২৩ বছর বয়সে স্বামী হারিয়েছিলেন সুভাসিনী৷ স্বামীর মৃত্যুর পরই ভেবেছিলেন তাদের মতো গরিবদের জন্য কিছু করবেন৷ পথে পথে সবজি বেচে সামান্য কিছু টাকা জমিয়ে জমিয়ে একটা হাসপাতাল গড়ে ফেলেছেন সুভাসিনী মিস্ত্রী। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগনার হংসপুকুর এখন অনেকেই চেনেন৷ চেনেন সুভাসিনী মিস্ত্রী নামের অতি সাধারণ এক নারীর কারণে৷ অতি দরিদ্র পরিবারের মেয়ে সুভাসিনীর বিয়ে হয়েছিল এক দিনমজুরের সঙ্গে৷ সুভাসিনীর বয়স তখন ১২৷
Download
Download most essential Medical books
Doctors
Doctor Details
News
details
Doctors Chamber>
Doctors Chamber address
Everything
Everything
Saturday, August 22, 2015
Friday, August 21, 2015
আসুন সবাই-আমরা এক সাথে এসব ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়াই ।
"আমার আম্মুর কোলন ক্যান্সার, লাস্ট স্টেজ।অনেক কিছুই করলাম,ডাক্তার আশা ছেড়ে দিয়েছেন। PMCH এ ৬৩০ নং কেবিনে ভর্তি।জানিনা কত দিন আছে আমার সাথে।আমার কাছের বন্ধুরাও এই কথা জানে না,সবার সাথে হেসে হেসে কথা বলি,কষ্ট গুলো কাউকেই বুঝতে দেইনা।আমি মেডিকেলে ভর্তি হয়েছিলাম শুধু আমার আম্মুর ইচ্ছাতেই।আমার কোন ইচ্ছাই ছিল না।আজ আমার আম্মু চলে যাচ্ছে আমার অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ দেখে।যেই দেখা করতে আসে আম্মু শুধু একটা কথাই বলে,"আমার ছেলেটা কি ডাক্তার হবে না?কেউ কি জানিস রেজিস্ট্রেশন হচ্ছে কিনা?"আম্মুর দিকে তাকাতে পারি না।চোখের দিকে তাকালে বুকটা কষ্টে ফেটে যায়।আমার আম্মু এখনো আমার রেজিস্ট্রেশন দেখে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে।
ঈদের পরে শুনানি । আমি এটাও জানিনা সেই শুনানি দেখে যাওয়ার কপাল আমার আম্মুর আছে কিনা।নামায পরে একটা দোয়াই করি,আল্লাহ যেন ভাল একটা রেজাল্ট আমার আম্মুকে দেখার সৌভাগ্য দেন।কিন্তু এই দেশের "সিস্টেম" একটা মায়ের শেষ ইচ্ছাও পূরন করতে অক্ষম।"
এই কথা গুলো আমার খুব কাছের এক বন্ধু অনেক কষ্ট নিয়ে বলেছিল।কিন্তু কেন সে এমনটা বলছে???বলছে কারণ...
আমি ব্যাক্তিগতভাবে ডাক্তারদের অপছন্দ করি। ভয়ংকর অপছন্দ!
আমি ব্যাক্তিগতভাবে ডাক্তারদের অপছন্দ করি। ভয়ংকর অপছন্দ!
অপছন্দের নানান কারণ আছে, এদের ব্যবহার খারাপ, এরা পাংকচুয়াল না, এরা বিনয়ী না, এরা দক্ষ না। সবচেয়ে বড় কথা এরা আমার চেয়ে বেশি বোঝে। শুধু আমার চেয়ে না, এরা জাতীর বিবেক, সৎ ও নিষ্ঠাবান পেশার পরাকাষ্ঠা সাংবাদিকদের চেয়েও বেশি বোঝে। কী ধৃষ্টতা! কী ধৃষ্টতা!!
ডাক্তাররা বুঝবে জগতে সবচেয়ে কম, এদের রাগ থাকবে না, এদের ক্ষোভ থাকবে না, কষ্ট থাকবে না, এদের জন্ম, সৃষ্টি মানুষের জন্য, এরা এদের আহার, নিদ্রা, আনন্দ, বেদনা সকলই মানুষের তরে উৎসর্গ করবে, তবেই না এরা ডাক্তার! এরা ৫ বছরের এমবিবিএস শেষ করে ইন্টার্নি করবে, সেই ইন্টার্নিতে চোখ মুখ নাক বুঝে গাধার মত খাটবে, খাটুনি শেষে মাসে দশ হাজার টাকা পাবে, দশ হাজার! দশ হাজার দশ হাজার! কত্ত টাকা! এক হাজার টাকার দশখানা নোট! পাঁচশ টাকার কুড়িখানা নোট, আর একটাকার? একটাকার দশ হাজারখানা নোট? আহা, গুনতে গেলি পরে অদ্ধেক বেলা লাগি যাবে নে!
