদেশের ২৩ সরকারি মেডিকেল কলেজে ইন্টার্ন চিকিৎসকের সংখ্যা প্রায় আড়াই হাজার। এমবিবিএস পাশের পর মেডিকেল কলেজে এক বছরের ইন্টার্নশিপ করার সময় ডাক্তাররা এতদিন ১০ হাজার টাকা করে ভাতা পেতেন। সম্প্রতি চিকিৎসকরা ইন্টার্ন ভাতা দ্বিগুণের দাবিতে মানববন্ধন ও অবস্থান ধর্মঘট শুরু করে। এর প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার।

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) মহাসচিব ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান জাগো নিউজকে জানান, ইন্টার্ন চিকিৎসকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবনা বিএমএ’র পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে (চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন শাখায়) জমা রয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী চিকিৎসা ভাতা দ্বিগুণ করার পক্ষে। খুব শিগগিরই ইন্টার্ন চিকিৎসকদের মাসিক ভাতা  দ্বিগুণ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এ চিকিৎসক নেতা।

এদিকে, চিকিৎসক নেতাদের কাছে মাসিক ভাতা বৃদ্ধির ব্যাপারে প্রায় শতভাগ  নিশ্চয়তা পাওয়ায় খুশীর জোয়ারে ভাসছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে তারা ঘোষণা শোনার অপেক্ষায় রয়েছেন এবং ভাতা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত গ্রহণে সম্মত হওয়ায় স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে আগাম ধন্যবাদ জানিয়ে স্ট্যাটাস দিচ্ছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্বাস্থ্য অধিদফতরের একাধিক কর্মকর্তা জানান, ইন্টার্ন চিকিৎসকদের মাসিক ভাতা বাবদ বর্তমানে ২৫ কোটি টাকা খরচ হচ্ছে। ভাতা দ্বিগুণ হলে ৫০ কোটি টাকা প্রয়োজন হবে।

তারা বলেন, গত বেশ কয়েক বছর ধরে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা অপরিবর্তিত রয়েছে। কিন্তু ইতোমধ্যেই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে। ফলে চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধির দাবি যৌক্তিক।

মাসিক ভাতা দ্বিগুণের খবরের সত্যতা সম্পর্কে স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা ও জনশক্তি উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রশীদ বলেন, ভাতা বৃদ্ধির প্রস্তাবটি মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন রয়েছে। এ মাসের  মধ্যে বেতন-ভাতা বৃদ্ধির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে

Source- Jagonews24.com
Share:

Tuesday, January 5, 2016

হয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে আলাদা করুন নয়তো সচিবালয়কে উন্মুক্ত করে দিন .।