Thursday, August 20, 2015
ডাক্তার না হয়েও সত্যি চমৎকার লিখেছেন তিনি-
ডাক্তার না হয়েও সত্যি চমৎকার লিখেছেন তিনি-
ডাক্তারদের পাশ করতে এমনিতেই গড়ে ২/৩ বছর বেশী লাগে (MBBS এর duration এর কারণে), গড়ে ৬ বছর, ৫ বছর কোর্স আর ১ বছর ইন্টার্নি (সেশন জট থাকলে আরও বেশী) । তার মানে অন্য কোন বিষয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের থেকে ২/৩ বছর জুনিয়ররা এক সাথে পাশ করে বিসিএস দেয়। এরপর ধরে নিলাম, বিসিএসে ঢুকল। আপনারা কি জানেন প্রশাসনে ডাক্তারদের রাঙ্কিং কি? এক সাথে একই ব্যাচে ঢুকেও ডাক্তারকে স্যার বলতে হয় ৪/৫ জনকে। যারা তার থেকে ২ বছর ছোট।
অন্যদের উপজেলা পরিষদে থাকবার বসবার জায়গা আছে, এমন কি গাড়িও আছে কারও কারও, আর ডাক্তারদের পোস্টিং হয় ইউনিয়ন লেভেলে। ইউনিয়নের মেম্বারের বাড়ির চাকরের জ্বর হলেও ডাক্তারকে রাত ৩ টায় তাকে বাড়ি যেয়ে দেখে আসতে হবে, না হলে কপালে মার আছে।
সরকারী হাসপাতালে ডাক্তাররা কি করেন? ফাকি মারেন তাই না? ডাক্তার নাই, তারপরও যারা আছেন তারা গড়ে শুধু আউটডোরেই ১১০ জনের উপরে রুগী দেখেন। আর ইউকেতে একজন জিপি গড়ে ৩০-৪০ জন রুগী দেখেন। পার্থক্যটা দেখেন, কোয়ালিটি কেন ভালো এখানে বুঝতে পারবেন। আর জানিয়ে রাখি এই ডাক্তারদের একটা বড় অংশ কিন্তু বাংলাদেশের ডাক্তার। দেশে তারা “ভুল চিকিৎসা” করলেও ইউকেতে কিন্তু তাদের পারফরমেন্স খুব ভালো, তারাই সেখানে বিশ্বমানের সেবা দিয়ে থাকেন।
আমার স্ত্রীর কয়েকজন বন্ধুদের দেখেছি যারা ওখানে জিপি হয়ে গেছেন। এই ডাক্তাররা যখন এদেশে সরকারী চাকরি করে তখন বেতন শুরু করে ১৯,০০০ টাকায় আর বাইরের যে কোন উন্নত দেশে সর্বোচ্চ বেতন বরাদ্দ থাকে ডাক্তারদের জন্য। ইউকেতে জিপির (জেনারেল প্রাক্টিসনার) না ট্রেইনি ডাক্তারের বেতনও শুরু হয় বাংলাদেশী টাকায় ২,৫০,০০০ টাকায়। আর নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে (সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা) কাজ করলে তার জন্য আলাদা পয়সা দেয়া হয়। আমরা না মধ্যম আয়ের দেশ হয়ে যাচ্ছি? যারা নিজেদের ডেভেলপড কান্ট্রি বলে, তারাতো সঙ্গত কারনেই ডাক্তারদের বেশী বেতন দেয়। তাই নিজেদের উন্নয়নের জন্য এই পরিবর্তনও জরুরী।
( http:// www.practicelink.com/ magazine/vital-stats/ physician-compensation-worl dwide/ )।
এবার ইউকে ডাক্তার দেখানোর অভিজ্ঞতার কথা বলি, একবার আমি সার্জারিতে গেলাম খুব ব্যাক পেইন নিয়ে। রিসেপশানে কম্পিউটার চেক করে রিসেপশনিশ্ট বলল ১৭ দিন পর দুপুর ২:৩০ টায় আপনি দেখাতে পারবেন। জি, ১৭ দিন পরের কথায় বলেছিল।(যারা এই তথ্য ভুল প্রমান করতে চান তারা দয়া করে এই লিঙ্কে গিয়ে ভুলটা ধরিয়ে দিবেন http://
www.nhs.uk/Services/GP/ Overview/
DefaultView.aspx?id=40793 )। বাংলাদেশে ডাক্তার নাই, ফাঁকিবাজ সব। কিন্তু এমন কখনও কি হয়েছে আপনি সরকারী হাসপাতালে গেছেন আর আপনাকে না দেখে ফিরিয়ে দিয়েছে, তো সেটা রাত ৪ টা হলেও। বা বেড খালি নাই সে জন্য বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে? আমি নিশ্চিত বলতে পারি দেয়নি। আমার স্ত্রীর ২ দিনের লেবার পেইন থাকা সত্ত্বেও ইউকেতে কিন্তু আমার এই অভিজ্ঞতা হয়েছে- বাড়িতে ফেরত পাঠিয়েছে। (হাসপাতালের ঠিকানা এখানে পাবেন http://
www.bhrhospitals.nhs.uk/ for-patients-and-visitors/ queens-hospital.htm
তারিখ ছিল ৩/১১/২০১০ এবং ১৪/১১/২০১০)। বাংলাদেশে কি কখনও শুনেছেন আজ
হসপিটালের অমুক ডাক্তারের ২৫টা রুগী দেখা হয়ে গেছে আজ আর দেখবেন না, কাল
সকালে আসেন। বাইরে কিন্তু শুনবেন। শুধু এই দেশেই হাসপাতালে ৫০০ বেড, রুগী
ভর্তি আছে ১৫০০, তারপরও ৩০০ রোগী যাক, দেখবেন বারান্দায় পাটি বিছিয়ে দিয়ে
ভর্তি করে নিয়েছে।
বলে নেয়া ভালো, বেড খালি না থাকলে বাড়ি পাঠিয়ে দেবার পলিসি কিন্তু কুইনস হসপিটাল ম্যানেজমেন্টের ছিল, ডাক্তারদের না। তেমনই বারডেমের বা বিএসএমএমইউ তে কয়টি আইসিইউ বেড থাকবে, বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টের, যে ডাক্তার ওখানে দায়িত্ব পালন করেন, এগুলো উনার এখতিয়ার ভুক্ত না। উনি চাইলেই ১টা বেড ওখানে বাড়াতে পারেন না। তাই যদি আইসিইউ দরকার হয় সেক্ষেত্রে বেড খালি না থাকলে আপনাকে ডাক্তার অন্য হসপিটালে যাইতে বলতে পারেন। কারন যার আইসিইউ দরকার হয় তাকে পাটি বিছিয়ে রাখলে হয়না, প্রত্যেকের জন্য আনুষঙ্গিক অনেক যন্ত্রপাতি দরকার হয়।
যাদের ডাক্তারদের প্রতি বিস্তর ক্ষোব, তাদের প্রতি অনুরোধ ডাক্তারদের প্রতি একটু মানবিক হন। একজন অনারারী ডাক্তারকে সপ্তাহে কত দিন, কত ঘণ্টা কাজ করতে হয় একটু খোঁজ নেন। হসপিটাল থেকে ক্লিনিক আর ক্লিনিক থেকে হসপিটাল করে। খাওয়া ঘুমের কোন নিয়ম নাই। আর এই মেধা, পরিশ্রম দিয়ে এত বছর পর তারা কত টাকা আয় করে জানেন? ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা। যেখানে তার সাথে স্কুল কলেজে পড়ুয়া কম মেধাবীরাও ৯-৫ টা অফিস করে কেউ কেউ লাখের উপরে বেতন পায়। ডাক্তারদের জন্য নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা ঠিক করেন (৪০ ঘণ্টা যা অন্যরা করে), এর বেশী কাজ করতে হলে তাকে আলাদা করে পয়সা দেন, দেখবেন হাসপাতালে ডাক্তার থাকছেন । এছাড়া দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডাক্তার রাখতে হলে বাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে মেধার মূল্যায়ন অনুযায়ী প্রণোদনা দেন দেখবেন ঠিকই প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডাক্তার থাকছেন। ব্যাংকের জন্য যদি আলাদা বেতন স্কেল হতে পারে, ডাক্তারদের জন্য কেন নয়? যারা বাঙ্কে চাকরি করে তারা কি ডাক্তারদের থেকে বেশি মেধাবী না কি বেশী গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে? একজন ব্যাংকারের ২ বছর অভিজ্ঞতা হলে যদি ৪০,০০০ বেতন পায়। ডাক্তারকে অন্ততপক্ষে ৪০,০০০ দিয়ে বেতন শুরু করেন, কারন ডাক্তার ২ বছর অতিরিক্ত পড়াশুনার পিছনে ব্যয় করেছেন আর এই সময় তিনি আয় করা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।
দিনের পর দিন কোন ব্রেক ছাড়া কাজ করলে আপনারা যে কেউই রুক্ষ হয়ে পড়বেন, একটু উনিশ বিশ হলে ধমক দিবেন। ডাক্তারদের একটু মানসিক আর শারীরিক বিশ্রামের সুযোগ দেন, দেখবেন উনাদের ব্যাবহারেই আপনি অর্ধেক ভালো হয়ে গেছেন। আর এই জন্য দরকার রাষ্ট্রের পলিসি লেভেলে কিছু পরিবর্তন।
শুরুতেই বলেছি এদেশের ডাক্তাররা যথেষ্ট যোগ্য, তাই পশ্চিমে উনাদের জায়গা করে নিতে তেমন বেগ পেতে হয়না। এভাবে চলতে থাকলে কিন্তু তার শেষটা আমাদের আর এই দেশের মানুষকেই ভোগ করতে হবে।
এখন আপনারা বিবেচনা করেন কি করবেন?