কয়েক বছর আগে পত্রিকায় দেখলাম ডি.সি. পোস্টের জন্য বাছাই পরীক্ষায় ইংরেজী চিঠি ড্রাফট করতে গিয়ে ৩২ জনের মধ্যে মাত্র দুজন কাজটি সঠিকভাবে করতে পেরেছিলেন। শতকরা হিসেবে ৬% মাত্র।
এখন চিন্তা করুন আমাদের সচিবালয়ের কি করুন দশা। এটা হয়তো আসল চিত্র না, তারপরও আসল চিত্রটা কতটুকু আর উন্নতর হবে?
প্রশাসনিক ক্যাডারের এ সব কর্মকর্তারা অন্য সব ক্যাডারের উপর ছড়ি ঘুরাবেন কোন যুক্তিতে? ফেলটুরা সচিবালয়ে প্রবেশাধিকার পেলে পেশাজীবিদের জন্য সচিবালয়ের পথ বন্ধ থাকবে কেন?
আমরা তো মনে করি সচিবালয়ে যোগদানের বিষয়টা উন্মুক্ত ও নিরপেক্ষ প্রতিযোগীতার মাধ্যমে হওয়া উচিত।দেশ গড়ার সুতিকাগারের দায়িত্বটা মেধাবীদেরই হাতে থাকা উচিত, তা যে প্রফেশন থেকেই আসুন না কেন?
প্রশাসনিক ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন তারপর নানান স্তর পেরিয়ে সচিবালয়ে প্রবেশ করেন। এ গতিপথে এমন কি গায়েবী জ্ঞান অর্জন করে ফেলেন যে, তিনি একাধারে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রকৌশল, কৃষি, পানি সম্পদ ইত্যাদি টেকনিকেল মন্ত্রনালয় সমুহের প্রায়োগিক ও অবকাঠামোগত বিশেষজ্ঞ হয়ে তার ৮/১০ ব্যাচ সিনিয়র পেশাজীবিদের উপর ছড়ি ঘুরানোর ক্ষমতালব্ব্দ হন। এটা নিতান্তই হাস্যকর ও ডগমেটিক একটা ব্যাপার নয় কি?
পেশাজীবি ক্যাডাররা প্রশাসনিক ক্যাডারের জুনিয়র ব্যাচের একজনকে কেন স্যার সম্বোধন করবেন?
এর জবাব কি রাষ্ট্রের কাছে আছে? এ সব প্রশাসনিক এনারকি গুলোর সংষ্কার অতীব জরুরী।
সাবেক মন্ত্রীপরিষদ সচিব আলী ইমাম মজুমদার স্বীকার করে বলেছেন, ‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী পদে চাকরির জন্য পৃথিবীর কোথাও এক্সট্রাঅডিনারি মেধাবীরা ভীড় জমান না। ট্যালেনটেড যারা তারা আবিষ্কার করেন নতুন কিছু সৃষ্টি করেন। দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির মেধাবীরা সেসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে জীবন পার করে দেন’।
স্বাধীনতার পর দেশে জনবল সংকট ছিল তখন বিশেষ পরিস্থিতিতে তা গ্রহনযোগ্য ছিল, এখন সে প্রেক্ষাপট বদলে গেছে, ডিজিটাল যুগেও সে প্রথা কেন রয়ে যাবে?
সার্ক দেশ সমুহের মধ্যে কোথায় এ সিস্টেম আছে?
আমরা বলছি না, সচিবালয়ে মেধাবীরা নেই, দেশের নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পরীক্ষায় ভাল রেজাল্টধারী অনেকেই সেখানে আছেন।কিন্তু তাদের অাধিপত্য কি খুব বেশী আছে। আমরা ঢালাওভাবে একটি বিশেষ ক্যাডারের অনৈতিক আধিপত্যের অবসান ঘটিয়ে দেশের নীতি নির্ধারনী ফোরামে সকল মেধাবীদের সুযোগ দেয়ার কথা বলছি।স্বাধীনতার ৪৫ বছর পর প্রশাসনের মূল কেন্দ্রে ২য় বা তৃতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের অাধিপত্য কেন থাকবে?
চিকিৎসকদের অনেক সমালোচনা সত্বেও তাদের অনেক অর্জন আছে দেশ ও জাতির জন্য।আমলাদের অর্জনটা কি? বিশ্বে বাংলাদেশ সচিবালয়ের গ্রেডিং কত?
দুর্নীতির চ্যাম্পিয়নশীপের দায়ভার কেবল রাজনৈতিক নেতাদের মাথায় থাকবে কেন? দুর্নীতির অভিযোগের সর্বাগ্রে দায় দায়িত্ব নেয়ার কথা ‘পলিসি মেকার’ আমলাদের। কারন রাজনৈতিক দল আসা-যাওয়ার মধ্যেই থাকে, সচিবালয় স্থায়ী। কিন্তু বরাবরই এ সব ব্যর্থতা সুচতুর সচিবরা রাজনৈতিক দলের ঘাড়ে চালান করে পার পেয়ে যান।