ডাক্তারদের পাশ করতে এমনিতেই গড়ে ২/৩ বছর বেশী লাগে (MBBS এর duration এর কারণে), গড়ে ৬ বছর, ৫ বছর কোর্স আর ১ বছর ইন্টার্নি (সেশন জট থাকলে আরও বেশী) । তার মানে অন্য কোন বিষয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদের থেকে ২/৩ বছর জুনিয়ররা এক সাথে পাশ করে বিসিএস দেয়। এরপর ধরে নিলাম, বিসিএসে ঢুকল। আপনারা কি জানেন প্রশাসনে ডাক্তারদের রাঙ্কিং কি? এক সাথে একই ব্যাচে ঢুকেও ডাক্তারকে স্যার বলতে হয় ৪/৫ জনকে। যারা তার থেকে ২ বছর ছোট।
অন্যদের উপজেলা পরিষদে থাকবার বসবার জায়গা আছে, এমন কি গাড়িও আছে কারও কারও, আর ডাক্তারদের পোস্টিং হয় ইউনিয়ন লেভেলে। ইউনিয়নের মেম্বারের বাড়ির চাকরের জ্বর হলেও ডাক্তারকে রাত ৩ টায় তাকে বাড়ি যেয়ে দেখে আসতে হবে, না হলে কপালে মার আছে।
সরকারী হাসপাতালে ডাক্তাররা কি করেন? ফাকি মারেন তাই না? ডাক্তার নাই, তারপরও যারা আছেন তারা গড়ে শুধু আউটডোরেই ১১০ জনের উপরে রুগী দেখেন। আর ইউকেতে একজন জিপি গড়ে ৩০-৪০ জন রুগী দেখেন। পার্থক্যটা দেখেন, কোয়ালিটি কেন ভালো এখানে বুঝতে পারবেন। আর জানিয়ে রাখি এই ডাক্তারদের একটা বড় অংশ কিন্তু বাংলাদেশের ডাক্তার। দেশে তারা “ভুল চিকিৎসা” করলেও ইউকেতে কিন্তু তাদের পারফরমেন্স খুব ভালো, তারাই সেখানে বিশ্বমানের সেবা দিয়ে থাকেন।
আমার স্ত্রীর কয়েকজন বন্ধুদের দেখেছি যারা ওখানে জিপি হয়ে গেছেন। এই ডাক্তাররা যখন এদেশে সরকারী চাকরি করে তখন বেতন শুরু করে ১৯,০০০ টাকায় আর বাইরের যে কোন উন্নত দেশে সর্বোচ্চ বেতন বরাদ্দ থাকে ডাক্তারদের জন্য। ইউকেতে জিপির (জেনারেল প্রাক্টিসনার) না ট্রেইনি ডাক্তারের বেতনও শুরু হয় বাংলাদেশী টাকায় ২,৫০,০০০ টাকায়। আর নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে (সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা) কাজ করলে তার জন্য আলাদা পয়সা দেয়া হয়। আমরা না মধ্যম আয়ের দেশ হয়ে যাচ্ছি? যারা নিজেদের ডেভেলপড কান্ট্রি বলে, তারাতো সঙ্গত কারনেই ডাক্তারদের বেশী বেতন দেয়। তাই নিজেদের উন্নয়নের জন্য এই পরিবর্তনও জরুরী।
( http://
এবার ইউকে ডাক্তার দেখানোর অভিজ্ঞতার কথা বলি, একবার আমি সার্জারিতে গেলাম খুব ব্যাক পেইন নিয়ে। রিসেপশানে কম্পিউটার চেক করে রিসেপশনিশ্ট বলল ১৭ দিন পর দুপুর ২:৩০ টায় আপনি দেখাতে পারবেন। জি, ১৭ দিন পরের কথায় বলেছিল।(যারা এই তথ্য ভুল প্রমান করতে চান তারা দয়া করে এই লিঙ্কে গিয়ে ভুলটা ধরিয়ে দিবেন http://
www.nhs.uk/Services/GP/
DefaultView.aspx?id=40793 )। বাংলাদেশে ডাক্তার নাই, ফাঁকিবাজ সব। কিন্তু এমন কখনও কি হয়েছে আপনি সরকারী হাসপাতালে গেছেন আর আপনাকে না দেখে ফিরিয়ে দিয়েছে, তো সেটা রাত ৪ টা হলেও। বা বেড খালি নাই সে জন্য বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে? আমি নিশ্চিত বলতে পারি দেয়নি। আমার স্ত্রীর ২ দিনের লেবার পেইন থাকা সত্ত্বেও ইউকেতে কিন্তু আমার এই অভিজ্ঞতা হয়েছে- বাড়িতে ফেরত পাঠিয়েছে। (হাসপাতালের ঠিকানা এখানে পাবেন http://
www.bhrhospitals.nhs.uk/
বলে নেয়া ভালো, বেড খালি না থাকলে বাড়ি পাঠিয়ে দেবার পলিসি কিন্তু কুইনস হসপিটাল ম্যানেজমেন্টের ছিল, ডাক্তারদের না। তেমনই বারডেমের বা বিএসএমএমইউ তে কয়টি আইসিইউ বেড থাকবে, বাড়ানো বা কমানোর সিদ্ধান্ত হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টের, যে ডাক্তার ওখানে দায়িত্ব পালন করেন, এগুলো উনার এখতিয়ার ভুক্ত না। উনি চাইলেই ১টা বেড ওখানে বাড়াতে পারেন না। তাই যদি আইসিইউ দরকার হয় সেক্ষেত্রে বেড খালি না থাকলে আপনাকে ডাক্তার অন্য হসপিটালে যাইতে বলতে পারেন। কারন যার আইসিইউ দরকার হয় তাকে পাটি বিছিয়ে রাখলে হয়না, প্রত্যেকের জন্য আনুষঙ্গিক অনেক যন্ত্রপাতি দরকার হয়।