সাবেক সচিব আকবর আলী খানের ভাষায় আমাদের আমলাতন্ত্র বৃটিশদের রেখে যাওয়া এক প্রশাসনিক isomorphism. বাইরে ফিটফাট ভেতরে বেশ রুগ্ন ও দুর্বল। তাদের কাজ কর্ম অনেকটা প্রাণীদেহের molecular mimacry টাইপ। বিষহীন সর্প যেমন গায়ের রঙ পরিবর্তন করে শিকারীকে ভয় দেখায়।
রাজনৈতিক দল গুলো যতই প্রতিশ্রুতি দিক না কেন সচিবালয়ের সংষ্কার ও গনমুখী প্রশাসন ছাড়া কর্মসূচীর সুফল পাবে না জনগন। এ সংষ্কার অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিল। কোঠারী স্বার্থবাদীদের উৎপাটন না করে সৎ ও দক্ষ প্রশাসন গড়া সম্ভব না।
অযোগ্য ও অসৎ কর্মকর্তাদের বাদ দিয়ে প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রশাসনে সব পেশার মেধাবীদের প্রবেশের সুযোগ দেয়া প্রয়োজন। এটা সময়ের দাবী।
একটা কথা প্রচার সুকৌশলে করা হয় যে, ডাক্তাররা প্রশাসন বুঝেন না।মনে হয় এরা দেশের ‘অটিস্টিক শিশু’।
কিন্তু প্রশ্ন হলো ডাক্তারদের কি ইউ.এন.ও বা ডি.সি ‘র সমান ক্ষমতা দেয়া হয়েছে? হাত পা বেধে কি প্রশাসক হওয়া যায়? এ ব্যবস্থায় একজন চিকিৎসক সমন্বয়কারীর ভূমিকায় রাখতে পারে মাত্র। যা চিকিৎসকরা যোগ্যতার সাথেই করছে।
সচিবালয়ের দার উন্মুক্ত করুন দেশের শয়ে শয়ে মেধাবী ডাক্তার তৈরী আছে। তখন দেখা যাবে চিকিৎসকরা প্রশাসন বুঝেন কিনা। প্রশাসনিক নির্বাহী হওয়ার হাতছানি ছাড়া একজন চিকিৎসক নিজেকে সেভাবে গড়তে যাবেন কেন।
সচিবালয় যদি উন্মুক্ত না করতে পারেন তাহলে চিকিৎসকদের এ মুহুর্তের দাবী স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়কে আলাদা করে তার জন্য আলাদা বেতন কাঠামো ও বিধি প্রণয়নের সুযোগ দেয়া হোক।
বিশ্বের অনেক দেশেই এটা করে সুফল পাওয়া গেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ বিশ্বের অনেকগুলো দেশেই চিকিৎসকরাই উচ্চ বেতনধারী পেশাজীবির মর্যাদাপ্রাপ্ত। বেসরকারী মেডিকেলের কিছু অব্যবস্থাপনা সত্বেও এখনও পর্যন্ত গড়পড়তা হিসেবে দেশের বেশীর ভাগ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর সমাবেশ এ পেশাতেই।
পোষ্ট না থাকা সত্বেও শয়ে শয়ে অতিরিক্ত সচিব, যুগ্ম সচিব পদোন্নতি নিয়ে জনগনের টাকার শ্রাদ্ধ করতে পারেন আর স্বাস্থ্য ক্যাডারের একজন মেধাবী চিকিৎসক সারা জীবন গ্রামে থেকে মেডিকেল অফিসার হিসেবে অবসরে যাবেন এই অসম কৌতুককর অবস্থার কখন অবসান ঘটবে?
কেন চিকিৎসকরা পরিশ্রমের মর্যাদা পাবেন না? তাদের পোস্টিং দেবেন কিন্তু অফিস দেবেন না, অফিস থাকলে ও আসবাব নেই, আবাসিক ব্যবস্থা নেই, গাড়ী নেই, প্রমোশন নেই, ২৪ ঘন্টা শ্রম ঘন্টার বেতন নেই……. নেই তো নেই তা নিয়ে চিকিৎসকদের খেদোক্তি নেই। তারপরও যদি থাকত যথার্থ মর্যাদা আর নিরাপদ কাজের পরিবেশ।
এতটুকু প্রত্যাশা দেশের মেধাবী সন্তান হিসেবে নিশ্চয় বেশী না। কাজের ধরন ও পরিবেশ বিবেচনায় চিকিৎসকরা অন্য পেশার প্রতিদ্বন্ধী অবশ্যই না, এবং সে রকম তারা মনেও করে না।তারপরও তারা বৈষম্যের শিকার কেন হবে? রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় কেন অবহেলিত থাকবে।
এ সব সমস্যা নিরসনে পেশাজীবিদের মোর্চাও তেমন সক্রিয় না।আমাদের পেশাজীবি মোর্চাগুলো পেশার চেয়েও রাজনৈতিক সংযোগ রক্ষায় অধিক মনোযোগী বিধায় দাবী আদায়ে আকাংখিত ফলাফল পান না।
এখন সময় এসেছে ঐক্যবদ্ধভাবে কার্যকর ও যৌক্তিক আন্দোলন গড়ে তোলার।#

লেখা -  ডাঃ রেজাউল করিম 




------------------------------------------



Share:

Monday, January 4, 2016

চিকিৎসা শিক্ষায় ভর্তিতে শিক্ষার্থীদেরকে অধূমপায়ীর প্রত্যয়নপত্র জমা দিতে হবে ।


স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, চিকিৎসা শিক্ষায় ভর্তি হতে আসা শিক্ষার্থীদেরকে অধূমপায়ীর প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। চিকিৎসক হতে চাইবেন, এমন কেউ ধূমপান করেন, এটা কখনোই ভাবা যায় না।

২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকেই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান মোহাম্মদ নাসিম।

আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তির ক্ষেত্রে ধূমপায়ীদেরকে অযোগ্য ঘোষণা করায় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমকে অভিনন্দন জানিয়েছে ধূমপানবিরোধী আন্দোলনকারী কয়েকটি সংগঠন।

রোববার (০৩ জানুয়ারি) জাতীয় যক্ষা নিরোধ সমিতির (নাটাব) সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোজাফফর হোসেন পল্টুর নেতৃত্বে কয়েকটি ধূমপানবিরোধী আন্দোলনকারী সংগঠনের নেতারা সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা এ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে জনসচেতনতা কার্যক্রম গ্রহণ করে সব ধরনের সহায়তা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সমাজ থেকে ধূমপান প্রবণতা দূর করতে হলে শিক্ষিত ও সচেতন জনগোষ্ঠীর মধ্য থেকেই এ অভ্যাস দূর করার আন্দোলন শুরু করতে হবে। তারই অংশ হিসাবে চিকিৎসা শিক্ষায় ভর্তি হতে আসা শিক্ষার্থীদেরকে অধূমপায়ীর প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে হবে। চিকিৎসক হতে চাইবেন, এমন কেউ ধূমপান করেন- এটা কখনোই ভাবা যায় না।

২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষ থেকেই এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করার উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানান মোহাম্মদ নাসিম।

শুধু সিগারেট নয়, গুল, জর্দা, সাদাপাতাসহ যেকোনো তামাক সেবন থেকে মানুষকে বিরত রাখতে জনসচেতনতা কার্যক্রম জোরদার করার জন্য তামাকবিরোধী সংগঠনগুলোর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ দীন মোঃ নুরুল হক, বিএমএ’র মহাসচিব অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, নাটাবের সাধারণ সম্পাদক খায়ের উদ্দিন আহম্মেদসহ বাংলাদেশ তামাকবিরোধী জোট, অ্যাকশন এইড ইন ডেভেলপমেন্ট, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

আলোচনাকালে মন্ত্রী সিগারেটের মোড়কের সচিত্রকরণের ক্ষেত্রে বিদ্যমান আইন মেনে চলতে সরকার মনিটরিং করবে বলেও সকলকে আশস্ত করেন।

Source--- Banglanews24.com
Share:

Saturday, January 2, 2016

কবে হবে সন্ত্রাস নির্মূল! কবে হবে চিকিৎসকদের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল ?