যাদের ডাক্তারদের প্রতি বিস্তর ক্ষোব, তাদের প্রতি অনুরোধ ডাক্তারদের প্রতি একটু মানবিক হন। একজন অনারারী ডাক্তারকে সপ্তাহে কত দিন, কত ঘণ্টা কাজ করতে হয় একটু খোঁজ নেন। হসপিটাল থেকে ক্লিনিক আর ক্লিনিক থেকে হসপিটাল করে। খাওয়া ঘুমের কোন নিয়ম নাই। আর এই মেধা, পরিশ্রম দিয়ে এত বছর পর তারা কত টাকা আয় করে জানেন? ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা। যেখানে তার সাথে স্কুল কলেজে পড়ুয়া কম মেধাবীরাও ৯-৫ টা অফিস করে কেউ কেউ লাখের উপরে বেতন পায়। ডাক্তারদের জন্য নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা ঠিক করেন (৪০ ঘণ্টা যা অন্যরা করে), এর বেশী কাজ করতে হলে তাকে আলাদা করে পয়সা দেন, দেখবেন হাসপাতালে ডাক্তার থাকছেন । এছাড়া দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডাক্তার রাখতে হলে বাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে মেধার মূল্যায়ন অনুযায়ী প্রণোদনা দেন দেখবেন ঠিকই প্রত্যন্ত অঞ্চলে ডাক্তার থাকছেন। ব্যাংকের জন্য যদি আলাদা বেতন স্কেল হতে পারে, ডাক্তারদের জন্য কেন নয়? যারা বাঙ্কে চাকরি করে তারা কি ডাক্তারদের থেকে বেশি মেধাবী না কি বেশী গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে? একজন ব্যাংকারের ২ বছর অভিজ্ঞতা হলে যদি ৪০,০০০ বেতন পায়। ডাক্তারকে অন্ততপক্ষে ৪০,০০০ দিয়ে বেতন শুরু করেন, কারন ডাক্তার ২ বছর অতিরিক্ত পড়াশুনার পিছনে ব্যয় করেছেন আর এই সময় তিনি আয় করা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।
দিনের পর দিন কোন ব্রেক ছাড়া কাজ করলে আপনারা যে কেউই রুক্ষ হয়ে পড়বেন, একটু উনিশ বিশ হলে ধমক দিবেন। ডাক্তারদের একটু মানসিক আর শারীরিক বিশ্রামের সুযোগ দেন, দেখবেন উনাদের ব্যাবহারেই আপনি অর্ধেক ভালো হয়ে গেছেন। আর এই জন্য দরকার রাষ্ট্রের পলিসি লেভেলে কিছু পরিবর্তন।
শুরুতেই বলেছি এদেশের ডাক্তাররা যথেষ্ট যোগ্য, তাই পশ্চিমে উনাদের জায়গা করে নিতে তেমন বেগ পেতে হয়না। এভাবে চলতে থাকলে কিন্তু তার শেষটা আমাদের আর এই দেশের মানুষকেই ভোগ করতে হবে।
এখন আপনারা বিবেচনা করেন কি করবেন?
বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের সাফল্য-শিশুর নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় সাশ্রয়ী উপায়
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের জন্য স্বল্প খরচে কার্যকর চিকিৎসাপদ্ধতি বের করেছেন আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) একদল বিজ্ঞানী।
নিরবচ্ছিন্ন বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করে নতুন এ পদ্ধতি প্রচলিত চিকিৎসা উপকরণের চেয়ে কার্যকরভাবে রোগীর শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখে। মূলত এটি বাবল-সিপাপের একটি সাশ্রয়ী বিকল্প কৌশল।
নিরবচ্ছিন্ন বায়ুপ্রবাহ ব্যবহার করে নতুন এ পদ্ধতি প্রচলিত চিকিৎসা উপকরণের চেয়ে কার্যকরভাবে রোগীর শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখে। মূলত এটি বাবল-সিপাপের একটি সাশ্রয়ী বিকল্প কৌশল।
Monday, August 17, 2015
সকল কোম্পানীর ঔষধের মূল্যসহ বিস্তারিত তথ্য জানতে QIMP-17 বই পিডিএফ ডাউনলোড করুন
সকল কোম্পানীর ঔষধের মূল্যসহ বিস্তারিত তথ্য জানতে QIMP-17
বই পিডিএফ ডাউনলোড করুন
কুইক ইন্ডেক্স অফ মেডিকেল প্রোডাক্টস এন্ড প্রোবলেমস বই ।
Sunday, August 16, 2015
সকল মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর
Saturday, August 15, 2015
৫১ ওষুধের রেজিস্ট্রেশন বাতিল, না কেনার অনুরোধ সরকারের-
রেনাটা, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, অপসোনিন, বেক্সিমকো, দ্য ইবনে সিনাসহ বেশ কয়েকটি কোম্পানির উৎপাদিত ৫১টি ওষুধের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করেছে ওষুধ প্রশাষন অধিদপ্তর।
প্যারাসিটামল, পায়োগ্লিটাজন ও রসিগ্লিটাজন গ্রুপের বাতিলকৃত ওষুধসমূহের উৎপাদন, ক্রয়, বিক্রয়, বিতরণ, মজুদ ও প্রদর্শন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জনসাধারণকে এসব ওষুধ ব্যবহার না করার জন্যও বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্যারাসিটামল, পায়োগ্লিটাজন ও রসিগ্লিটাজন গ্রুপের বাতিলকৃত ওষুধসমূহের উৎপাদন, ক্রয়, বিক্রয়, বিতরণ, মজুদ ও প্রদর্শন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জনসাধারণকে এসব ওষুধ ব্যবহার না করার জন্যও বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
Friday, August 14, 2015
গল্পটা বন্ধুত্বের - ঢাকা মেডিকেলের ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ টেলিফিল্ম
অনেকদিন পর ঢাকা মেডিকেলের ছাত্রদের নিয়ে প্রচারিত গল্পটা বন্ধুত্বের ....