বর্তমান বাংলাদেশে সবচেয়ে অনিরাপদ ও ঝুঁকিপূর্ণ পেশার নাম কি জানেন?
ডাক্তারী পেশা!!
প্রতিদিন যে হারে সন্ত্রাসীদের দ্বারা চিকিৎসকেরা আহত,  নিহত হচ্ছেন!
পরিসংখ্যান তাই বলে।
সম্প্রতি ,বিশ্বখ্যাত অধ্যাপক ডাঃ এবিএম আবদুল্লাহ স্যারকে মিথ্যা মামলায় আসামী করা হলো !
সেন্ট্রাল হাসপাতালে ভাংচুর হলো,
 ডা: তপু কে কিডন্যাপ করা হলো,
এর আগে ডা: মুরাদ ভাইকে ঠান্ডা মাথায় খুন করা হলো,
ডা: শামস ভাইকে মারাত্নক জখম করে জীবন সংকটাপন্ন করা হলো,
 ডা: সাজিয়া আপু খুন করা হলো!
আর কত!! "

চিকিৎসকেরা জীবনের সমস্ত মেধা,  শ্রম  ও সময় সব উজাড় করে মানুষের তরে , অকাতরে নিজেদের বিলিয়ে দিয়ে যাচ্ছেন,
তারই ফল কি ?
এমন নিত্য নৈমিত্তিক লোমহর্ষক ঘটনা!!

 এভাবে চলতে থাকলে,
মনে হয় অদূর ভবিষ্যতে ডাক্তারী পেশা যাদুঘরে চলে যাবে।

কিংবা কেউ ডাক্তারী পাশ করেও
পেশায় কর্মরত থাকবেন না,
হয়তো ডাক্তার পরিচয় অজ্ঞাত রেখে সমাজে চলবেন।

এ পেশায় যারা কর্মরত আছেন,
তাদেরকে অদূর ভবিষ্যতে বেশ কিছু ত্যাগ  মেনে নিয়ে কাজ করতে হতে পারে,

এ পেশার যে কেউ অপহরণের শিকার হতে পারেন!
আপনার পরিবারের উপর সন্ত্রাসীরা আঘাত হানতে পারে,
যে কেউ  সন্ত্রাস দ্বারা জখম হতে পারেন,
এমন কি মৃত্যুও ঘটতে পারে ।

সিদ্ধান্ত আপনার!

মেধা, শ্রম ও সময় সব যখন বিসর্জন দিতে পেরেছেন,
জীবনটা  বাকি রাখবেন কেন?
সন্ত্রাসীরা তো  আপনার জীবন ছিনিয়ে নিয়ে নেয়ার জন্য উত পেতে আছে !!

কবে হবে সন্ত্রাস নির্মূল!
কবে হবে চিকিৎসকদের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল

--- ডাঃ স্বাধীন





-------------------------------------
Share:

ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা:তপু কে অপহরণ, শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ !


শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মেধাবী ছাত্র এবং
ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা:তপু কে অপহরণ করে নিয়ে গেছে দূবৃত্তরা ।
গতকাল সন্ধায় মেডিকেল কলেজের সামনের সড়ক
থেকে তাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়।
অপহরণের কোনো কারণ এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।

এদিকে নবীন এই চিকিৎসককে অপহরণের প্রতিবাদে
মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা-মিরপুর সড়ক অবরোধ করে।
 এতে দুই পাশে যানযটের সৃষ্টি হয়....

চিকিতসকেরা আর কত নির্যাতিত হবেন ?

কেউ কি বলতে পারেন ?
Share:

Definition List

Unordered List

Support

সকল