টেলিফিল্মটা এইচ ডি প্রিন্ট ইউটিউবে UPLOAD দিলাম ,
ভালো লাগলে পুরোটা দেখবেন .
Thursday, August 13, 2015
Wednesday, August 12, 2015
Carry On আন্দোলন নিয়ে Short Film - “নেপথ্যে”
“ক্যারি অন” আন্দোলন নিয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের
ছাত্র-ছাত্রীরা একটি Short Film বানিয়েছে, আশা করছি সকলের ভাল লাগবে।
ছাত্র-ছাত্রীরা একটি Short Film বানিয়েছে, আশা করছি সকলের ভাল লাগবে।
Directed by-
Sumon Hossain
Roanh Aman
Faisal Chowdhury Arnob
Sumon Hossain
Roanh Aman
Faisal Chowdhury Arnob
Camera-
Shobbo Sachi Oisshorjo
Shobbo Sachi Oisshorjo
Graphics and poster-
Abu Torab Siyam
Abu Torab Siyam
আবারও প্যারাসিটামল-বিপত্তি দেখা দিয়েছে দেশে
আবারও প্যারাসিটামল-বিপত্তি দেখা দিয়েছে দেশে। এ দফায় আগের মতো কারো তাৎক্ষণিক মৃত্যুর ঘটনা না ঘটলেও দীর্ঘমেয়াদি বড় ক্ষতির আশঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরা। চার বছর আগে সরকারের অনুমোদন নিয়েই দেশের ১৬টি ওষুধ কম্পানি উৎপাদন ও বাজারজাত করে আসছিল প্যারাসিটামল ৫০০ মিলিগ্রাম + ডিএল মেথিওনিন ১০০ মিলিগ্রাম কম্বিনেশন জেনেরিকের ট্যাবলেট। প্রতিটি কম্পানি যার যার আলাদা ব্র্যান্ড নামে এ ওষুধ বাজারে ছাড়ে। তবে গত ৭ জুলাই সরকারের জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণ কমিটির ২৪৪তম সভায় ওষুধটির অনুমোদন বাতিল করা হয়। ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সৈয়দ মন্জুরুল ইসলাম। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, বাতিল করার পরে এখনো ওই ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে দোকানে দোকানে। ওষুধ কম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ওই ওষুধটি বাতিল ও বাজার থেকে তা প্রত্যাহারের জন্য কেউ কেউ দু-এক দিন আগে নোটিশ পেয়েছে। তাই এটি কার্যকর করতে কিছুটা সময় লাগছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. আ ব ম ফারুক কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমাদের ভাগ্য ভালো যে বিশেষজ্ঞ কমিটি এ ওষুধটির ক্ষতিকর দিক ধরতে পেরেছে এবং দ্রুত তা বাতিল করতে সক্ষম হয়েছে। তা না হলে তিন-চার বছর ধরে এই ওষুধের মাধ্যমে যতটা ক্ষতি হয়েছে, এর মাত্রা আরো বাড়তে থাকত।'
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. আ ব ম ফারুক কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমাদের ভাগ্য ভালো যে বিশেষজ্ঞ কমিটি এ ওষুধটির ক্ষতিকর দিক ধরতে পেরেছে এবং দ্রুত তা বাতিল করতে সক্ষম হয়েছে। তা না হলে তিন-চার বছর ধরে এই ওষুধের মাধ্যমে যতটা ক্ষতি হয়েছে, এর মাত্রা আরো বাড়তে থাকত।'
Monday, August 10, 2015
মেডিকেলের গুরত্বপূর্ণ বইসমূহ ডাউনলোড করুন, বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন
মেডিকেলের গুরত্বপূর্ণ বইসমূহ ডাউনলোড করুন, বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন ।
গ্রেস এনাটমি থেকে শুরু করে বেইলী'স লাভ ।
পর্যায়ক্রমে সব বইয়ের পিডিএফ ফরম্যাট আপলোড করা হবে ।
Dear Dost Dr.Misbah MBBS,FCPS,MRCP,MD
Plz, download your requested book below
Diagnostic imaging
নতুন নতুন এডিশন আপডেট করা হবে,
ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে জানাবেন ।
কৃতজ্ঞতায় ---
ডাঃ স্বাধীন
email: DoctorShadhin@gmail.com
ডাউনলোড করতে ছবি কিংবা লেখার উপর ক্লিক করুন ।
Dear Dost Dr.Misbah MBBS,FCPS,MRCP,MD
Plz, download your requested book below
Diagnostic imaging
নতুন নতুন এডিশন আপডেট করা হবে,
ডাউনলোড করতে সমস্যা হলে জানাবেন ।
কৃতজ্ঞতায় ---
ডাঃ স্বাধীন
email: DoctorShadhin@gmail.com
শুরুতেই বাংলাদেশের মেডিকেল সায়েন্সের গুরু ও বি এস এম এম ইউ এর
মেডিসিন অনুষদের ডীন প্রফেসর ডাঃ এ বি এম আব্দুল্লাহ স্যারের বই ।
মেডিসিন অনুষদের ডীন প্রফেসর ডাঃ এ বি এম আব্দুল্লাহ স্যারের বই ।
ডাউনলোড করতে ছবি কিংবা লেখার উপর ক্লিক করুন ।
DownLoad
Short Cases in Clinical Medicine
Harrisons Principles of Internal Medicine
DownLoad
Bailey & Love’s Short Practice of Surgery 26 Edition
দেরীতে হলেও জীবনে সবকিছু পেয়েছি : প্রফেসর ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ
ছোটবেলায় প্রশাসনিক কর্মকর্তা হতে চেয়েছিলেন ছেলেটি। তখন পাকিস্তান আমল, প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের চাল চলন, হাবভাব দেখে বেশ ভালো লাগত তাঁর। ভাবতেন বড় পদ, বড় অবস্থান; এই কাজেই বোধহয় অনেক সম্মান! তাই তো এমন সিদ্ধান্ত। তবে শেষে আর প্রশাসনিক কর্মকর্তা হয়ে ওঠা হয়নি। হলেন চিকিৎসক। যার কথা বলছি, তিনি দেশের খ্যাতিমান চিকিৎসক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক এবং মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ। এই শতাব্দীর গোড়ার দিকে দেশে যখন ডেঙ্গু জ্বর একটি আতঙ্কের নাম, তখন জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অসংখ্য রোগীকে সফলভাবে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করে তুলেছিলেন তিনি। তাঁর প্রকাশিত চিকিৎসাবিষয়ক বইগুলো দেশে-বিদেশে বেশ সমাদৃত এবং পঠিত। ওষুধের ভুল ব্যবহার, অপচিকিৎসার কুফল, চিকিৎসক এবং রোগীর সম্পর্ক নিয়ে সারা বছরই তাঁর কলম থাকে সক্রিয়। মিষ্টভাষী, সুহৃদ এই মানুষটি বলেছেন তাঁর জীবনের গল্প।
DownLoad Link of Short Cases In
Clinical Medicine
DownLoad Link of Short Cases In
Clinical Medicine
ক্লাসে ফার্স্ট ছিলাম, তবে শিক্ষার্থী ছিল পাঁচজন
১৯৫৪ সালে জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার হাড়িয়াবাড়ী গ্রামে আমার জন্ম। আমরা মধ্যবিত্ত পরিবারের ছিলাম। অর্থনৈতিকভাবে তেমন সচ্ছল ছিলাম না। আমরা দুই ভাই। একান্নবর্তী পরিবারে বড় হয়েছি আমি। শিক্ষা জীবনে প্রথম জামালপুর হারিয়াবাড়ী প্রাইমারি স্কুলে ভর্তি হই। প্রাইমারি স্কুল শেষে ইসলামপুর নেকজাহান হাইস্কুলে ভর্তি হই। এরপর স্বাধীনতার আগে ৬৯ সালে থেকে এসএসসি পাস করি। ওই সময় এখনকার মতো এত সুযোগ ছিল না।Sunday, August 9, 2015
Download Davidsons Medicine 22nd+Edition-pdf
মেডিসিনের গুরু- যা দিয়ে শুরু ।
" ডেভিডসন'স প্রিন্সিপ্যাল এন্ড প্র্যাকটিস অব মেডিসিন "
বইয়ের নাম শুনেন নি, এমন শিক্ষিত লোক পাওয়া মুশকিল
DownLoad Davidsons Priciples & Practice Of Medicine
মানবতার মহান সেবক
স্যার, ডেভিডসন মেডিকেলের ছাত্রদের জন্য ,
সিস্টেমিক লেকচার নোট দিতেন,
সেগুলোকে সাজিয়েই প্রকাশ করা হয়েছিলো -
'Davidsons Priciples and Practice Of Medicine "
মেডিকেলীয় অমর বইটি ।
উনার বিখ্যাত ডেভিডসন বইটির ১ম প্রকাশের সাথে,
বাংলা ভাষাভাষীদের ইতিহাসও জড়িয়ে আছে ।
সেই ঐতিহাসিক ১৯৫২ ।
যে বছরে শহীদ হন, অগনিত ভাষা সৈনিক - সালাম-জব্বার ।
" ডেভিডসন'স প্রিন্সিপ্যাল এন্ড প্র্যাকটিস অব মেডিসিন "
বইয়ের নাম শুনেন নি, এমন শিক্ষিত লোক পাওয়া মুশকিল
DownLoad Davidsons Priciples & Practice Of Medicine
মানবতার মহান সেবক
স্যার, ডেভিডসন মেডিকেলের ছাত্রদের জন্য ,
সিস্টেমিক লেকচার নোট দিতেন,
সেগুলোকে সাজিয়েই প্রকাশ করা হয়েছিলো -
'Davidsons Priciples and Practice Of Medicine "
মেডিকেলীয় অমর বইটি ।
উনার বিখ্যাত ডেভিডসন বইটির ১ম প্রকাশের সাথে,
বাংলা ভাষাভাষীদের ইতিহাসও জড়িয়ে আছে ।
সেই ঐতিহাসিক ১৯৫২ ।
যে বছরে শহীদ হন, অগনিত ভাষা সৈনিক - সালাম-জব্বার ।
Saturday, August 8, 2015
বিসিএস ক্যাডার - বৈষম্য কি চলতেই থাকবে ??
বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন দেশের বিসিএস (বাংলাদেশ ক্যাডার সার্ভিস) পরীক্ষার মাধ্যমে ক্যাডারভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে থাকে। বর্তমানে ২৮টি ক্যাডারে এ নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ক্যাডারগুলোতে রয়েছে বিবিধ মাত্রার বৈষম্য। কখনো পদোন্নতিবৈষম্য, কখনো কর্তৃত্ববৈষম্য।
এ ক্যাডারগুলোর মধ্যে কোনো কোনো ক্যাডার অত্যন্ত লোভনীয়। যেমন কোনো কোনো ক্যাডার রয়েছে যেগুলোতে বিত্তের পাহাড় গড়ে তোলা যায়, কেউ কেউ সেগুলো পছন্দ করেন, কেউ কেউ পছন্দ করেন ক্ষমতার দাপট, কেউ কেউ প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার কারণে অপছন্দের ক্যাডার নেন। বিসিএস পরীক্ষায় সাধারণত পছন্দের প্রথম তালিকায় থাকে পররাষ্ট্র, দ্বিতীয়ত প্রশাসন, তৃতীয়ত পুলিশ। পছন্দের তালিকায় এ ক্রম ঠিক না থাকলেও এ তিনটির মধ্যেই সাধারণত প্রথম-দ্বিতীয়-তৃতীয় থাকে। এরপর আর ঠিক থাকে না।
এ ক্যাডারগুলোর মধ্যে কোনো কোনো ক্যাডার অত্যন্ত লোভনীয়। যেমন কোনো কোনো ক্যাডার রয়েছে যেগুলোতে বিত্তের পাহাড় গড়ে তোলা যায়, কেউ কেউ সেগুলো পছন্দ করেন, কেউ কেউ পছন্দ করেন ক্ষমতার দাপট, কেউ কেউ প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার কারণে অপছন্দের ক্যাডার নেন। বিসিএস পরীক্ষায় সাধারণত পছন্দের প্রথম তালিকায় থাকে পররাষ্ট্র, দ্বিতীয়ত প্রশাসন, তৃতীয়ত পুলিশ। পছন্দের তালিকায় এ ক্রম ঠিক না থাকলেও এ তিনটির মধ্যেই সাধারণত প্রথম-দ্বিতীয়-তৃতীয় থাকে। এরপর আর ঠিক থাকে না।
Friday, August 7, 2015
Sunday, August 2, 2015
দাবি একটাই MBBS কোর্সে ক্যারি অন ফেরত চাই
দাবি একটাই ক্যারি অন ফেরত চাই ,
প্রকৃতির বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে বৃষ্টিতে ভিজে
দেশজুড়ে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা যে সফল মানব বন্ধন করেছেন,
তা মেডিকেল লাইফে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে ।
হে অনুজ !
তোমাদের ঐতিহাসিক নায্য আন্দোলন ,
বৃথা যেতে পারে না ।
তোমরাই পারবে
মেডিকেল লাইফকে হতাশার গ্লানি থেকে মুক্তি দিতে ।
আগামীর চিকিতসক সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে ।
তোমরাই আগামীর ভরসা ,
তোমাদের হাতেই বন্ধ হবে ,
মেডিকেল নিয়ে রমরমা ব্যবসা !!
----ডাঃ স্বাধীন
প্রকৃতির বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে বৃষ্টিতে ভিজে
দেশজুড়ে মেডিকেল শিক্ষার্থীরা যে সফল মানব বন্ধন করেছেন,
তা মেডিকেল লাইফে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে ।
হে অনুজ !
তোমাদের ঐতিহাসিক নায্য আন্দোলন ,
বৃথা যেতে পারে না ।
তোমরাই পারবে
মেডিকেল লাইফকে হতাশার গ্লানি থেকে মুক্তি দিতে ।
আগামীর চিকিতসক সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে ।
তোমরাই আগামীর ভরসা ,
তোমাদের হাতেই বন্ধ হবে ,
মেডিকেল নিয়ে রমরমা ব্যবসা !!
----ডাঃ স্বাধীন